রাঙ্গুনিয়া প্রতিনিধি: রাঙ্গুনিয়ায় একদিনের ব্যবধানে দুই খুনের ঘটনা ঘটেছে। সর্বশেষ মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) রাতে বাড়ি ফেরার পথে উপজেলার লালানগর ইউনিয়নের ঘাগড়া খিলমোগল এলাকায় এক রাজমিস্ত্রিকে গলাকেটে হত্যা করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

নিহত যুবকের নাম খোরশেদ আলম (২৮)। তিনি লালানগর ইউনিয়নের ঘাগড়া খিলমোগল তালুকদার পাড়ার বাসিন্দা আব্দুল খালেকের ছেলে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, মসজিদের পাশে তার মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে থানায় খবর দেয় স্থানীয়রা। পুলিশ গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে। এর আগে মঙ্গলবার রাতে খোরশেদ বাজার থেকে কেনাকাটা করে বাড়ি ফেরার কথা বলে বের হয়েছিলেন। তবে এরমধ্যে খবর আসে, স্থানীয় মসজিদের পাশে তার রক্তাক্ত মরদেহ পড়ে রয়েছে। তার গলাতে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। পরে থানায় খবর দিলে পুলিশ এসে রাত ৯টার দিকে মরদেহটি উদ্ধার করে।

খোরশেদ আলমের স্ত্রী ইমু আক্তার গণমাধ্যমকে জানান, রাত ৮টায় তার স্বামী দোকানে যাওয়ার উদ্দেশে ঘর থেকে বের হন। দোকান থেকে মুড়ি ও বিস্কুট আনার কথা ছিল। ৯ টার পর ঘরের জানালা দিয়ে দুজনকে দৌড়ে পালাতে দেখেন। এরপর ১০টার দিকে স্থানীয় বাসিন্দারা খবর দেন মসজিদের পাশে তার স্বামীর লাশ পড়ে রয়েছে।

রাঙ্গুনিয়া মডেল থানার ওসি এটিএম শিফাতুল মাজদার বলেন, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে তাকে গলা কেটে খুন করা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে কে বা কারা এ হত্যাকাণ্ডে জড়িত তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। এই ব্যাপারে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

এর আগে সোমবার রাতে উপজেলার দক্ষিণ রাঙ্গুনিয়া থানার সরফভাটা সিকদারপাড়া এলাকায় প্রতিবেশীর ছুরিকাঘাতে মো. রহমতুল্লাহ (৪৯) নামে এক দিনমজুর খুন হন।

দক্ষিণ রাঙ্গুনিয়া থানার ওসি সাব্বির মোহাম্মদ সেলিম জানান, সফরভাটায় হত্যাকাণ্ডে জড়িত আশরাফ আলী নামের একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

রাঙ্গুনিয়া প্রতিনিধি: রাঙ্গুনিয়ায় একদিনের ব্যবধানে দুই খুনের ঘটনা ঘটেছে। সর্বশেষ মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) রাতে বাড়ি ফেরার পথে উপজেলার লালানগর ইউনিয়নের ঘাগড়া খিলমোগল এলাকায় এক রাজমিস্ত্রিকে গলাকেটে হত্যা করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

নিহত যুবকের নাম খোরশেদ আলম (২৮)। তিনি লালানগর ইউনিয়নের ঘাগড়া খিলমোগল তালুকদার পাড়ার বাসিন্দা আব্দুল খালেকের ছেলে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, মসজিদের পাশে তার মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে থানায় খবর দেয় স্থানীয়রা। পুলিশ গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে। এর আগে মঙ্গলবার রাতে খোরশেদ বাজার থেকে কেনাকাটা করে বাড়ি ফেরার কথা বলে বের হয়েছিলেন। তবে এরমধ্যে খবর আসে, স্থানীয় মসজিদের পাশে তার রক্তাক্ত মরদেহ পড়ে রয়েছে। তার গলাতে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। পরে থানায় খবর দিলে পুলিশ এসে রাত ৯টার দিকে মরদেহটি উদ্ধার করে।

খোরশেদ আলমের স্ত্রী ইমু আক্তার গণমাধ্যমকে জানান, রাত ৮টায় তার স্বামী দোকানে যাওয়ার উদ্দেশে ঘর থেকে বের হন। দোকান থেকে মুড়ি ও বিস্কুট আনার কথা ছিল। ৯ টার পর ঘরের জানালা দিয়ে দুজনকে দৌড়ে পালাতে দেখেন। এরপর ১০টার দিকে স্থানীয় বাসিন্দারা খবর দেন মসজিদের পাশে তার স্বামীর লাশ পড়ে রয়েছে।

রাঙ্গুনিয়া মডেল থানার ওসি এটিএম শিফাতুল মাজদার বলেন, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে তাকে গলা কেটে খুন করা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে কে বা কারা এ হত্যাকাণ্ডে জড়িত তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। এই ব্যাপারে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

এর আগে সোমবার রাতে উপজেলার দক্ষিণ রাঙ্গুনিয়া থানার সরফভাটা সিকদারপাড়া এলাকায় প্রতিবেশীর ছুরিকাঘাতে মো. রহমতুল্লাহ (৪৯) নামে এক দিনমজুর খুন হন।

দক্ষিণ রাঙ্গুনিয়া থানার ওসি সাব্বির মোহাম্মদ সেলিম জানান, সফরভাটায় হত্যাকাণ্ডে জড়িত আশরাফ আলী নামের একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।