নিজস্ব প্রতিবেদক: শত বছরের পুরাতন একটি জামে মসজিদের প্রধান প্রবেশদ্বারটি রুদ্ধ হওয়ায় মুসল্লীদের মাঝে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। বিভাগের ফেনী সদর উপজেলার ফাজিলপুর ইউনিয়নের শিবপুর ১ নং ওয়ার্ডের নয়ম ভূইয়া বাড়ি দরজায় অবস্থিত এই শত বছরের পুরাতন জামে মসজিদটির প্রধান প্রবেশদ্বারটি বন্ধ করে আরেকটি স্থাপনা নির্মান করছে একই সমাজের কামু ফকির বাড়ির মৃত সুলতাল আহমদের ছেলে পুলিশের চাকুরীচ্যুত মুসা মিয়া নামের এক ব্যাক্তি। বিষয়টি নিয়ে মুসল্লী ও সমাজের সকল শ্রেণীর মানুষের মাঝে তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভের সৃষ্টি হচ্ছে।
জানা গেছে, শিবপুরের নয়ন ভূইয়া বাড়ি দরজায় অবস্থিত সমাজের মসজিদটিকে পিছনে করে সামান্য পরিমান জায়গা রেখে একটি স্থাপনা নির্মান করছে মুসা মিয়া। মুলত মসজিদের আশপাশে কিঞ্চিৎ জায়গার কারনে দীর্ঘদিন দুই পক্ষ তথা মুসামিয়া সমাজের পক্ষে নয়ন ভূইয়া বাড়ির বাসিন্দা আবু তাহেরদের মাঝে বিবাদ চলমান, যা পরবর্তীতে ফেনীর আদালত,প্রশাসন ও উচ্চ আদালত পর্যন্ত গড়ায়। উচ্চ আদালতের আদেশ, স্থিত অবস্থায় থাকার জন্য রায়ে আদেশ দেয়া হয়েছে । সে আদেশ মানছেন না বলে মুসা মিয়াদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন তাহের গংরা।
বিষয়টি নিয়ে মসজিদের সভাপতি বাহার জানান,মসজিদের সামনে স্থাপনা, মসজিদের সৌন্দর্য নস্ট হচ্ছে, তাছাড়াও বিকল্প মসজিদ নির্মাণের প্রশ্নই উঠেনা। মুসল্লীর মতামত,কমিটির সিদ্ধান্ত মোতাবেক মসজিদের উন্নয়নে কাজ করা হবে। ওয়াড মেম্বার সবুজ জানান, মুসা মিয়া নিচে খালি রেখে উপরে মাদ্রাসা করবেন,এতে আমাদের কোন আপত্তি নেই।
ফাজিল পুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রিপন জানান,তিনি বিরোধ নিরসনের জন্যে ঘটনাস্থলে গিয়ে একটা মতামত দিয়েছি,যেহেতু উচ্চ আদালত স্থিতিশীল থাকতে রায় দিয়েছেন। আমি আইনের উধ্বে নয়। তিনি আরো বলেন,দুই পরিবারের লড়াই দীর্ঘদিন ধরে। তাদের প্রতিযোগিতার লড়াইয়ে মসজিদের উন্নয়ন কাজে বাধা হচ্চে। এগুলো পরিহার করে ধর্মীয় কাজে সবাইকে একতাবদ্ধ হয়ে কাজ করার অনুরোধ জানান।

নিজস্ব প্রতিবেদক: শত বছরের পুরাতন একটি জামে মসজিদের প্রধান প্রবেশদ্বারটি রুদ্ধ হওয়ায় মুসল্লীদের মাঝে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। বিভাগের ফেনী সদর উপজেলার ফাজিলপুর ইউনিয়নের শিবপুর ১ নং ওয়ার্ডের নয়ম ভূইয়া বাড়ি দরজায় অবস্থিত এই শত বছরের পুরাতন জামে মসজিদটির প্রধান প্রবেশদ্বারটি বন্ধ করে আরেকটি স্থাপনা নির্মান করছে একই সমাজের কামু ফকির বাড়ির মৃত সুলতাল আহমদের ছেলে পুলিশের চাকুরীচ্যুত মুসা মিয়া নামের এক ব্যাক্তি। বিষয়টি নিয়ে মুসল্লী ও সমাজের সকল শ্রেণীর মানুষের মাঝে তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভের সৃষ্টি হচ্ছে।
জানা গেছে, শিবপুরের নয়ন ভূইয়া বাড়ি দরজায় অবস্থিত সমাজের মসজিদটিকে পিছনে করে সামান্য পরিমান জায়গা রেখে একটি স্থাপনা নির্মান করছে মুসা মিয়া। মুলত মসজিদের আশপাশে কিঞ্চিৎ জায়গার কারনে দীর্ঘদিন দুই পক্ষ তথা মুসামিয়া সমাজের পক্ষে নয়ন ভূইয়া বাড়ির বাসিন্দা আবু তাহেরদের মাঝে বিবাদ চলমান, যা পরবর্তীতে ফেনীর আদালত,প্রশাসন ও উচ্চ আদালত পর্যন্ত গড়ায়। উচ্চ আদালতের আদেশ, স্থিত অবস্থায় থাকার জন্য রায়ে আদেশ দেয়া হয়েছে । সে আদেশ মানছেন না বলে মুসা মিয়াদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন তাহের গংরা।
বিষয়টি নিয়ে মসজিদের সভাপতি বাহার জানান,মসজিদের সামনে স্থাপনা, মসজিদের সৌন্দর্য নস্ট হচ্ছে, তাছাড়াও বিকল্প মসজিদ নির্মাণের প্রশ্নই উঠেনা। মুসল্লীর মতামত,কমিটির সিদ্ধান্ত মোতাবেক মসজিদের উন্নয়নে কাজ করা হবে। ওয়াড মেম্বার সবুজ জানান, মুসা মিয়া নিচে খালি রেখে উপরে মাদ্রাসা করবেন,এতে আমাদের কোন আপত্তি নেই।
ফাজিল পুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রিপন জানান,তিনি বিরোধ নিরসনের জন্যে ঘটনাস্থলে গিয়ে একটা মতামত দিয়েছি,যেহেতু উচ্চ আদালত স্থিতিশীল থাকতে রায় দিয়েছেন। আমি আইনের উধ্বে নয়। তিনি আরো বলেন,দুই পরিবারের লড়াই দীর্ঘদিন ধরে। তাদের প্রতিযোগিতার লড়াইয়ে মসজিদের উন্নয়ন কাজে বাধা হচ্চে। এগুলো পরিহার করে ধর্মীয় কাজে সবাইকে একতাবদ্ধ হয়ে কাজ করার অনুরোধ জানান।