মুন্নি আক্তার,নগর প্রতিবেদক: চট্টগ্রামের পোশাক শিল্পের নিরাপত্তায় বিজিএমইর সাথে ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। শুধু এটি নয়, মালিক-শ্রমিক এবং উৎপাদিত পণ্যের নিরাপত্তার দায়িত্বও পালন করছে ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ। চট্টগ্রামে কারখানায় সম্প্রতি আগুনের ঘটনায় পুলিশ যে ভূমিকা রেখেছে-তা অত্যন্ত প্রশংসাযোগ্য। এজন্য আমি ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। সম্প্রতি শ্রমিক অসন্তোষের সময় পুলিশ যে আন্তরিকতার সাথে সমস্যার সমাধান করেছেন তা প্রশংসার দাবিদার। গত বুধবার( ২২ অক্টোবর) বিজিএমইএ চট্টগ্রাম অঞ্চলের সাথে ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশের সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময়ে বিজিএমইএ’র সহ-সভাপতি মোহাম্মদ রফিক চৌধুরী এসব কথা বলেন।

ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ-৩ এর পুলিশ সুপার আবদুল্লাহ আল-মাহমুদ বলেন, পোশাক শিল্পের কাঙ্খিত সেবা ও জানমাল রক্ষায় যা করা দরকার তাই করবে পুলিশ। আমরা সব সময় বিজিএমইএর সঙ্গে কাজ করতে চাই। পুলিশ ও বিজিএমইএ একসাথে কাজ করলে পোশাক কারখানার অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সহজে রোধ করা সম্ভব।

বিজিএমইএ ভবনে অনুষ্ঠিত এই মতবিনিময় সভায় বিজিএমইএ’র পরিচালক রাকিবুল আলম চৌধুরী বলেন, কোন মালিক চায় না শ্রমিকদের বেতন না দিয়ে কারখানা চালাতে। সম্প্রতি এক্সিম ব্যাংকের সমস্যার কারণে প্রায় ৫০টি কারখানার সমস্যাগ্রস্থ হয়েছে। ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশকে কোন অনাকাঙ্খিত ঘটনা প্রতিহত করতে জোনভিত্তিক যৌথ মিটিং করার পরামর্শ দেন তিনি।

বিজিএমইএ’র পরিচালক সাকিফ আহমেদ সালাম বলেন, প্যাসিফিকের মত সবচেয়ে ভালো কারখানা খুব কম সংখ্যক রয়েছে। তাদের এ অবস্থা দেখে অন্য সব কারখানার মালিকরা আতঙ্কিত- শংকিত। একাধিক অগ্নিকান্ডের পর পুলিশ সতর্ক অবস্থানে থাকায় তিনি ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশকে ধন্যবাদ জানান।

বিজিএমইএ’র পরিচালক এনামুল আজিজ চৌধুরী বলেন- আপনারা জানেন ৫ আগস্ট পরবর্তী পোশাক শিল্পে এক ধরনের ক্রান্তিকাল চলছে। আর্ন্তজাতিকভাবে এ শিল্প অনেক চাপে রয়েছে। পুলিশ প্রশাসন আমাদের সাথে আছেন এবং শক্ত হাতে রুল প্লে করেছেন। আগামী কয়েকটা মাস আমাদের এই সমস্যা থাকবে। বড় ধরণের কোন সমস্যা যাতে না হয় সেদিকে লক্ষ্য রেখে আমাদের পাশে আছেন এবং থাকবেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন- কে গার্মেন্টস লিঃ এর চেয়ারম্যান বিজয় শেখর দাশ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সাইদুর রহমান প্রমুখ।

মুন্নি আক্তার,নগর প্রতিবেদক: চট্টগ্রামের পোশাক শিল্পের নিরাপত্তায় বিজিএমইর সাথে ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। শুধু এটি নয়, মালিক-শ্রমিক এবং উৎপাদিত পণ্যের নিরাপত্তার দায়িত্বও পালন করছে ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ। চট্টগ্রামে কারখানায় সম্প্রতি আগুনের ঘটনায় পুলিশ যে ভূমিকা রেখেছে-তা অত্যন্ত প্রশংসাযোগ্য। এজন্য আমি ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। সম্প্রতি শ্রমিক অসন্তোষের সময় পুলিশ যে আন্তরিকতার সাথে সমস্যার সমাধান করেছেন তা প্রশংসার দাবিদার। গত বুধবার( ২২ অক্টোবর) বিজিএমইএ চট্টগ্রাম অঞ্চলের সাথে ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশের সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময়ে বিজিএমইএ’র সহ-সভাপতি মোহাম্মদ রফিক চৌধুরী এসব কথা বলেন।

ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ-৩ এর পুলিশ সুপার আবদুল্লাহ আল-মাহমুদ বলেন, পোশাক শিল্পের কাঙ্খিত সেবা ও জানমাল রক্ষায় যা করা দরকার তাই করবে পুলিশ। আমরা সব সময় বিজিএমইএর সঙ্গে কাজ করতে চাই। পুলিশ ও বিজিএমইএ একসাথে কাজ করলে পোশাক কারখানার অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সহজে রোধ করা সম্ভব।

বিজিএমইএ ভবনে অনুষ্ঠিত এই মতবিনিময় সভায় বিজিএমইএ’র পরিচালক রাকিবুল আলম চৌধুরী বলেন, কোন মালিক চায় না শ্রমিকদের বেতন না দিয়ে কারখানা চালাতে। সম্প্রতি এক্সিম ব্যাংকের সমস্যার কারণে প্রায় ৫০টি কারখানার সমস্যাগ্রস্থ হয়েছে। ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশকে কোন অনাকাঙ্খিত ঘটনা প্রতিহত করতে জোনভিত্তিক যৌথ মিটিং করার পরামর্শ দেন তিনি।

বিজিএমইএ’র পরিচালক সাকিফ আহমেদ সালাম বলেন, প্যাসিফিকের মত সবচেয়ে ভালো কারখানা খুব কম সংখ্যক রয়েছে। তাদের এ অবস্থা দেখে অন্য সব কারখানার মালিকরা আতঙ্কিত- শংকিত। একাধিক অগ্নিকান্ডের পর পুলিশ সতর্ক অবস্থানে থাকায় তিনি ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশকে ধন্যবাদ জানান।

বিজিএমইএ’র পরিচালক এনামুল আজিজ চৌধুরী বলেন- আপনারা জানেন ৫ আগস্ট পরবর্তী পোশাক শিল্পে এক ধরনের ক্রান্তিকাল চলছে। আর্ন্তজাতিকভাবে এ শিল্প অনেক চাপে রয়েছে। পুলিশ প্রশাসন আমাদের সাথে আছেন এবং শক্ত হাতে রুল প্লে করেছেন। আগামী কয়েকটা মাস আমাদের এই সমস্যা থাকবে। বড় ধরণের কোন সমস্যা যাতে না হয় সেদিকে লক্ষ্য রেখে আমাদের পাশে আছেন এবং থাকবেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন- কে গার্মেন্টস লিঃ এর চেয়ারম্যান বিজয় শেখর দাশ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সাইদুর রহমান প্রমুখ।