ঢাকা অফিস: নির্বাচন কমিশনাররা যদি মনমর্জি মতো ইসি চালায় তাহলে তাদের পদত্যাগে বাধ্য করা হবে। আজ রবিবার (১৯ অক্টোবর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদের সঙ্গে বৈঠক শেষে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসিরউদ্দিন পাটোয়ারী এ মন্তব্য করেন।

‘দেশে বিমানবন্দরসহ নানা স্থানে অগ্নিকাণ্ড ঘটছে, মানুষেরও নিরাপত্তা নেই। এমন পরিস্থিতিতে কীভাবে আগামী ফেব্রুয়ারিতে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে’? তিনি এমন প্রশ্ন তুলেন।

নাসিরউদ্দিন বলেন, নির্বাচন কমিশন জংলি কায়দায় চলছে। আমরা চিঠি দিয়ে আইনগত ব্যাখ্যা চেয়েছি। নির্বাচন কমিশন (ইসি) গনিমতের মাল হিসেবে বিভিন্ন পক্ষ ভাগাভাগি করে নিয়েছে। আমরা অনিয়মে জড়িত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বলেছি। জিয়া, মুজিব রহমান ফ্যামিলি বা নির্দিষ্ট ইসলামের কাছে নির্বাচন কমিশন বর্গা দিতে চাই না, এটা জনগণের হবে।

তিনি বলেন, জুলাই সনদ নামে যে নাটক হয়েছে সংসদে তারা এখন ঘুমাচ্ছে। গণভোটের কোনো নির্দেশনা আসেনি নির্বাচন কমিশনে। চুপ্পুর হাত দিয়ে জুলাই সনদ এনসিপি মানবে না। নির্বাচন কমিশনাররা যেখান থেকে আসছে, তারা তাদের পারপাস সার্ভ করছে। অদৃশ্য শক্তি থেকে মুক্ত করতে হবে নির্বাচন কমিশনকে।

তিনি আরো বলেন, ব্যবসায়ীদের গুদাম কেউ যদি জ্বালিয়ে দেয়, রাষ্ট্র যদি কোনো সেক্টরে নিরাপত্তা দিতে না পারে, তাহলে দেশ কীভাবে একটা নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে বলে প্রশ্ন থেকে যায়। ভোটার লিস্ট সঠিক না হলে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হবে। যদি নির্বাচন কমিশনাররা মনমর্জি মতো ইসি চালায়, তাহলে তাদের পদত্যাগে বাধ্য করা হবে।

এছাড়া নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা প্রবাসী ভোটারের নামে আমোদ ফুর্তি করছে। নির্বাচন কমিশন চাইলে আন্তরিক হলে এক মাসেও ভালো নির্বাচন সম্ভব বলে জানান পাটোয়ারী।

ঢাকা অফিস: নির্বাচন কমিশনাররা যদি মনমর্জি মতো ইসি চালায় তাহলে তাদের পদত্যাগে বাধ্য করা হবে। আজ রবিবার (১৯ অক্টোবর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদের সঙ্গে বৈঠক শেষে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসিরউদ্দিন পাটোয়ারী এ মন্তব্য করেন।

‘দেশে বিমানবন্দরসহ নানা স্থানে অগ্নিকাণ্ড ঘটছে, মানুষেরও নিরাপত্তা নেই। এমন পরিস্থিতিতে কীভাবে আগামী ফেব্রুয়ারিতে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে’? তিনি এমন প্রশ্ন তুলেন।

নাসিরউদ্দিন বলেন, নির্বাচন কমিশন জংলি কায়দায় চলছে। আমরা চিঠি দিয়ে আইনগত ব্যাখ্যা চেয়েছি। নির্বাচন কমিশন (ইসি) গনিমতের মাল হিসেবে বিভিন্ন পক্ষ ভাগাভাগি করে নিয়েছে। আমরা অনিয়মে জড়িত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বলেছি। জিয়া, মুজিব রহমান ফ্যামিলি বা নির্দিষ্ট ইসলামের কাছে নির্বাচন কমিশন বর্গা দিতে চাই না, এটা জনগণের হবে।

তিনি বলেন, জুলাই সনদ নামে যে নাটক হয়েছে সংসদে তারা এখন ঘুমাচ্ছে। গণভোটের কোনো নির্দেশনা আসেনি নির্বাচন কমিশনে। চুপ্পুর হাত দিয়ে জুলাই সনদ এনসিপি মানবে না। নির্বাচন কমিশনাররা যেখান থেকে আসছে, তারা তাদের পারপাস সার্ভ করছে। অদৃশ্য শক্তি থেকে মুক্ত করতে হবে নির্বাচন কমিশনকে।

তিনি আরো বলেন, ব্যবসায়ীদের গুদাম কেউ যদি জ্বালিয়ে দেয়, রাষ্ট্র যদি কোনো সেক্টরে নিরাপত্তা দিতে না পারে, তাহলে দেশ কীভাবে একটা নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে বলে প্রশ্ন থেকে যায়। ভোটার লিস্ট সঠিক না হলে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হবে। যদি নির্বাচন কমিশনাররা মনমর্জি মতো ইসি চালায়, তাহলে তাদের পদত্যাগে বাধ্য করা হবে।

এছাড়া নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা প্রবাসী ভোটারের নামে আমোদ ফুর্তি করছে। নির্বাচন কমিশন চাইলে আন্তরিক হলে এক মাসেও ভালো নির্বাচন সম্ভব বলে জানান পাটোয়ারী।