প্রেস বিজ্ঞপ্তি: চট্টগ্রাম জেলা উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির মাসিক সভা আজ রবিবার(২১ সেপ্টেম্বর)সকালে নগরের সার্কিট হাউজের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন সদ্য বদলীকৃত জেলা প্রশাসক ফরিদা খানম।

অনুষ্ঠিত এ সভায় জেলার চলমান উন্নয়ন প্রকল্প, অবকাঠামো উন্নয়ন, জনসেবা ও আইনশৃঙ্খলাসহ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের চলমান কার্যক্রমের অগ্রগতি ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা করা হয়। সভায় জেলা পর্যায়ের বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।

সভায় মোট ১০টি দপ্তর তাঁদের কার্যক্রম বিস্তারিতভাবে উপস্থাপন করেন। প্রতিটি দপ্তরের উপস্থাপনার ভিত্তিতে বিভিন্ন সিদ্ধান্ত ও নির্দেশনা প্রদান করা হয়। সভায় নির্ধারিত টার্গেট অনুযায়ী জন্মনিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম বাস্তবায়ন, উপজেলা পর্যায়ে জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন কার্যক্রম জোরদারকরণ এবং নিয়মিত অগ্রগতি প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরসমূহকে নির্দেশনা প্রদান করা হয়। ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর কর্তৃক নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বাজারে নিয়মিত মোবাইল কোর্ট পরিচালনা, জরিমানা আরোপের ক্ষেত্রে অপরাধের মাত্রা বিবেচনায় নেয়া এবং জনসচেতনতা বৃদ্ধির উদ্যোগ গ্রহণের সিদ্ধান্ত হয়।

সভায় পশুখাদ্য ও ভ্যাকসিন সরবরাহ, খামারিদের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম, শ্রম আইন বাস্তবায়ন, শ্রমিকদের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা, জনগনের নিরাপদ পানি ও স্যানিটেশন সুবিধা নিশ্চিতকরণের উপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

সভাপতি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমুহের জমির অসম্পূর্ণ নামজারি দ্রুত সম্পন্ন করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহের সম্পত্তি রক্ষায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও শিক্ষা অফিসারদের সমন্বিতভাবে কাজ করার নির্দেশনা প্রদান করেন। এছাড়া পরিবেশ অধিদপ্তরকে দূষণ নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম নিয়মিত করা, শিল্পপ্রতিষ্ঠানের ছাড়পত্র দ্রুত নবায়ন এবং অবৈধ ইটভাটা বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত হয় আজকের সভায়। পাশাপাশি, সকল দপ্তরকে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে উন্নয়ন প্রকল্পসমূহ সম্পন্ন করার লক্ষ্যে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানানো হয়।

এছাড়া, চট্টগ্রাম জেলায় যেসব সরকারি দপ্তরের নতুন অফিস ভবন প্রয়োজন, তাদের দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা প্রস্তুত করে গণপূর্ত বিভাগের নিকট উপস্থাপনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। জেলা প্রশাসক সভায় উপস্থিত সকল দপ্তরকে স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা বজায় রেখে উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন, নিয়মিত অগ্রগতি প্রতিবেদন দাখিল এবং নাগরিক সেবা উন্নত করতে আন্তঃদপ্তরীয় সমন্বয় আরও জোরদার করার আহ্বান জানান।

 

প্রেস বিজ্ঞপ্তি: চট্টগ্রাম জেলা উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির মাসিক সভা আজ রবিবার(২১ সেপ্টেম্বর)সকালে নগরের সার্কিট হাউজের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন সদ্য বদলীকৃত জেলা প্রশাসক ফরিদা খানম।

অনুষ্ঠিত এ সভায় জেলার চলমান উন্নয়ন প্রকল্প, অবকাঠামো উন্নয়ন, জনসেবা ও আইনশৃঙ্খলাসহ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের চলমান কার্যক্রমের অগ্রগতি ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা করা হয়। সভায় জেলা পর্যায়ের বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।

সভায় মোট ১০টি দপ্তর তাঁদের কার্যক্রম বিস্তারিতভাবে উপস্থাপন করেন। প্রতিটি দপ্তরের উপস্থাপনার ভিত্তিতে বিভিন্ন সিদ্ধান্ত ও নির্দেশনা প্রদান করা হয়। সভায় নির্ধারিত টার্গেট অনুযায়ী জন্মনিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম বাস্তবায়ন, উপজেলা পর্যায়ে জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন কার্যক্রম জোরদারকরণ এবং নিয়মিত অগ্রগতি প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরসমূহকে নির্দেশনা প্রদান করা হয়। ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর কর্তৃক নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বাজারে নিয়মিত মোবাইল কোর্ট পরিচালনা, জরিমানা আরোপের ক্ষেত্রে অপরাধের মাত্রা বিবেচনায় নেয়া এবং জনসচেতনতা বৃদ্ধির উদ্যোগ গ্রহণের সিদ্ধান্ত হয়।

সভায় পশুখাদ্য ও ভ্যাকসিন সরবরাহ, খামারিদের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম, শ্রম আইন বাস্তবায়ন, শ্রমিকদের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা, জনগনের নিরাপদ পানি ও স্যানিটেশন সুবিধা নিশ্চিতকরণের উপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

সভাপতি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমুহের জমির অসম্পূর্ণ নামজারি দ্রুত সম্পন্ন করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহের সম্পত্তি রক্ষায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও শিক্ষা অফিসারদের সমন্বিতভাবে কাজ করার নির্দেশনা প্রদান করেন। এছাড়া পরিবেশ অধিদপ্তরকে দূষণ নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম নিয়মিত করা, শিল্পপ্রতিষ্ঠানের ছাড়পত্র দ্রুত নবায়ন এবং অবৈধ ইটভাটা বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত হয় আজকের সভায়। পাশাপাশি, সকল দপ্তরকে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে উন্নয়ন প্রকল্পসমূহ সম্পন্ন করার লক্ষ্যে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানানো হয়।

এছাড়া, চট্টগ্রাম জেলায় যেসব সরকারি দপ্তরের নতুন অফিস ভবন প্রয়োজন, তাদের দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা প্রস্তুত করে গণপূর্ত বিভাগের নিকট উপস্থাপনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। জেলা প্রশাসক সভায় উপস্থিত সকল দপ্তরকে স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা বজায় রেখে উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন, নিয়মিত অগ্রগতি প্রতিবেদন দাখিল এবং নাগরিক সেবা উন্নত করতে আন্তঃদপ্তরীয় সমন্বয় আরও জোরদার করার আহ্বান জানান।