মিরসরাই প্রতিনিধি: চট্রগ্রামের মিরসরাই উপজেলা বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) দীর্ঘ এক যুগেও আহবায়ক কমিটির বৃত্ত থেকে বের হতে পারেনি। আহবায়ক কমিটি বিলুপ্ত করে পুনরায় আহবায়ক কমিটি দিয়ে চলছে সাংগঠনিক কর্মকান্ড। সর্বশেষ ২০০৯ সালে তৎকালীন চট্টগ্রাম উত্তরজেলা বিএনপির সিনিয়র সহ- সভাপতি অধ্যাপক ডাঃ নুর উন নবীকে আহবায়ক করা হলে তার ব্যবস্থাপসায় ১৬টি ইউনিয়নের কাউন্সিলরদের সরাসরি ভোটে সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হন নুরুল আমিন ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে চেয়ারম্যান নুরুল আমিন নির্বাচিত হন। তারপর নির্বাচিত কমিটি ভেঙ্গে দিয়ে ২০১৪ সালে পুনরায় ৯০ দিনের জন্য আহবায়ক কমিটি গঠিত হয় । আহবায়ক হিসেবে দায়িত্ব পান মোঃ নুরুল আমিন, সদস্য সচিব সালাউদ্দিন সেলিম। সেই কমিটি একটানা ২০২২ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। দীর্ঘ ৭ বছর ধরে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)র আহবায়ক কমিটি মিরসরাই উপজেলায় সম্মেলনের মাধ্যমে একটি নির্বাচিত পূর্নাঙ্গ কমিটি করতে পারেনি । এই ৭ বছরে উপজেলা বিএনপির কর্মীদের প্রত্যাশা পূরন না হওয়ায় বেড়েছে আহবায়ক কমিটির সাথে তৃনমুল পর্যায়ের নেতা কর্মীদের দুরত্ব। কেন্দ্রীয় কর্মসূচি পালনে আহবায়ক কমিটির বাইরে সক্রিয় ছিলেন বিএনপি থেকে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনীত প্রার্থী নুরুল আমিন চেয়ারম্যান গ্রুপ।
জানা গেছ, গত সোমবার ৩১ জানুয়ারি কেন্দ্রীয় নির্দেশে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) চট্টগ্রাম উত্তরজেলা বিএনপির আহবায়ক গোলাম আকবর খোন্দকার ২০১৪ সালের মিরসরাই উপজেলা আহবায়ক কমিটি বিলুপ্ত করে পুনরায় আহবায়ক কমিটির অনুমোদন দিয়েছেন।
গত সোমবার গোলাম আকবর খোন্দকার স্বাক্ষরিত মিরসরাই উপজেলা বিএনপির ৭১ সদস্য বিশিষ্ট আহবায়ক কমিটি, বারইয়ারহাট পৌরসভার ৩৭ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি ও একই ভাবে মিরসরাই পৌরসভা বিএনপির ৩৭ সদস্য আহবায়ক কমিটি অনুমোদনের পর গণমাধ্যম বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেন।
উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের বিএনপির কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, কমিটিতে বিগত আন্দোলন-সংগ্রামে অংশ নেওয়া নবীন প্রবীনের সমন্বয় ঘটানো হয়েছে। ত্যাগীদের কমিটিতে মূল্যায়ন করে তিনটি ধারায় বিভক্ত উপজেলা বিএনপিকে এক জায়গায় এনে কোন্দল নিরসনের কমিটি করা হয়েছে । একাদশ সংসদ নির্বাচনে মনোনীত প্রার্থী নুরুল আমিন চেয়ারম্যান, মিরসরাই উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক নুরুল আমিন ও প্রয়াত এম আলাউদ্দিনের অনুসারীরা এই কমিটিতে মূল্যায়ন করা হয়েছে ।
উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক শাহীদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন ,আমাকে আহবায়ক মনোনীত করায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সহ কেন্দ্র, জেলা ও উপজেলার সকল নেতৃবৃন্দের কাছে কৃতজ্ঞ। বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ও গনতন্ত্র উদ্ধারের সংগ্রামে এই কমিটি রাজপথের আন্দোলন সংগ্রামে শক্তিশালী ভুমিকা রাখবে। এইজন্য তিনি দলের নেতাকর্মী সমর্থকদের সহযোগিতা কামনা করেন।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলের মনোনীত প্রার্থী নুরুল আমিন বলেন, কেন্দ্রীয় নির্দেশে চট্টগ্রাম উত্তরজেলা বিএনপির আহবায়ক যে কমিটি অনুমোদন দিয়েছে। এখন তাদের দায়িত্ব সকল জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ করে কাজে লাগানো।
সদস্য সচিব গাজী নিজাম উদ্দিন বলেন, আমরা শীঘ্রই সভা ডেকে আমাদের কাজের রুপ রেখা ঘোষণা করবো। দলের সকল স্তরের নেতাকর্মীদের মতামতের প্রতিফলন ফুটে উঠবে কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে।

মিরসরাই প্রতিনিধি: চট্রগ্রামের মিরসরাই উপজেলা বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) দীর্ঘ এক যুগেও আহবায়ক কমিটির বৃত্ত থেকে বের হতে পারেনি। আহবায়ক কমিটি বিলুপ্ত করে পুনরায় আহবায়ক কমিটি দিয়ে চলছে সাংগঠনিক কর্মকান্ড। সর্বশেষ ২০০৯ সালে তৎকালীন চট্টগ্রাম উত্তরজেলা বিএনপির সিনিয়র সহ- সভাপতি অধ্যাপক ডাঃ নুর উন নবীকে আহবায়ক করা হলে তার ব্যবস্থাপসায় ১৬টি ইউনিয়নের কাউন্সিলরদের সরাসরি ভোটে সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হন নুরুল আমিন ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে চেয়ারম্যান নুরুল আমিন নির্বাচিত হন। তারপর নির্বাচিত কমিটি ভেঙ্গে দিয়ে ২০১৪ সালে পুনরায় ৯০ দিনের জন্য আহবায়ক কমিটি গঠিত হয় । আহবায়ক হিসেবে দায়িত্ব পান মোঃ নুরুল আমিন, সদস্য সচিব সালাউদ্দিন সেলিম। সেই কমিটি একটানা ২০২২ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। দীর্ঘ ৭ বছর ধরে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)র আহবায়ক কমিটি মিরসরাই উপজেলায় সম্মেলনের মাধ্যমে একটি নির্বাচিত পূর্নাঙ্গ কমিটি করতে পারেনি । এই ৭ বছরে উপজেলা বিএনপির কর্মীদের প্রত্যাশা পূরন না হওয়ায় বেড়েছে আহবায়ক কমিটির সাথে তৃনমুল পর্যায়ের নেতা কর্মীদের দুরত্ব। কেন্দ্রীয় কর্মসূচি পালনে আহবায়ক কমিটির বাইরে সক্রিয় ছিলেন বিএনপি থেকে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনীত প্রার্থী নুরুল আমিন চেয়ারম্যান গ্রুপ।
জানা গেছ, গত সোমবার ৩১ জানুয়ারি কেন্দ্রীয় নির্দেশে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) চট্টগ্রাম উত্তরজেলা বিএনপির আহবায়ক গোলাম আকবর খোন্দকার ২০১৪ সালের মিরসরাই উপজেলা আহবায়ক কমিটি বিলুপ্ত করে পুনরায় আহবায়ক কমিটির অনুমোদন দিয়েছেন।
গত সোমবার গোলাম আকবর খোন্দকার স্বাক্ষরিত মিরসরাই উপজেলা বিএনপির ৭১ সদস্য বিশিষ্ট আহবায়ক কমিটি, বারইয়ারহাট পৌরসভার ৩৭ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি ও একই ভাবে মিরসরাই পৌরসভা বিএনপির ৩৭ সদস্য আহবায়ক কমিটি অনুমোদনের পর গণমাধ্যম বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেন।
উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের বিএনপির কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, কমিটিতে বিগত আন্দোলন-সংগ্রামে অংশ নেওয়া নবীন প্রবীনের সমন্বয় ঘটানো হয়েছে। ত্যাগীদের কমিটিতে মূল্যায়ন করে তিনটি ধারায় বিভক্ত উপজেলা বিএনপিকে এক জায়গায় এনে কোন্দল নিরসনের কমিটি করা হয়েছে । একাদশ সংসদ নির্বাচনে মনোনীত প্রার্থী নুরুল আমিন চেয়ারম্যান, মিরসরাই উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক নুরুল আমিন ও প্রয়াত এম আলাউদ্দিনের অনুসারীরা এই কমিটিতে মূল্যায়ন করা হয়েছে ।
উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক শাহীদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন ,আমাকে আহবায়ক মনোনীত করায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সহ কেন্দ্র, জেলা ও উপজেলার সকল নেতৃবৃন্দের কাছে কৃতজ্ঞ। বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ও গনতন্ত্র উদ্ধারের সংগ্রামে এই কমিটি রাজপথের আন্দোলন সংগ্রামে শক্তিশালী ভুমিকা রাখবে। এইজন্য তিনি দলের নেতাকর্মী সমর্থকদের সহযোগিতা কামনা করেন।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলের মনোনীত প্রার্থী নুরুল আমিন বলেন, কেন্দ্রীয় নির্দেশে চট্টগ্রাম উত্তরজেলা বিএনপির আহবায়ক যে কমিটি অনুমোদন দিয়েছে। এখন তাদের দায়িত্ব সকল জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ করে কাজে লাগানো।
সদস্য সচিব গাজী নিজাম উদ্দিন বলেন, আমরা শীঘ্রই সভা ডেকে আমাদের কাজের রুপ রেখা ঘোষণা করবো। দলের সকল স্তরের নেতাকর্মীদের মতামতের প্রতিফলন ফুটে উঠবে কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে।