দি ক্রাইম ডেস্ক: গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে জাতীয় পতাকার দণ্ডে জুতা ঝুলিয়ে উত্তোলনের ঘটনায় এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পর এ ব্যবস্থা নেওয়া হয়।

শনিবার রাতে সর্বানন্দ ইউনিয়ন পরিষদ এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয় বলে জানিয়েছেন সুন্দরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল হাকিম আজাদ।

আটক তরুণের নাম মারুফ হাসান মিরাজ (১৮)। তিনি সুন্দরগঞ্জ উপজেলার রামভদ্র গ্রামের ফুল মিয়ার ছেলে এবং স্থানীয় বামনডাঙ্গা আব্দুল হক কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্র।

সম্প্রতি ছড়ানো ১৮ সেকেন্ডের একটি ভিডিওতে দেখা যায়, জাতীয় পতাকা উত্তোলনের দণ্ডের রশিতে একটি জুতা বেঁধে সেটি উত্তোলন করছেন এক তরুণ। এ সময় জাতীয় সংগীত বাজছে, পাশে আরও কয়েকজন যুবক দাঁড়িয়ে আছেন।

ওসি আবদুল হাকিম আজাদ বলেন, ‘ভিডিওটি দেখে মিরাজকে শনাক্ত করা হয়। পরে শনিবার রাতে তাকে আটক করা হয়েছে।’

তিনি আরও জানান, ‘মিরাজের ভাষ্যমতে, প্রায় পাঁচ থেকে ছয় মাস আগে ভিডিওটি ধারণ করেছিলেন তিনি। তবে কেন এবং কী উদ্দেশ্যে এমন কাজ করেছিলেন, সে বিষয়ে কোনো স্পষ্ট জবাব দিতে পারেননি। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।’

পুলিশ কর্মকর্তা আরও বলেন, এ ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে।

এ বিষয়ে জানতে সর্বানন্দ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জহুরুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি ফোন ধরেননি।

দি ক্রাইম ডেস্ক: গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে জাতীয় পতাকার দণ্ডে জুতা ঝুলিয়ে উত্তোলনের ঘটনায় এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পর এ ব্যবস্থা নেওয়া হয়।

শনিবার রাতে সর্বানন্দ ইউনিয়ন পরিষদ এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয় বলে জানিয়েছেন সুন্দরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল হাকিম আজাদ।

আটক তরুণের নাম মারুফ হাসান মিরাজ (১৮)। তিনি সুন্দরগঞ্জ উপজেলার রামভদ্র গ্রামের ফুল মিয়ার ছেলে এবং স্থানীয় বামনডাঙ্গা আব্দুল হক কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্র।

সম্প্রতি ছড়ানো ১৮ সেকেন্ডের একটি ভিডিওতে দেখা যায়, জাতীয় পতাকা উত্তোলনের দণ্ডের রশিতে একটি জুতা বেঁধে সেটি উত্তোলন করছেন এক তরুণ। এ সময় জাতীয় সংগীত বাজছে, পাশে আরও কয়েকজন যুবক দাঁড়িয়ে আছেন।

ওসি আবদুল হাকিম আজাদ বলেন, ‘ভিডিওটি দেখে মিরাজকে শনাক্ত করা হয়। পরে শনিবার রাতে তাকে আটক করা হয়েছে।’

তিনি আরও জানান, ‘মিরাজের ভাষ্যমতে, প্রায় পাঁচ থেকে ছয় মাস আগে ভিডিওটি ধারণ করেছিলেন তিনি। তবে কেন এবং কী উদ্দেশ্যে এমন কাজ করেছিলেন, সে বিষয়ে কোনো স্পষ্ট জবাব দিতে পারেননি। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।’

পুলিশ কর্মকর্তা আরও বলেন, এ ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে।

এ বিষয়ে জানতে সর্বানন্দ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জহুরুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি ফোন ধরেননি।