দি ক্রাইম ডেস্ক: বান্দরবানের থানচিতে বলিপাড়া ইউনিয়নের প্রধান বাণিজ্যিক ব্যবসার প্রাণকেন্দ্র বলি বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে ছাই হয়েছে ১১টি দোকান। আংশিকভাবে আরও ২টি দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে এঘটনায় হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।

শনিবার (২৫ অক্টোবর) রাত আনুমানিক পৌনে ২টার দিকে বলি বাজার এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এতে আনুমানিক ৫ কোটি টাকার অধিক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছেন ব্যবসায়ীরা।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, মধ্যরাতে হঠাৎ করে বলিপাড়া বাজারে একটি চায়ের দোকানে আগুনের সূত্রপাত হয়। মুহূর্তেই আগুন আশেপাশের দোকানে ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয়দের সহযোগিতায় প্রায় আধা ঘণ্টার বেশি সময় ধরে চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

বলিপাড়া বাজার কমিটির সভাপতি অংসিংম্যা মারমা জানান, মধ্যরাতে আনুমানিক পৌনে ২টার দিকে বাজারে একটি দোকানে আগুন দেখতে পায়। স্থানীয়রা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করলে মুহূর্তের মধ্যেই আগুন পাশের দোকানে ছড়িয়ে পড়ে। তাৎক্ষণিক থানচি ফায়ার সার্ভিসে অগ্নিকাণ্ডের খবর দেন ব্যবসায়ীরা।

বলিপাড়া বাজারে ব্যবসায়ীরা জানান, সবাই ঘুমন্ত অবস্থায় ছিলাম। মধ্যরাতে হঠাৎ চিৎকার আসে আগুন আগুন, মুর্হূতে পাশেই দোকানে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। বেশিরভাগ দোকান আধা-পাকা ও বাঁশ কাঠের হওয়ায় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়লে দোকানে মালামালসহ জিনিসপত্র কিছুই বের করতে পারিনি।

থানচি ফায়ার সার্ভিসের ষ্টেশন অফিসার রহিদুর রহমান মৃধা জানান, মধ্যরাতে বলিপাড়া বাজারে আগুনে খবর পেয়ে তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাস্থলে গিয়ে আধা ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হই। আগুনের সূত্রপাত সঠিকভাবে এখনো জানা যায়নি, তদন্তের পরে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা যাবে।

এবিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল ফয়সাল জানান, মধ্যরাতে বলিপাড়া বাজারে আগুনে খবর পেয়েছি। তাৎক্ষণিকভাবে ফায়ার সার্ভিসের কর্মী ও স্থানীয়দের যৌথভাবে চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়।

বলিপাড়া জোন (৩৮ বিজিবি) অধিনায়ক, বিএ-৭৮১৯ লে: কর্নেল মো: জহিরুল ইসলাম, জি জানান, অগ্নিকাণ্ডের সংবাদ পাওয়ার পর স্বল্প সময়ের মধ্যে বলিপাড়া ব্যাটালিয়নের সকল সদস্য জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আগুন নেভানোর কাজে নিয়োজিত হন।

দি ক্রাইম ডেস্ক: বান্দরবানের থানচিতে বলিপাড়া ইউনিয়নের প্রধান বাণিজ্যিক ব্যবসার প্রাণকেন্দ্র বলি বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে ছাই হয়েছে ১১টি দোকান। আংশিকভাবে আরও ২টি দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে এঘটনায় হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।

শনিবার (২৫ অক্টোবর) রাত আনুমানিক পৌনে ২টার দিকে বলি বাজার এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এতে আনুমানিক ৫ কোটি টাকার অধিক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছেন ব্যবসায়ীরা।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, মধ্যরাতে হঠাৎ করে বলিপাড়া বাজারে একটি চায়ের দোকানে আগুনের সূত্রপাত হয়। মুহূর্তেই আগুন আশেপাশের দোকানে ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয়দের সহযোগিতায় প্রায় আধা ঘণ্টার বেশি সময় ধরে চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

বলিপাড়া বাজার কমিটির সভাপতি অংসিংম্যা মারমা জানান, মধ্যরাতে আনুমানিক পৌনে ২টার দিকে বাজারে একটি দোকানে আগুন দেখতে পায়। স্থানীয়রা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করলে মুহূর্তের মধ্যেই আগুন পাশের দোকানে ছড়িয়ে পড়ে। তাৎক্ষণিক থানচি ফায়ার সার্ভিসে অগ্নিকাণ্ডের খবর দেন ব্যবসায়ীরা।

বলিপাড়া বাজারে ব্যবসায়ীরা জানান, সবাই ঘুমন্ত অবস্থায় ছিলাম। মধ্যরাতে হঠাৎ চিৎকার আসে আগুন আগুন, মুর্হূতে পাশেই দোকানে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। বেশিরভাগ দোকান আধা-পাকা ও বাঁশ কাঠের হওয়ায় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়লে দোকানে মালামালসহ জিনিসপত্র কিছুই বের করতে পারিনি।

থানচি ফায়ার সার্ভিসের ষ্টেশন অফিসার রহিদুর রহমান মৃধা জানান, মধ্যরাতে বলিপাড়া বাজারে আগুনে খবর পেয়ে তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাস্থলে গিয়ে আধা ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হই। আগুনের সূত্রপাত সঠিকভাবে এখনো জানা যায়নি, তদন্তের পরে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা যাবে।

এবিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল ফয়সাল জানান, মধ্যরাতে বলিপাড়া বাজারে আগুনে খবর পেয়েছি। তাৎক্ষণিকভাবে ফায়ার সার্ভিসের কর্মী ও স্থানীয়দের যৌথভাবে চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়।

বলিপাড়া জোন (৩৮ বিজিবি) অধিনায়ক, বিএ-৭৮১৯ লে: কর্নেল মো: জহিরুল ইসলাম, জি জানান, অগ্নিকাণ্ডের সংবাদ পাওয়ার পর স্বল্প সময়ের মধ্যে বলিপাড়া ব্যাটালিয়নের সকল সদস্য জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আগুন নেভানোর কাজে নিয়োজিত হন।