ঢাকা অফিস: জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে সিনিয়র সচিব হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন মো. এহছানুল হক। শূন্য থাকার তিন সপ্তাহ পর অবশেষে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে সচিব নিয়োগ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।তিনি এত দিন সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগে সিনিয়র সচিব হিসেবে চুক্তিতে ছিলেন। এখন তাঁকে চুক্তিভিত্তিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে চুক্তি ভিত্তিক নিয়োগ দেয়া হয়েছে।আজ রোববার(১২ অক্টোবর)সকালে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার মো. মোখলেস উর রহমানকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে সিনিয়র সচিব পদে নিয়োগ দিয়েছিল। দুই বছরের জন্য চুক্তিতে তাঁকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। গত ২১ সেপ্টেম্বর তাঁকে বদলি করে পাঠানো হয় পরিকল্পনা কমিশনে।

এর পর থেকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে সচিবের পদটি ফাঁকা ছিল। এ কারণে মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের বদলি, নিয়োগ ও পদোন্নতির কাজ প্রায় স্থবির হয়ে যায়। আটকে থাকে কিছু আর্থিক বিষয়ও। এত দিন একজন অতিরিক্ত সচিব জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে কেবল রুটিন দায়িত্ব পালন করছিলেন।

এখন এই পদে নিয়োগ পেলেন ১৯৮২ বিসিএস ব্যাচের কর্মকর্তা এহছানুল হক। তাঁকেও অন্তর্বর্তী সরকার চুক্তিভিত্তিতে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব করেছিল।

সচিবালয়ে গুঞ্জন ছড়িয়েছিল যে জাতীয় নির্বাচন ঘনিয়ে আসায় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সচিব পদ ঘিরে ভেতরে-ভেতরে চলছে তীব্র টানাপোড়েন। দুটি রাজনৈতিক দলের সমর্থক-কর্মকর্তারা চাইছিলেন, তাঁদের পছন্দের কেউ যেন এই পদে বসেন। কারণ, জেলা প্রশাসকসহ মাঠ প্রশাসন ও অন্যান্য পর্যায়ের বদলি-পদোন্নতির মতো গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত আসে এই মন্ত্রণালয় থেকেই।

ঢাকা অফিস: জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে সিনিয়র সচিব হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন মো. এহছানুল হক। শূন্য থাকার তিন সপ্তাহ পর অবশেষে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে সচিব নিয়োগ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।তিনি এত দিন সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগে সিনিয়র সচিব হিসেবে চুক্তিতে ছিলেন। এখন তাঁকে চুক্তিভিত্তিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে চুক্তি ভিত্তিক নিয়োগ দেয়া হয়েছে।আজ রোববার(১২ অক্টোবর)সকালে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার মো. মোখলেস উর রহমানকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে সিনিয়র সচিব পদে নিয়োগ দিয়েছিল। দুই বছরের জন্য চুক্তিতে তাঁকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। গত ২১ সেপ্টেম্বর তাঁকে বদলি করে পাঠানো হয় পরিকল্পনা কমিশনে।

এর পর থেকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে সচিবের পদটি ফাঁকা ছিল। এ কারণে মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের বদলি, নিয়োগ ও পদোন্নতির কাজ প্রায় স্থবির হয়ে যায়। আটকে থাকে কিছু আর্থিক বিষয়ও। এত দিন একজন অতিরিক্ত সচিব জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে কেবল রুটিন দায়িত্ব পালন করছিলেন।

এখন এই পদে নিয়োগ পেলেন ১৯৮২ বিসিএস ব্যাচের কর্মকর্তা এহছানুল হক। তাঁকেও অন্তর্বর্তী সরকার চুক্তিভিত্তিতে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব করেছিল।

সচিবালয়ে গুঞ্জন ছড়িয়েছিল যে জাতীয় নির্বাচন ঘনিয়ে আসায় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সচিব পদ ঘিরে ভেতরে-ভেতরে চলছে তীব্র টানাপোড়েন। দুটি রাজনৈতিক দলের সমর্থক-কর্মকর্তারা চাইছিলেন, তাঁদের পছন্দের কেউ যেন এই পদে বসেন। কারণ, জেলা প্রশাসকসহ মাঠ প্রশাসন ও অন্যান্য পর্যায়ের বদলি-পদোন্নতির মতো গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত আসে এই মন্ত্রণালয় থেকেই।