দি ক্রাইম ডেস্ক: চট্টগ্রাম শহরের কোতোয়ালী থানাধীন নতুন রেলওয়ে স্টেশন এলাকার পার্কিং প্রবেশ মুখ থেকে ৯৩ হাজার ৫০০ টাকার জালনোট ও দুটি ওয়াকিটকি উদ্ধার করেছে পুলিশ।

এ সময় যুবলীগের দুই সক্রিয় সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়। শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) রাতে একটি অভিযানিক দল রেলওয়ে স্টেশনের ৭ নম্বর পার্কিং প্রবেশ মুখে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে।

এ সময় সন্দেহভাজনদের তল্লাশি করে মো. আজিম (৩০) নামে এক ব্যক্তির হেফাজত থেকে জালনোট ও ওয়াকিটকি উদ্ধার করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃত আজিম কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার আগুনশাইল গ্রামের মৃত মাহবুল হকের ছেলে। তিনি চট্টগ্রামের রেয়াজুদ্দিন বাজার এলাকার সুপার মার্কেটের মুরগিহাটা লেইনের একটি বাসায় ভাড়া থাকতেন।

কোতোয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল করিম জানান, জিজ্ঞাসাবাদে আজিম স্বীকার করেন যে তিনি দীর্ঘদিন ধরে জালনোট ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। এ কাজে তার সহযোগী ছিল মো. সোহাগ (৩৬), কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলার আশার কোটা এলাকার বাসিন্দা। সোহাগও রেয়াজুদ্দিন বাজার এলাকার আল্লাহরদান বিল্ডিংয়ে ভাড়ায় থাকতেন। দুইজন মিলে ওয়াকিটকির মাধ্যমে যোগাযোগ রেখে শহরে জালনোট ব্যবসা পরিচালনা করতেন।

ওসি বলেন, গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে কোতোয়ালী থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। জালনোট ব্যবসায় জড়িত অন্যদের শনাক্ত করে গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।

দি ক্রাইম ডেস্ক: চট্টগ্রাম শহরের কোতোয়ালী থানাধীন নতুন রেলওয়ে স্টেশন এলাকার পার্কিং প্রবেশ মুখ থেকে ৯৩ হাজার ৫০০ টাকার জালনোট ও দুটি ওয়াকিটকি উদ্ধার করেছে পুলিশ।

এ সময় যুবলীগের দুই সক্রিয় সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়। শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) রাতে একটি অভিযানিক দল রেলওয়ে স্টেশনের ৭ নম্বর পার্কিং প্রবেশ মুখে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে।

এ সময় সন্দেহভাজনদের তল্লাশি করে মো. আজিম (৩০) নামে এক ব্যক্তির হেফাজত থেকে জালনোট ও ওয়াকিটকি উদ্ধার করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃত আজিম কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার আগুনশাইল গ্রামের মৃত মাহবুল হকের ছেলে। তিনি চট্টগ্রামের রেয়াজুদ্দিন বাজার এলাকার সুপার মার্কেটের মুরগিহাটা লেইনের একটি বাসায় ভাড়া থাকতেন।

কোতোয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল করিম জানান, জিজ্ঞাসাবাদে আজিম স্বীকার করেন যে তিনি দীর্ঘদিন ধরে জালনোট ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। এ কাজে তার সহযোগী ছিল মো. সোহাগ (৩৬), কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলার আশার কোটা এলাকার বাসিন্দা। সোহাগও রেয়াজুদ্দিন বাজার এলাকার আল্লাহরদান বিল্ডিংয়ে ভাড়ায় থাকতেন। দুইজন মিলে ওয়াকিটকির মাধ্যমে যোগাযোগ রেখে শহরে জালনোট ব্যবসা পরিচালনা করতেন।

ওসি বলেন, গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে কোতোয়ালী থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। জালনোট ব্যবসায় জড়িত অন্যদের শনাক্ত করে গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।