দি ক্রাইম ডেস্ক: ফেনী সদর উপজেলার ফাজিলপুরে মহিলা জামায়াতের কর্মসূচি ঘিরে স্থানীয় যুবদল নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে হামলার অভিযোগ উঠেছে। এতে জামায়াত ও ছাত্রশিবিরের ছয় নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। সোমবার (২০ অক্টোবর) সন্ধ্যায় ইউনিয়নের আল-আমিন মার্কেট সংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

হামলায় আহতরা হলেন– ফাজিলপুর ইউনিয়ন শিবিরের সভাপতি আরমান হোসেন, ইউনিয়ন শিবিরের ১ নম্বর ওয়ার্ড সভাপতি নাজমুল হাসান, ফাজিলপুর ইউনিয়ন জামায়াতের সেক্রেটারি সোহরাব হাসান, ৯ নম্বর ওয়ার্ড জামায়াতের সভাপতি জিয়াউর রহমান, ইউনিয়ন শিবিরের প্রকাশনা সম্পাদক সারাফাতুল্লাহ, শিবিরের ইউনিয়ন সেক্রেটারি মেহেদী হাসান।

স্থানীয় ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, ফাজিলপুর ইউনিয়নে আল-আমিন মার্কেট সংলগ্ন একটি বাড়িতে মহিলা জামায়াতের তালিম কর্মসূচিস্থলে যান সদর উপজেলা যুবদলের সদস্য কামরুলসহ কয়েকজন নেতাকর্মী। সেখানে তাদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে জামায়াত এবং বিএনপির অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা ঘটনাস্থলে গেলে দুই পক্ষের মধ্যে বাকবিতণ্ডা ও হাতাহাতি হয়। পরে উভয়পক্ষ স্থানীয়ভাবে বসে বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা করে।

এ দিন রাতে এ ঘটনায় আহতদের দেখতে ফেনী জেনারেল হাসপাতালে যান জেলা জামায়াতের আমির মাওলানা মুফতি আবদুল হান্নান। এ বিষয়ে তিনি বলেন, জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীদের ওপর বিএনপি ও যুবদলের লোকজন অতর্কিত হামলা চালিয়েছে। মহিলা জামায়াতের অনুষ্ঠান বন্ধ করার পরিকল্পনা ব্যর্থ হওয়ায় তারা পরে বাজারে আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা করে। এর আগেও আমাদের সক্রিয় নেতাকর্মীদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় থানায় অভিযোগ করা হবে।

জেলা যুবদলের আহ্বায়ক নাসির উদ্দিন খন্দকার বলেন, জামায়াতের মহিলারা বাড়ি বাড়ি গিয়ে ধর্মের নামে মিথ্যা তথ্য ছড়াচ্ছে। এতে আমাদের এক নেতা সেখানে গিয়ে তাদের এসব কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে বললে জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীরা এসে অতর্কিত হামলা চালায়। তাদের হামলায় আমাদের দলীয় আনোয়ার আজিম, হাসান, দুলাল, কিরণ, কামরুলসহ অন্তত ৭ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছে।

জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আলাল উদ্দিন আলাল বলেন, সেখানে যে ঝামেলা হয়েছিল তা উভয়পক্ষ বসে মীমাংসা করেছিল। কিন্তু মামলা করার জন্যই এখন হাসপাতালে গিয়ে আবার চিকিৎসা নিচ্ছে।

এ ব্যাপারে ফেনী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সামসুজ্জামান বলেন, মহিলা জামায়াতের একটি কর্মসূচিকে ঘিরে দুই পক্ষের কথা কাটাকাটির বিষয়ে শুনেছি। পরে তারা স্থানীয়ভাবে বসে বিষয়টি সমাধান করেছে বলেও জেনেছি। এ বিষয়ে আরও বিস্তারিত খোঁজখবর নিচ্ছি।

দি ক্রাইম ডেস্ক: ফেনী সদর উপজেলার ফাজিলপুরে মহিলা জামায়াতের কর্মসূচি ঘিরে স্থানীয় যুবদল নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে হামলার অভিযোগ উঠেছে। এতে জামায়াত ও ছাত্রশিবিরের ছয় নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। সোমবার (২০ অক্টোবর) সন্ধ্যায় ইউনিয়নের আল-আমিন মার্কেট সংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

হামলায় আহতরা হলেন– ফাজিলপুর ইউনিয়ন শিবিরের সভাপতি আরমান হোসেন, ইউনিয়ন শিবিরের ১ নম্বর ওয়ার্ড সভাপতি নাজমুল হাসান, ফাজিলপুর ইউনিয়ন জামায়াতের সেক্রেটারি সোহরাব হাসান, ৯ নম্বর ওয়ার্ড জামায়াতের সভাপতি জিয়াউর রহমান, ইউনিয়ন শিবিরের প্রকাশনা সম্পাদক সারাফাতুল্লাহ, শিবিরের ইউনিয়ন সেক্রেটারি মেহেদী হাসান।

স্থানীয় ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, ফাজিলপুর ইউনিয়নে আল-আমিন মার্কেট সংলগ্ন একটি বাড়িতে মহিলা জামায়াতের তালিম কর্মসূচিস্থলে যান সদর উপজেলা যুবদলের সদস্য কামরুলসহ কয়েকজন নেতাকর্মী। সেখানে তাদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে জামায়াত এবং বিএনপির অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা ঘটনাস্থলে গেলে দুই পক্ষের মধ্যে বাকবিতণ্ডা ও হাতাহাতি হয়। পরে উভয়পক্ষ স্থানীয়ভাবে বসে বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা করে।

এ দিন রাতে এ ঘটনায় আহতদের দেখতে ফেনী জেনারেল হাসপাতালে যান জেলা জামায়াতের আমির মাওলানা মুফতি আবদুল হান্নান। এ বিষয়ে তিনি বলেন, জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীদের ওপর বিএনপি ও যুবদলের লোকজন অতর্কিত হামলা চালিয়েছে। মহিলা জামায়াতের অনুষ্ঠান বন্ধ করার পরিকল্পনা ব্যর্থ হওয়ায় তারা পরে বাজারে আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা করে। এর আগেও আমাদের সক্রিয় নেতাকর্মীদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় থানায় অভিযোগ করা হবে।

জেলা যুবদলের আহ্বায়ক নাসির উদ্দিন খন্দকার বলেন, জামায়াতের মহিলারা বাড়ি বাড়ি গিয়ে ধর্মের নামে মিথ্যা তথ্য ছড়াচ্ছে। এতে আমাদের এক নেতা সেখানে গিয়ে তাদের এসব কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে বললে জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীরা এসে অতর্কিত হামলা চালায়। তাদের হামলায় আমাদের দলীয় আনোয়ার আজিম, হাসান, দুলাল, কিরণ, কামরুলসহ অন্তত ৭ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছে।

জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আলাল উদ্দিন আলাল বলেন, সেখানে যে ঝামেলা হয়েছিল তা উভয়পক্ষ বসে মীমাংসা করেছিল। কিন্তু মামলা করার জন্যই এখন হাসপাতালে গিয়ে আবার চিকিৎসা নিচ্ছে।

এ ব্যাপারে ফেনী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সামসুজ্জামান বলেন, মহিলা জামায়াতের একটি কর্মসূচিকে ঘিরে দুই পক্ষের কথা কাটাকাটির বিষয়ে শুনেছি। পরে তারা স্থানীয়ভাবে বসে বিষয়টি সমাধান করেছে বলেও জেনেছি। এ বিষয়ে আরও বিস্তারিত খোঁজখবর নিচ্ছি।