বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে, রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা আরোপের আগের চার দিনে প্রায় ৯০ হাজার টন তেল আমদানির ঋণপত্র খোলা হয়। এসব তেল জাহাজে তোলার আগেই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হয়ে যায়। ফলে আটকে যায় এসব আমদানি।

চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসের হিসাবে, বাংলাদেশে পাম তেলের ৯০ শতাংশ আমদানি হয়েছে ইন্দোনেশিয়া থেকে। দেশটি রপ্তানি বন্ধের পর বিকল্প উৎস থেকে আমদানি না করে ব্যবসায়ীরা অপেক্ষায় ছিলেন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের। গতকাল রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার খবরে তাই স্বস্তি ফিরেছে আমদানিকারকদের মধ্যে।

গত ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর বৈশ্বিক পণ্যবাজারে অস্বাভাবিক উত্থান হয়। সবচেয়ে বেশি দাম বেড়েছে সব ধরনের ভোজ্যতেলের। যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি সংস্থার হিসাবে, রাশিয়া ও ইউক্রেন বিশ্বে সূর্যমুখী তেলের এক-তৃতীয়াংশ জোগান দিত। সূর্যমুখী তেলের সরবরাহ বন্ধ হওয়ায় চাপ পড়ে পাম ও সয়াবিন তেলের ওপর। বিশ্ববাজারে যখন দাম কিছুটা কমে আসছিল, সে সময় ইন্দোনেশিয়া পাম তেল রপ্তানি বন্ধ করে দেয়। আর তাতেই বিশ্ববাজারে ভোজ্যতেলের দামে রেকর্ড হয়।

এদিকে পাম তেলের দাম বাড়তে থাকায় আমদানিও কমে আসছিল। চলতি অর্থবছরের ১৫ মে পর্যন্ত চট্টগ্রাম বন্দরের ট্যাংক টার্মিনাল থেকে ১১ লাখ ৯৬ হাজার টন পাম তেল খালাস করেছেন ব্যবসায়ীরা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ১২ লাখ ১৮ হাজার টন পাম তেল খালাস করেন তাঁরা। অর্থাৎ এ সময়ে আমদানি কমেছে প্রায় ২৩ হাজার টন।সূত্রঃ প্রথম আলো

বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে, রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা আরোপের আগের চার দিনে প্রায় ৯০ হাজার টন তেল আমদানির ঋণপত্র খোলা হয়। এসব তেল জাহাজে তোলার আগেই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হয়ে যায়। ফলে আটকে যায় এসব আমদানি।

চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসের হিসাবে, বাংলাদেশে পাম তেলের ৯০ শতাংশ আমদানি হয়েছে ইন্দোনেশিয়া থেকে। দেশটি রপ্তানি বন্ধের পর বিকল্প উৎস থেকে আমদানি না করে ব্যবসায়ীরা অপেক্ষায় ছিলেন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের। গতকাল রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার খবরে তাই স্বস্তি ফিরেছে আমদানিকারকদের মধ্যে।

গত ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর বৈশ্বিক পণ্যবাজারে অস্বাভাবিক উত্থান হয়। সবচেয়ে বেশি দাম বেড়েছে সব ধরনের ভোজ্যতেলের। যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি সংস্থার হিসাবে, রাশিয়া ও ইউক্রেন বিশ্বে সূর্যমুখী তেলের এক-তৃতীয়াংশ জোগান দিত। সূর্যমুখী তেলের সরবরাহ বন্ধ হওয়ায় চাপ পড়ে পাম ও সয়াবিন তেলের ওপর। বিশ্ববাজারে যখন দাম কিছুটা কমে আসছিল, সে সময় ইন্দোনেশিয়া পাম তেল রপ্তানি বন্ধ করে দেয়। আর তাতেই বিশ্ববাজারে ভোজ্যতেলের দামে রেকর্ড হয়।

এদিকে পাম তেলের দাম বাড়তে থাকায় আমদানিও কমে আসছিল। চলতি অর্থবছরের ১৫ মে পর্যন্ত চট্টগ্রাম বন্দরের ট্যাংক টার্মিনাল থেকে ১১ লাখ ৯৬ হাজার টন পাম তেল খালাস করেছেন ব্যবসায়ীরা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ১২ লাখ ১৮ হাজার টন পাম তেল খালাস করেন তাঁরা। অর্থাৎ এ সময়ে আমদানি কমেছে প্রায় ২৩ হাজার টন।সূত্রঃ প্রথম আলো