খুলনা: দেশের গলদা ও বাগদা চিংড়ি আন্তর্জাতিকভাবে অত্যন্ত পরিচিত ও সমাদৃত হওয়ায় এ মূল্যবান সম্পদকে সংরক্ষণ এবং পরিকল্পিতভাবে উৎপাদন বাড়াতে হবে। আজ রবিবার(২৮ ডিসেম্বর) খুলনা জেলার ডুমুরিয়ায় গুটুদিয়ার বড়ডাঙ্গায় সংরক্ষিত চিংড়ি চাষ এলাকা পরিদর্শন শেষে চিংড়ি চাষে সম্পৃক্ত চাষিদের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার এসব কথা বলেন।

উপদেষ্টা বলেন, গলদা ও বাগদা চিংড়ি চাষের মাধ্যমে পারিবারিক পুষ্টির যোগান নিশ্চিত হয়। এ চাষ কার্যক্রমে নারী ও পুরুষ উভয়েই অংশগ্রহণ থাকায় পারিবারিক আর্থিক স্বচ্ছলতা বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে। তিনি বলেন, বিশ্বের অনেক দেশে গলদা চিংড়ির চাষ হয় না; তাই বাংলাদেশে গলদা চিংড়ি একটি গৌরবের বিষয়। সরকার ড্রেজিংয়ের মাধ্যমে জলাবদ্ধতা নিরসনে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণের পাশাপাশি বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে খামারিদের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করবে।

উপদেষ্টা চিংড়ি চাষিদের বিভিন্ন সমস্যা ও প্রস্তাব মনোযোগসহকারে শোনেন এবং তা নিরসনে সংশ্লিষ্ট দপ্তরসমূহকে প্রয়োজনীয় সহায়তা ও সমন্বয় জোরদারের নির্দেশনা দেন।

এসময় স্থানীয় প্রশাসনের প্রতিনিধি, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ এবং চিংড়ি চাষ সংশ্লিষ্ট প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

পরবর্তীতে উপদেষ্টা খুলনায় ডুমুরিয়ার ধানি বুনিয়ায় এসএস ইন্টারন্যাশনাল এগ্রো পরিদর্শন করেন। এসময় তিনি প্রতিষ্ঠানটির মৎস্য ও প্রাণিসম্পদভিত্তিক বিভিন্ন কার্যক্রম, উৎপাদন ব্যবস্থাপনা এবং খাতটির উন্নয়ন সম্ভাবনা সম্পর্কে অবহিত হন। এছাড়া, প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা বাগেরহাটের কবিরহাটে মহিষ প্রজনন ও উন্নয়ন খামার পরিদর্শন করেন।

পরিদর্শনকালে তিনি খামারের সার্বিক কার্যক্রম, মহিষ প্রজনন পদ্ধতি, খাদ্য ব্যবস্থাপনা এবং উন্নয়নমূলক কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত হন।

এসময় খুলনা বিভাগীয় প্রাণিসম্পদ দপ্তরের পরিচালক ডা. মোঃ গোলাম হায়দার, খুলনা বিভাগীয় মৎস্য অধিদপ্তরের পরিচালক মোঃ জাহাঙ্গীর আলমসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

খুলনা: দেশের গলদা ও বাগদা চিংড়ি আন্তর্জাতিকভাবে অত্যন্ত পরিচিত ও সমাদৃত হওয়ায় এ মূল্যবান সম্পদকে সংরক্ষণ এবং পরিকল্পিতভাবে উৎপাদন বাড়াতে হবে। আজ রবিবার(২৮ ডিসেম্বর) খুলনা জেলার ডুমুরিয়ায় গুটুদিয়ার বড়ডাঙ্গায় সংরক্ষিত চিংড়ি চাষ এলাকা পরিদর্শন শেষে চিংড়ি চাষে সম্পৃক্ত চাষিদের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার এসব কথা বলেন।

উপদেষ্টা বলেন, গলদা ও বাগদা চিংড়ি চাষের মাধ্যমে পারিবারিক পুষ্টির যোগান নিশ্চিত হয়। এ চাষ কার্যক্রমে নারী ও পুরুষ উভয়েই অংশগ্রহণ থাকায় পারিবারিক আর্থিক স্বচ্ছলতা বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে। তিনি বলেন, বিশ্বের অনেক দেশে গলদা চিংড়ির চাষ হয় না; তাই বাংলাদেশে গলদা চিংড়ি একটি গৌরবের বিষয়। সরকার ড্রেজিংয়ের মাধ্যমে জলাবদ্ধতা নিরসনে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণের পাশাপাশি বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে খামারিদের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করবে।

উপদেষ্টা চিংড়ি চাষিদের বিভিন্ন সমস্যা ও প্রস্তাব মনোযোগসহকারে শোনেন এবং তা নিরসনে সংশ্লিষ্ট দপ্তরসমূহকে প্রয়োজনীয় সহায়তা ও সমন্বয় জোরদারের নির্দেশনা দেন।

এসময় স্থানীয় প্রশাসনের প্রতিনিধি, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ এবং চিংড়ি চাষ সংশ্লিষ্ট প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

পরবর্তীতে উপদেষ্টা খুলনায় ডুমুরিয়ার ধানি বুনিয়ায় এসএস ইন্টারন্যাশনাল এগ্রো পরিদর্শন করেন। এসময় তিনি প্রতিষ্ঠানটির মৎস্য ও প্রাণিসম্পদভিত্তিক বিভিন্ন কার্যক্রম, উৎপাদন ব্যবস্থাপনা এবং খাতটির উন্নয়ন সম্ভাবনা সম্পর্কে অবহিত হন। এছাড়া, প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা বাগেরহাটের কবিরহাটে মহিষ প্রজনন ও উন্নয়ন খামার পরিদর্শন করেন।

পরিদর্শনকালে তিনি খামারের সার্বিক কার্যক্রম, মহিষ প্রজনন পদ্ধতি, খাদ্য ব্যবস্থাপনা এবং উন্নয়নমূলক কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত হন।

এসময় খুলনা বিভাগীয় প্রাণিসম্পদ দপ্তরের পরিচালক ডা. মোঃ গোলাম হায়দার, খুলনা বিভাগীয় মৎস্য অধিদপ্তরের পরিচালক মোঃ জাহাঙ্গীর আলমসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।