বশির আহাম্মদ, বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি: আজ ১২ই রবিউল আউয়াল,৫৭০ সালের এই দিনে মানব জাতির জন্য রহমত হিসেবে প্রেরিত মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর শুভ আবির্ভাবের দিন। এ দিনটি মুসলিম উম্মাহর কাছে পবিত্র ঈদ-এ মিলাদুন্নবী (সা.) নামে পরিচিত। ৫৭০ সালের এই দিনে আরবের মক্কা নগরীর সভ্রান্ত কুরাইশ গোত্রে মা আমিনার কোল আলো করে জন্ম নিয়েছিলেন বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)।আজ ৯ই অক্টোবর রবিবার সকালে পবিত্র জসনে জুলুছে ঈদ-এ-মিলাদুন্নবী (সাঃ) উপলক্ষে গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশ, পার্বত্য বান্দরবান জেলার সার্বিক ব্যাবস্থাপনায় এবং ইসলামিক যুবসেনা ও ছাত্রসেনা,বান্দরবান পার্বত্য জেলার সার্বিক সহযোগিতায় ঈদ-এ-মিলাদ্দুন্নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর বিশাল র্যালি ও র্যালি পরবর্তী মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সকালে জেলার বিভিন্ন উপজেলা হতে নবী প্রেমিকদের মিলন মেলায় পরিনত হয় জেলার কেন্দ্রীয় ঈদ-গা মাঠ,জেলা সদরের ,রাজবিলা,কুহালং,সুয়ালক,রেইছা,বালাঘাটা হতে দলে দলে নারায়ে তাকবির-আল্লাহুআকবার স্লোগানে সহকারে হাজারো জনসাধারণ জড়ো হয় সমাবেশ স্তলে। পরে কেন্দ্রীয় ঈদ -গা মাঠ প্রাঙ্গণ হতে হাজারো আশেকে রাসূলগনের একটি র্যালী জেলা সদরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন করে সমাবেশ স্থলে এসে শেষ হয়।

মিলাদ মাহফিলের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট ইসলামিক মিডিয়া ব্যাক্তিত্ব শায়ের এমদাদুল ইসলাম কাদেরী।

গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশ, পার্বত্য বান্দরবান জেলার সভাপতি মোঃ হোসেন এর সভাপতিত্বে,সাধারণ সম্পাদক আবু তালেব মঈনীর সঞ্চালনায় মাহফিলে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আব্দুর রহিম চৌধুরী,জেলা পরিষদের সদস্য মোজাম্মেল হক বাহাদুর,৪নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ওমর ফারুক,৮নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সেলিম রেজা। এছাড়াও মাহফিলে আরো উপস্থিত ছিলেন জেলা সদররে বিভিন্ন ইউপি থেকে আশা আলেম সমাজের প্রতিনিধি,হাজারো নবীপ্রেমি জনসাধারণ।

মাহফিলে বক্তারা ১২ই রবি আউয়াল সারা পৃথিবীর মানুষের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ দিন ছিলো এর মর্মবাণী সকলের কাছে তুলে ধরেন। এছাড়াও দিবসটি উপলক্ষে ইসলামিক ফাউন্ডেশন ও বিভিন্ন সরকারি,বেসরকারি ইসলামিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আলাদা আলাদা ভাবে কর্মসূচি পালন করেছে। এদিকে পবিত্র ঈদ-এ মিলাদুন্নবী (সা.) যথাযথ ভাবে পালনের ব্যাপারে বান্দরবান সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মোঃ শহীদুল ইসলাম জানান ধর্মীয় অনুষ্ঠানিকতা সুন্দর ভাবে সম্পন্ন করার জন্য সদর থানার পক্ষ থেকে বাড়তি নিরাপত্তায় পুলিশ সদস্য মোতায়েন ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছে।

বশির আহাম্মদ, বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি: আজ ১২ই রবিউল আউয়াল,৫৭০ সালের এই দিনে মানব জাতির জন্য রহমত হিসেবে প্রেরিত মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর শুভ আবির্ভাবের দিন। এ দিনটি মুসলিম উম্মাহর কাছে পবিত্র ঈদ-এ মিলাদুন্নবী (সা.) নামে পরিচিত। ৫৭০ সালের এই দিনে আরবের মক্কা নগরীর সভ্রান্ত কুরাইশ গোত্রে মা আমিনার কোল আলো করে জন্ম নিয়েছিলেন বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)।আজ ৯ই অক্টোবর রবিবার সকালে পবিত্র জসনে জুলুছে ঈদ-এ-মিলাদুন্নবী (সাঃ) উপলক্ষে গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশ, পার্বত্য বান্দরবান জেলার সার্বিক ব্যাবস্থাপনায় এবং ইসলামিক যুবসেনা ও ছাত্রসেনা,বান্দরবান পার্বত্য জেলার সার্বিক সহযোগিতায় ঈদ-এ-মিলাদ্দুন্নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর বিশাল র্যালি ও র্যালি পরবর্তী মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সকালে জেলার বিভিন্ন উপজেলা হতে নবী প্রেমিকদের মিলন মেলায় পরিনত হয় জেলার কেন্দ্রীয় ঈদ-গা মাঠ,জেলা সদরের ,রাজবিলা,কুহালং,সুয়ালক,রেইছা,বালাঘাটা হতে দলে দলে নারায়ে তাকবির-আল্লাহুআকবার স্লোগানে সহকারে হাজারো জনসাধারণ জড়ো হয় সমাবেশ স্তলে। পরে কেন্দ্রীয় ঈদ -গা মাঠ প্রাঙ্গণ হতে হাজারো আশেকে রাসূলগনের একটি র্যালী জেলা সদরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন করে সমাবেশ স্থলে এসে শেষ হয়।

মিলাদ মাহফিলের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট ইসলামিক মিডিয়া ব্যাক্তিত্ব শায়ের এমদাদুল ইসলাম কাদেরী।

গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশ, পার্বত্য বান্দরবান জেলার সভাপতি মোঃ হোসেন এর সভাপতিত্বে,সাধারণ সম্পাদক আবু তালেব মঈনীর সঞ্চালনায় মাহফিলে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আব্দুর রহিম চৌধুরী,জেলা পরিষদের সদস্য মোজাম্মেল হক বাহাদুর,৪নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ওমর ফারুক,৮নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সেলিম রেজা। এছাড়াও মাহফিলে আরো উপস্থিত ছিলেন জেলা সদররে বিভিন্ন ইউপি থেকে আশা আলেম সমাজের প্রতিনিধি,হাজারো নবীপ্রেমি জনসাধারণ।

মাহফিলে বক্তারা ১২ই রবি আউয়াল সারা পৃথিবীর মানুষের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ দিন ছিলো এর মর্মবাণী সকলের কাছে তুলে ধরেন। এছাড়াও দিবসটি উপলক্ষে ইসলামিক ফাউন্ডেশন ও বিভিন্ন সরকারি,বেসরকারি ইসলামিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আলাদা আলাদা ভাবে কর্মসূচি পালন করেছে। এদিকে পবিত্র ঈদ-এ মিলাদুন্নবী (সা.) যথাযথ ভাবে পালনের ব্যাপারে বান্দরবান সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মোঃ শহীদুল ইসলাম জানান ধর্মীয় অনুষ্ঠানিকতা সুন্দর ভাবে সম্পন্ন করার জন্য সদর থানার পক্ষ থেকে বাড়তি নিরাপত্তায় পুলিশ সদস্য মোতায়েন ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছে।