চৌধুরী কবির: প্রখ্যাত অলিয়ে কামেল হযরত শাহ মোহছেন আউলিয়া(রহ) ওরশ শরীফ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আজ। গত দু’দিন ধরে আনোয়ারা উপজেলার বটতলী গ্রামের রুস্তমহাটের মাজার প্রাঙ্গনে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ভক্ত আশেকানরা আসতে শুরু করেন। নির্ধারিত দিনের অন্তত এক সপ্তাহ পর্যন্ত (আগে-পরে)ভক্তবৃন্দের আসা যাওয়ার মধ্য দিয়ে ওরশের আনুষ্ঠানিকতা পালন করা হবে।

ভক্ত আশেকানরা মানত করবেন নিজেরা খাবেন অন্যদের খাওয়াবেন মাজার জেয়ারত করবেন আকুতি জানাবেন। ভক্তরা আল্লাহর এই অলির মাজার সামনে নিয়ে গোনাহ মাফের জন্য আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ করবেন। প্রখ্যাত এই অলির ওরফ শরীফ প্রতি বছর এদিনে জাঁকজমকপূর্ণভাবে বটতলীর রুস্তমহাটের মাজার প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। এজন্য মাজার কমিটি পরিচালনা কমিটি স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে নানা সুযোগ সুবিধা ও ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে থাকে। নিরাপত্তার জন্য মাজার এলাকাসহ আনোয়ারার বিভিন্ন সড়ক ও মাজারে আসা যাওয়ার পথে পুলিশ ফোর্স মোতায়েন করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব কাজী মোজাম্মেল হক সার্বিক নিরাপত্তার বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য স্থানীয় প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়েছেন বলে জানা গেছে।

মাজার পরিচালনা কমিটির সদস্য এসএম কামরুল ইসলাম জানান, আমরা প্রতি বছরের মতো এই বছরও ওরশ শরীফ যথাযতভাবে পালনের জন্য ভক্ত আশেকানের যাবতীয় সুব্যবস্থা সার্বিক নিরাপত্তার বিষয়টি মাথায় রেখে মাজার কমিটি পরিচালনা কমিটি এবং স্থানীয় প্রশাশনের পক্ষ থেকে নানা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। এতে অসুবিধা হওয়ার মতো কোন আশংখ্যা নেই বলে জানান তিনি।

স্থানীয় সুত্রগুলো জানায়, দক্ষিণ চট্টগ্রামের প্রখ্যাত এই অলি হযরত শাহ মোহছেন আউলিয়া(রহ) মাজার হচ্ছে আনোয়ারা উপজেলার বটতলী রুস্তমহাট প্রাঙ্গনে। নির্ধারিত এই দিন ছাড়াও প্রায় সময় দেশের বিভিন্ন অঞ্চল শহর গ্রাম থেকে ভক্তবৃন্দের ঢল নামে মাজার এলাকায়। মানত করেন জেয়ারত শেষে এসব ভক্তবৃন্দ আবার স্ব -স্ব এলাকায় ফিরে যান।

তাছাড়া প্রতি বছর মাজার শরীফের ওরশকে কেন্দ্র করে সারা দেশ থেকে হাজার হাজার সাধারণ মানুষ এই অলির মাজার জেয়ারত করতে দেখতে আসেন। আজকের এই ওরশকে কেন্দ্র করে উৎসবের আমেজ শুরু হয়ে গেছে পুরো আনোয়ারায়। আসতে শুরু করেছে ভক্ত আশেকানরা। এভাবে চলবে আরও কয়েকদিন। এজন্য স্থানীয় প্রশাসনের ঘুম হারাম হয়ে গেছে। নিরাপত্তা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। পুরো বটতলীতে তিল ধারনের ঠাঁই নেই। শুধু মানুষ আর মানুষ। এই মাজারে শুধু মুসলমান সম্প্রদায়ের মানুষ নহে বিভিন্ন সম্প্রদায়র মানুষ মাজারে মানত ও অরাধনা করতে আসেন।

আগামী কাল ভোর বেলায় ওরশের আনুষ্ঠানিকতা শেষের আগে খতমে কোরআন মিলাদ মাহফিল দোয়া মাহফিল আলোচনা আখেরী মোনাজাত ও তাবারুক বিতরনের মধ্য দিয়ে শেষ হবে ওরশ শরীফ। এদিকে আগের পুরানো মাজার ভেঙ্গে আবার নতুন করে মাজার পুননির্মান করা হয়েছে।

সাবেক চসিক মেয়র আলহাজ্ব মনজুর আলমসহ বিভিন্ন আশেকানের আর্থিক সহায়তায় মাজারকে পুনসংস্কার করা হয়েছে বলে মাজার পরিচালনা কমিটির সদস্য এসএম কামরুল ইসলাম জানিয়েছেন।

চৌধুরী কবির: প্রখ্যাত অলিয়ে কামেল হযরত শাহ মোহছেন আউলিয়া(রহ) ওরশ শরীফ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আজ। গত দু’দিন ধরে আনোয়ারা উপজেলার বটতলী গ্রামের রুস্তমহাটের মাজার প্রাঙ্গনে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ভক্ত আশেকানরা আসতে শুরু করেন। নির্ধারিত দিনের অন্তত এক সপ্তাহ পর্যন্ত (আগে-পরে)ভক্তবৃন্দের আসা যাওয়ার মধ্য দিয়ে ওরশের আনুষ্ঠানিকতা পালন করা হবে।

ভক্ত আশেকানরা মানত করবেন নিজেরা খাবেন অন্যদের খাওয়াবেন মাজার জেয়ারত করবেন আকুতি জানাবেন। ভক্তরা আল্লাহর এই অলির মাজার সামনে নিয়ে গোনাহ মাফের জন্য আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ করবেন। প্রখ্যাত এই অলির ওরফ শরীফ প্রতি বছর এদিনে জাঁকজমকপূর্ণভাবে বটতলীর রুস্তমহাটের মাজার প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। এজন্য মাজার কমিটি পরিচালনা কমিটি স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে নানা সুযোগ সুবিধা ও ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে থাকে। নিরাপত্তার জন্য মাজার এলাকাসহ আনোয়ারার বিভিন্ন সড়ক ও মাজারে আসা যাওয়ার পথে পুলিশ ফোর্স মোতায়েন করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব কাজী মোজাম্মেল হক সার্বিক নিরাপত্তার বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য স্থানীয় প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়েছেন বলে জানা গেছে।

মাজার পরিচালনা কমিটির সদস্য এসএম কামরুল ইসলাম জানান, আমরা প্রতি বছরের মতো এই বছরও ওরশ শরীফ যথাযতভাবে পালনের জন্য ভক্ত আশেকানের যাবতীয় সুব্যবস্থা সার্বিক নিরাপত্তার বিষয়টি মাথায় রেখে মাজার কমিটি পরিচালনা কমিটি এবং স্থানীয় প্রশাশনের পক্ষ থেকে নানা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। এতে অসুবিধা হওয়ার মতো কোন আশংখ্যা নেই বলে জানান তিনি।

স্থানীয় সুত্রগুলো জানায়, দক্ষিণ চট্টগ্রামের প্রখ্যাত এই অলি হযরত শাহ মোহছেন আউলিয়া(রহ) মাজার হচ্ছে আনোয়ারা উপজেলার বটতলী রুস্তমহাট প্রাঙ্গনে। নির্ধারিত এই দিন ছাড়াও প্রায় সময় দেশের বিভিন্ন অঞ্চল শহর গ্রাম থেকে ভক্তবৃন্দের ঢল নামে মাজার এলাকায়। মানত করেন জেয়ারত শেষে এসব ভক্তবৃন্দ আবার স্ব -স্ব এলাকায় ফিরে যান।

তাছাড়া প্রতি বছর মাজার শরীফের ওরশকে কেন্দ্র করে সারা দেশ থেকে হাজার হাজার সাধারণ মানুষ এই অলির মাজার জেয়ারত করতে দেখতে আসেন। আজকের এই ওরশকে কেন্দ্র করে উৎসবের আমেজ শুরু হয়ে গেছে পুরো আনোয়ারায়। আসতে শুরু করেছে ভক্ত আশেকানরা। এভাবে চলবে আরও কয়েকদিন। এজন্য স্থানীয় প্রশাসনের ঘুম হারাম হয়ে গেছে। নিরাপত্তা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। পুরো বটতলীতে তিল ধারনের ঠাঁই নেই। শুধু মানুষ আর মানুষ। এই মাজারে শুধু মুসলমান সম্প্রদায়ের মানুষ নহে বিভিন্ন সম্প্রদায়র মানুষ মাজারে মানত ও অরাধনা করতে আসেন।

আগামী কাল ভোর বেলায় ওরশের আনুষ্ঠানিকতা শেষের আগে খতমে কোরআন মিলাদ মাহফিল দোয়া মাহফিল আলোচনা আখেরী মোনাজাত ও তাবারুক বিতরনের মধ্য দিয়ে শেষ হবে ওরশ শরীফ। এদিকে আগের পুরানো মাজার ভেঙ্গে আবার নতুন করে মাজার পুননির্মান করা হয়েছে।

সাবেক চসিক মেয়র আলহাজ্ব মনজুর আলমসহ বিভিন্ন আশেকানের আর্থিক সহায়তায় মাজারকে পুনসংস্কার করা হয়েছে বলে মাজার পরিচালনা কমিটির সদস্য এসএম কামরুল ইসলাম জানিয়েছেন।