দি ক্রাইম ডেস্ক: বাঁশখালী উপজেলার শেখেরখীল ইউনিয়নে ৮নং ওয়ার্ডের সৈয়দের পুত্র আতাউর রহমান বাহিনী হাতে জিম্মি এলাকার ২০ হাজার জনসাধারণ।

শেখেরখীল ইউনিয়নের বাসিন্দা ওষুধ কোম্পানির এম আর মোর্শেদ দীর্ঘদিন যাবত মায়ের ৪ কানি লবণের জমি বর্গা চাষী দিয়ে চাষাবাদ করে আসছে বলে জানা যায়।

গতকাল সোমবার ১৫-৩-২০২৫ তারিখে আতাউর রহমান ও তার বাহিনী নিয়ে ৮০০ মণ লবণ লুটপাট করে নিয়ে যায় এই মোরশেদ বাঁধা দিলে তাকে এলোপাতাড়ি লোহার রড মারধর করে যাওয়ার সময় মোর্শেদ হাতে কিরিচের এলোপাতাড়ি কোপাতে মোর্শেদ মাটিতে লুটিয়ে পড়িলে মৃত ভেবে পালিয়ে যায় এইদিকে এলাকার লোকজন মোর্শেদ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। এই বিষয়ে মোর্শেদ বাদী হয়ে আতাউর রহমান বাহিনীর কয়েক জনকে আসামী করে মামলা হয়েছে।

এলাকায় সুত্রে জানা যায়, আতাউর রহমান এর বিশাল একটি বাহিনী রয়েছে, সেই এমন কোন অপরাধ এবং অপকর্ম নেই সেই আতাউর রহমান বাহিনী প্রধান রহমান। এলাকায় চাঁদবাজী জায়গা জমি দখল,ইয়াবা বিক্রি, দেশীয় চোলাই মদ বিক্রির সাথে ও জড়িত নারীদের শালিনতাহানি, সব অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে বিশাল তবিয়তে।

এলাকায় এই আতাউর রহমান বাহিনীর বিরুদ্ধে কেউ মুখ খুললে নেমে আসে অমানুষিক নির্যাতন, ফলে কেউ সাহস করে মুখ খুলে না। এই আতাউর রহমান বাহিনীর প্রধান রহমান বিরুদ্ধে বাঁশখালী থানায় এবং আদালতে একাধিক মামলা রয়েছে।

এই রহমান বাহিনীর প্রধান আতাউর রহমান আগে শেখেরখীল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের কমিটির সদস্য ছিল বলে ও জানা যায়, ৫ জুলাই পর রাতারাতি পল্টি মেরে বাঁশখালী বিএনপি’র এক নেতার হাত ধরে এসব অপকর্মো চালিয়ে যাচ্ছে।

সেই ইয়াবা সম্রাট আতাউর রহমানকে আইনের আওতায় এনে শান্তি দেওয়ার জন্য জোর দাবী জানিয়েছে এলাকাবাসী। এই বিষয়ে আতাউর রহমানের কাজ থেকে জানতে চাইলে তিনি বলেন এগুলো আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা রটানো হচ্ছে।

দি ক্রাইম ডেস্ক: বাঁশখালী উপজেলার শেখেরখীল ইউনিয়নে ৮নং ওয়ার্ডের সৈয়দের পুত্র আতাউর রহমান বাহিনী হাতে জিম্মি এলাকার ২০ হাজার জনসাধারণ।

শেখেরখীল ইউনিয়নের বাসিন্দা ওষুধ কোম্পানির এম আর মোর্শেদ দীর্ঘদিন যাবত মায়ের ৪ কানি লবণের জমি বর্গা চাষী দিয়ে চাষাবাদ করে আসছে বলে জানা যায়।

গতকাল সোমবার ১৫-৩-২০২৫ তারিখে আতাউর রহমান ও তার বাহিনী নিয়ে ৮০০ মণ লবণ লুটপাট করে নিয়ে যায় এই মোরশেদ বাঁধা দিলে তাকে এলোপাতাড়ি লোহার রড মারধর করে যাওয়ার সময় মোর্শেদ হাতে কিরিচের এলোপাতাড়ি কোপাতে মোর্শেদ মাটিতে লুটিয়ে পড়িলে মৃত ভেবে পালিয়ে যায় এইদিকে এলাকার লোকজন মোর্শেদ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। এই বিষয়ে মোর্শেদ বাদী হয়ে আতাউর রহমান বাহিনীর কয়েক জনকে আসামী করে মামলা হয়েছে।

এলাকায় সুত্রে জানা যায়, আতাউর রহমান এর বিশাল একটি বাহিনী রয়েছে, সেই এমন কোন অপরাধ এবং অপকর্ম নেই সেই আতাউর রহমান বাহিনী প্রধান রহমান। এলাকায় চাঁদবাজী জায়গা জমি দখল,ইয়াবা বিক্রি, দেশীয় চোলাই মদ বিক্রির সাথে ও জড়িত নারীদের শালিনতাহানি, সব অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে বিশাল তবিয়তে।

এলাকায় এই আতাউর রহমান বাহিনীর বিরুদ্ধে কেউ মুখ খুললে নেমে আসে অমানুষিক নির্যাতন, ফলে কেউ সাহস করে মুখ খুলে না। এই আতাউর রহমান বাহিনীর প্রধান রহমান বিরুদ্ধে বাঁশখালী থানায় এবং আদালতে একাধিক মামলা রয়েছে।

এই রহমান বাহিনীর প্রধান আতাউর রহমান আগে শেখেরখীল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের কমিটির সদস্য ছিল বলে ও জানা যায়, ৫ জুলাই পর রাতারাতি পল্টি মেরে বাঁশখালী বিএনপি’র এক নেতার হাত ধরে এসব অপকর্মো চালিয়ে যাচ্ছে।

সেই ইয়াবা সম্রাট আতাউর রহমানকে আইনের আওতায় এনে শান্তি দেওয়ার জন্য জোর দাবী জানিয়েছে এলাকাবাসী। এই বিষয়ে আতাউর রহমানের কাজ থেকে জানতে চাইলে তিনি বলেন এগুলো আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা রটানো হচ্ছে।