বিজন কুমার বিশ্বাস, কক্সবাজার প্রতিনিধিঃ ঋণখেলাপির তালিকায় নাম থাকায় নৌকার মনোনীত প্রার্থী সালাহউদ্দিন আহমদ, অংশ নিতে পারবেন না দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে।কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া) আসনে আওয়ামী লীগ থেকে মনোনীত মো. সালাহউদ্দিন আহমদের নাম ঋণখেলাপির তালিকা থেকে বাদ দেওয়া অর্থঋণ আদালতের আদেশে হাইকোর্টের স্থগিতাদেশই বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ।

আজ বুধবার (১৩ ডিসেম্বর) সালাহউদ্দিন আহমদের আপিল নিষ্পত্তি করে প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন পাঁচ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন। এ আদেশের ফলে সালাহউদ্দিন আহমদের নাম থাকছে ঋণখেলাপির তালিকায় আর ঋণখেলাপিরা নির্বাচনে অংশ নিতে পারেন না। সে হিসাবে কক্সবাজার-১ আসন থেকে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে তিনি অংশ নিতে পারছেন না বলে জানিয়েছেন সালাউদ্দিনের আইনজীবীরা।

আদালতে সালাউদ্দিনের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবি প্রবীর নিয়োগী, আহসানুল করিম। জনতা ব্যাংকের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী শাহ মঞ্জুরুল হক।

জনতা ব্যাংকের আইনজীবী পরে সাংবাদিকদের বলেন, ঋণখেলাপির তালিকায় সালাউদ্দিন আহমেদের নাম থাকলে তিনি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না। তবে সালাউদ্দিনের আইনজীবী জানিয়েছেন, মনোনয়ন টেকাতে নির্বাচন কমিশনে আপিল করা হবে।

গত ৩ ডিসেম্বর ঋণখেলাপির তালিকায় নাম থাকায় কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সালাহউদ্দিন আহমদের মনোনয়নপত্র বাতিল করেন জেলা প্রশাসক। এরপর সালাউদ্দিন আহমদের আবেদনের প্রেক্ষিতে অর্থঋণ আদালত তাঁর নাম ঋণখেলাপির তালিকা থেকে বাদ দিয়ে আদেশ দেন। এই আদেশ স্থগিত চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করে জনতা ব্যাংক। শুনানির পর হাইকোর্ট অর্থঋণ আদালতের আদেশ স্থগিত করেন। হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত চেয়ে আপিল বিভাগে আবেদন করেন সালাউদ্দিন এই আবেদনে শুনানির পর হাইকোর্টের আদেশ বহাল রাখেন সর্বোচ্চ আদালত।

বিজন কুমার বিশ্বাস, কক্সবাজার প্রতিনিধিঃ ঋণখেলাপির তালিকায় নাম থাকায় নৌকার মনোনীত প্রার্থী সালাহউদ্দিন আহমদ, অংশ নিতে পারবেন না দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে।কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া) আসনে আওয়ামী লীগ থেকে মনোনীত মো. সালাহউদ্দিন আহমদের নাম ঋণখেলাপির তালিকা থেকে বাদ দেওয়া অর্থঋণ আদালতের আদেশে হাইকোর্টের স্থগিতাদেশই বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ।

আজ বুধবার (১৩ ডিসেম্বর) সালাহউদ্দিন আহমদের আপিল নিষ্পত্তি করে প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন পাঁচ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন। এ আদেশের ফলে সালাহউদ্দিন আহমদের নাম থাকছে ঋণখেলাপির তালিকায় আর ঋণখেলাপিরা নির্বাচনে অংশ নিতে পারেন না। সে হিসাবে কক্সবাজার-১ আসন থেকে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে তিনি অংশ নিতে পারছেন না বলে জানিয়েছেন সালাউদ্দিনের আইনজীবীরা।

আদালতে সালাউদ্দিনের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবি প্রবীর নিয়োগী, আহসানুল করিম। জনতা ব্যাংকের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী শাহ মঞ্জুরুল হক।

জনতা ব্যাংকের আইনজীবী পরে সাংবাদিকদের বলেন, ঋণখেলাপির তালিকায় সালাউদ্দিন আহমেদের নাম থাকলে তিনি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না। তবে সালাউদ্দিনের আইনজীবী জানিয়েছেন, মনোনয়ন টেকাতে নির্বাচন কমিশনে আপিল করা হবে।

গত ৩ ডিসেম্বর ঋণখেলাপির তালিকায় নাম থাকায় কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সালাহউদ্দিন আহমদের মনোনয়নপত্র বাতিল করেন জেলা প্রশাসক। এরপর সালাউদ্দিন আহমদের আবেদনের প্রেক্ষিতে অর্থঋণ আদালত তাঁর নাম ঋণখেলাপির তালিকা থেকে বাদ দিয়ে আদেশ দেন। এই আদেশ স্থগিত চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করে জনতা ব্যাংক। শুনানির পর হাইকোর্ট অর্থঋণ আদালতের আদেশ স্থগিত করেন। হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত চেয়ে আপিল বিভাগে আবেদন করেন সালাউদ্দিন এই আবেদনে শুনানির পর হাইকোর্টের আদেশ বহাল রাখেন সর্বোচ্চ আদালত।