নিজস্ব প্রতিবেদক: ব্যতিক্রমী নির্মাণের বিরুদ্ধে চট্টগ্রাম মহানগরীর পতেঙ্গা, ইপিজেড ও বন্দর এলাকায় চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (চউক) কর্তৃক আজ মঙ্গলবার(২১ অক্টোবর) বেলা ১১টা হ’তে বিকাল ৫টা পর্যন্ত ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করা হয়। এ অভিযানে নেতৃত্ব দেন সিডিএর স্পেশাল মেট্টোপলিটন ম্যাজিষ্ট্রেট (যুগ্ন জেলা ও দায়রা জজ) মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম ও অথরাইজড অফিসার-০২ তানজিব হোসেন।

অভিযানে ৫টি ভবনের নক্সা বহির্ভূত অংশ ভেঙ্গে দেয়া হয় এবং একটি ভবনকে সীলগালা করা হয়। এ সময় অবৈধভাবে নির্মিত স্থাপনা সমূহের মালিক হ’তে
২০লক্ষ টাকা জরিমানা আদায় করা হয় এবং মালিকগন থেকে অঙ্গীকারনামা নেয়া হয়।

অথরাইজড অফিসার তানজিব হোসেন এ প্রতিবেদককে বলেন, চট্টগ্রাম মহানগরীকে পরিকল্পিত ও বাসযোগ্য নগরী হিসাবে গড়ে তুলতে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে পতেঙ্গা, ইপিজেড ও বন্দর এলাকায় চউক কর্তৃক ভ্রাম্যমান আদালত অভিযান পরিচালিত হয়। অনুমোদিত নকশার ব্যত্যয় করে অবৈধভাবে নির্মিত ভবন সমূহের বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

অভিযান পরিচালনায় আরও অংশ নেন ইমারত নির্মাণ কমিটির চেয়ারম্যান নির্বাহী প্রকৌশলী এ.জি. এম. সেলিম, সহকারী অথরাইজড অফিসার মোহাম্মদ ইলিয়াছ আক্তার, মোঃ হামিদুল হক, ইমারত পরিদর্শক মোঃ তোফায়েল হোসেন, বিমান বড়ুয়া, এ এস এম মিজান, মোঃ শাহদাত হোসাইন, সৈকত চন্দ্র পাল, গৌরাঙ্গ চন্দ্র পাল এবং চউকের ম্যাজিষ্ট্রেট শাখার অফিস সহায়ক  মিথু চৌধুরী।

নিজস্ব প্রতিবেদক: ব্যতিক্রমী নির্মাণের বিরুদ্ধে চট্টগ্রাম মহানগরীর পতেঙ্গা, ইপিজেড ও বন্দর এলাকায় চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (চউক) কর্তৃক আজ মঙ্গলবার(২১ অক্টোবর) বেলা ১১টা হ’তে বিকাল ৫টা পর্যন্ত ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করা হয়। এ অভিযানে নেতৃত্ব দেন সিডিএর স্পেশাল মেট্টোপলিটন ম্যাজিষ্ট্রেট (যুগ্ন জেলা ও দায়রা জজ) মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম ও অথরাইজড অফিসার-০২ তানজিব হোসেন।

অভিযানে ৫টি ভবনের নক্সা বহির্ভূত অংশ ভেঙ্গে দেয়া হয় এবং একটি ভবনকে সীলগালা করা হয়। এ সময় অবৈধভাবে নির্মিত স্থাপনা সমূহের মালিক হ’তে
২০লক্ষ টাকা জরিমানা আদায় করা হয় এবং মালিকগন থেকে অঙ্গীকারনামা নেয়া হয়।

অথরাইজড অফিসার তানজিব হোসেন এ প্রতিবেদককে বলেন, চট্টগ্রাম মহানগরীকে পরিকল্পিত ও বাসযোগ্য নগরী হিসাবে গড়ে তুলতে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে পতেঙ্গা, ইপিজেড ও বন্দর এলাকায় চউক কর্তৃক ভ্রাম্যমান আদালত অভিযান পরিচালিত হয়। অনুমোদিত নকশার ব্যত্যয় করে অবৈধভাবে নির্মিত ভবন সমূহের বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

অভিযান পরিচালনায় আরও অংশ নেন ইমারত নির্মাণ কমিটির চেয়ারম্যান নির্বাহী প্রকৌশলী এ.জি. এম. সেলিম, সহকারী অথরাইজড অফিসার মোহাম্মদ ইলিয়াছ আক্তার, মোঃ হামিদুল হক, ইমারত পরিদর্শক মোঃ তোফায়েল হোসেন, বিমান বড়ুয়া, এ এস এম মিজান, মোঃ শাহদাত হোসাইন, সৈকত চন্দ্র পাল, গৌরাঙ্গ চন্দ্র পাল এবং চউকের ম্যাজিষ্ট্রেট শাখার অফিস সহায়ক  মিথু চৌধুরী।