কক্সবাজার প্রতিনিধি: কক্সবাজারে ২০ বছর আগের হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি, চারজনের যাবজ্জীবন। বিগত ২০০২ সালে আক্তার উদ্দিন নামে এক ব্যক্তিকে গুলি করে হত্যার মামলায় একজনের ফাঁসি এবং চারজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন কক্সবাজার অতিরিক্ত জেলা জজ আদালত। এ ছাড়া তাদের প্রত্যেককে এক লাখ করে টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের সাজা দেওয়া হয়েছে। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় বেকসুর খালাস দিয়েছে তিনজন। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ জানুয়ারী) দুপুরে কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আবদুল্লাহ আল মামুন এ রায় দেন।
ফাঁসির দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত আসামি আবদুল খালেক (৩৫) কক্সবাজার সদরের ঝিলংজা চান্দের পাড়ার কালু মাঝির ছেলে। যাবজ্জীবন সাজা হয়েছে মোহাম্মদ কাজল, আমির হামজা, সলিম উল্লাহ ও আবদুল গাফফারের। খালাস পেয়েছেন-আবদুল জলিল, আশফাকুর রহমান মিল্কী এবং ওবায়দুল হক। তাদের মধ্যে আবদুল খালেক ও আমির হামজা কারাগারে রয়েছেন। রায় ঘোষণার সময় তারা আদালতের কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন অতিরিক্ত পিপি অ্যাডভোকেট মোজাফফর আহমদ হেলালী। তিনি এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০০২ সালের ২৯ জুলাই রাতে কক্সবাজার সদর উপজেলার ঝিলংজা লারপাড়া কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালের দক্ষিণ পাশে ক্যাফে হায়দার হোটেলের কাছে শাহাবুদ্দিন নামে এক ব্যক্তির গাড়ি আসামিরা ভিন্ন চাবি ব্যবহার করে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে তার বড় ভাই আক্তার উদ্দিন বাধা দেন। এর জেরে আক্তারকে গুলি করে হত্যা করা হয়।
কক্সবাজার প্রতিনিধি: কক্সবাজারে ২০ বছর আগের হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি, চারজনের যাবজ্জীবন। বিগত ২০০২ সালে আক্তার উদ্দিন নামে এক ব্যক্তিকে গুলি করে হত্যার মামলায় একজনের ফাঁসি এবং চারজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন কক্সবাজার অতিরিক্ত জেলা জজ আদালত। এ ছাড়া তাদের প্রত্যেককে এক লাখ করে টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের সাজা দেওয়া হয়েছে। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় বেকসুর খালাস দিয়েছে তিনজন। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ জানুয়ারী) দুপুরে কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আবদুল্লাহ আল মামুন এ রায় দেন।
ফাঁসির দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত আসামি আবদুল খালেক (৩৫) কক্সবাজার সদরের ঝিলংজা চান্দের পাড়ার কালু মাঝির ছেলে। যাবজ্জীবন সাজা হয়েছে মোহাম্মদ কাজল, আমির হামজা, সলিম উল্লাহ ও আবদুল গাফফারের। খালাস পেয়েছেন-আবদুল জলিল, আশফাকুর রহমান মিল্কী এবং ওবায়দুল হক। তাদের মধ্যে আবদুল খালেক ও আমির হামজা কারাগারে রয়েছেন। রায় ঘোষণার সময় তারা আদালতের কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন অতিরিক্ত পিপি অ্যাডভোকেট মোজাফফর আহমদ হেলালী। তিনি এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০০২ সালের ২৯ জুলাই রাতে কক্সবাজার সদর উপজেলার ঝিলংজা লারপাড়া কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালের দক্ষিণ পাশে ক্যাফে হায়দার হোটেলের কাছে শাহাবুদ্দিন নামে এক ব্যক্তির গাড়ি আসামিরা ভিন্ন চাবি ব্যবহার করে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে তার বড় ভাই আক্তার উদ্দিন বাধা দেন। এর জেরে আক্তারকে গুলি করে হত্যা করা হয়।