দি ক্রাইম ডেস্ক: অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা প্যাসিফিক জিনসের সাত কারখানা খোলার ঘোষণা দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।  মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) রাতে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মোহাম্মদ তানভীর স্বাক্ষরিত নোটিশে কারখানা খোলার কথা জানানো হয়।

নোটিশে বলা হয়, সাম্প্রতিক অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির কারণে কর্তৃপক্ষ বাধ্য হয়ে ১৬ অক্টোবর থেকে কারখানার সব কার্যক্রম অনির্দিষ্ট কালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করে। বর্তমানে সার্বিক পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় এবং কারখানা খোলার অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি হওয়ায় কর্তৃপক্ষ আগামী ২৩ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) থেকে কারখানা পুনরায় খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।

এর আগে ১৬ অক্টোবর শ্রমিকদের দুই পক্ষের সংঘর্ষ, কারখানায় হামলা ও কর্মপরিবেশ না থাকায় অনির্দিষ্টকালের জন্য প্যাসিফিক জিনসের সাতটি কারখানা বন্ধ ঘোষণা করে মালিকপক্ষ।

কারখানাগুলো হলো– প্যাসিফিক জিনস, জিনস ২০০০, ইউনিভার্সেল জিনস, এনএইচটি ফ্যাশন, প্যাসিফিক এক্সেসরিজ, প্যাসিফিক ওয়ার্কওয়্যার ও প্যাসিফিক অ্যাটায়ার্স। এর মধ্যে প্যাসিফিক জিনসের ইউনিট দুটি ও ইউনিভার্সেল জিনসের ইউনিট চারটি। এসব কারখানায় ৩৫ হাজার শ্রমিক কর্মরত আছেন।

দি ক্রাইম ডেস্ক: অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা প্যাসিফিক জিনসের সাত কারখানা খোলার ঘোষণা দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।  মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) রাতে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মোহাম্মদ তানভীর স্বাক্ষরিত নোটিশে কারখানা খোলার কথা জানানো হয়।

নোটিশে বলা হয়, সাম্প্রতিক অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির কারণে কর্তৃপক্ষ বাধ্য হয়ে ১৬ অক্টোবর থেকে কারখানার সব কার্যক্রম অনির্দিষ্ট কালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করে। বর্তমানে সার্বিক পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় এবং কারখানা খোলার অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি হওয়ায় কর্তৃপক্ষ আগামী ২৩ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) থেকে কারখানা পুনরায় খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।

এর আগে ১৬ অক্টোবর শ্রমিকদের দুই পক্ষের সংঘর্ষ, কারখানায় হামলা ও কর্মপরিবেশ না থাকায় অনির্দিষ্টকালের জন্য প্যাসিফিক জিনসের সাতটি কারখানা বন্ধ ঘোষণা করে মালিকপক্ষ।

কারখানাগুলো হলো– প্যাসিফিক জিনস, জিনস ২০০০, ইউনিভার্সেল জিনস, এনএইচটি ফ্যাশন, প্যাসিফিক এক্সেসরিজ, প্যাসিফিক ওয়ার্কওয়্যার ও প্যাসিফিক অ্যাটায়ার্স। এর মধ্যে প্যাসিফিক জিনসের ইউনিট দুটি ও ইউনিভার্সেল জিনসের ইউনিট চারটি। এসব কারখানায় ৩৫ হাজার শ্রমিক কর্মরত আছেন।