দি ক্রাইম ডেস্ক: থ্যালাসেমিয়া বিষয়ে মানুষকে সচেতন করতে টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া পর্যন্ত পায়ে হেঁটে যাত্রা শুরু করেছেন দুই তরুণ—চট্টগ্রামের হাসান মুরাদ ও নোয়াখালীর মাহমুদুল হাসান শাওন।

৩১ বছর বয়সী হাসান মুরাদ পেশায় একজন ব্যবসায়ী ও ভ্রমণপ্রেমী। তিনি চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলার বাসিন্দা এবং বিজিসি ট্রাস্ট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিবিএ সম্পন্ন করেছেন। অন্যদিকে, ২০ বছর বয়সী মাহমুদুল হাসান শাওন নোয়াখালীর চৌমুহনী সালেহ আহমেদ কলেজের ছাত্র।

তারা ১৭ অক্টোবর টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ থেকে পায়ে হেঁটে তেতুলিয়ার উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেন। তাদের এই যাত্রা শেষ হতে ২৬/৩০ দিন লাগতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

তাদের পরিবারের কেউ থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত নন, তবে হাসান মুরাদ দীর্ঘদিন ধরে ‘সিবিবি ফাউন্ডেশন’ নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের মাধ্যমে রক্তদানে কাজ করে আসছেন।

তাদের বিশ্বাস, থ্যালাসেমিয়া নিয়ে মানুষের সচেতনতার অভাবেই প্রতিনিয়ত নতুন রোগী বাড়ছে। তাই সচেতনতা ছড়িয়ে দিতে তারা দেশব্যাপী এই পদযাত্রার উদ্যোগ নিয়েছেন।

যাত্রাপথে তারা বিভিন্ন বাজার ও জনবহুল স্থানে থেমে মানুষের সঙ্গে কথা বলছেন এবং লিফলেট বিতরণ করছেন। অতিরিক্ত গরমের কারণে যাত্রা কিছুটা ধীর হলেও সাধারণ মানুষ তাদের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাচ্ছেন এবং নানাভাবে উৎসাহ দিচ্ছেন।

এই সচেতনতামূলক পদযাত্রা থ্যালাসেমিয়া প্রতিরোধে দেশের তরুণ সমাজের মধ্যে নতুন অনুপ্রেরণা যোগাবে এমনটাই আশা করছেন তারা।

দি ক্রাইম ডেস্ক: থ্যালাসেমিয়া বিষয়ে মানুষকে সচেতন করতে টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া পর্যন্ত পায়ে হেঁটে যাত্রা শুরু করেছেন দুই তরুণ—চট্টগ্রামের হাসান মুরাদ ও নোয়াখালীর মাহমুদুল হাসান শাওন।

৩১ বছর বয়সী হাসান মুরাদ পেশায় একজন ব্যবসায়ী ও ভ্রমণপ্রেমী। তিনি চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলার বাসিন্দা এবং বিজিসি ট্রাস্ট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিবিএ সম্পন্ন করেছেন। অন্যদিকে, ২০ বছর বয়সী মাহমুদুল হাসান শাওন নোয়াখালীর চৌমুহনী সালেহ আহমেদ কলেজের ছাত্র।

তারা ১৭ অক্টোবর টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ থেকে পায়ে হেঁটে তেতুলিয়ার উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেন। তাদের এই যাত্রা শেষ হতে ২৬/৩০ দিন লাগতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

তাদের পরিবারের কেউ থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত নন, তবে হাসান মুরাদ দীর্ঘদিন ধরে ‘সিবিবি ফাউন্ডেশন’ নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের মাধ্যমে রক্তদানে কাজ করে আসছেন।

তাদের বিশ্বাস, থ্যালাসেমিয়া নিয়ে মানুষের সচেতনতার অভাবেই প্রতিনিয়ত নতুন রোগী বাড়ছে। তাই সচেতনতা ছড়িয়ে দিতে তারা দেশব্যাপী এই পদযাত্রার উদ্যোগ নিয়েছেন।

যাত্রাপথে তারা বিভিন্ন বাজার ও জনবহুল স্থানে থেমে মানুষের সঙ্গে কথা বলছেন এবং লিফলেট বিতরণ করছেন। অতিরিক্ত গরমের কারণে যাত্রা কিছুটা ধীর হলেও সাধারণ মানুষ তাদের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাচ্ছেন এবং নানাভাবে উৎসাহ দিচ্ছেন।

এই সচেতনতামূলক পদযাত্রা থ্যালাসেমিয়া প্রতিরোধে দেশের তরুণ সমাজের মধ্যে নতুন অনুপ্রেরণা যোগাবে এমনটাই আশা করছেন তারা।