কক্সবাজার প্রতিনিধি: কক্সবাজার সদরের ঝিলংজা ইউনিয়নের কলাতলী দরিয়া নগরের বড়ছড়া কবরস্থান সংলগ্ন শত শত বছরের পুরনো ছড়া ভরাট করে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করছে। ছৈয়দ আলম নামের এক ব্যক্তি গত এক মাস ধরে পাহাড় কেটে ছড়া ভরাট করে তাতে ভবন নির্মাণের কাজ করছেন। অভিযোগ উঠছে, সমাজের সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক ম্যানেজ করে করে এই ভবণ নির্মাণ করছে ছৈয়দ আলম। এতে এলাকার মানুষ চরম ক্ষোভ প্রকাশ করছেন।

উজান থেকে নেমে আসা পানি নিস্কাশনের একমাত্র এ ছড়াটি নতুন করে দখলের কারণে চলতি বর্ষা মৌসুমে আবারও জলাবদ্ধতার আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।

পানি চলাচলের ছড়া দখল করে এই ভবন নির্মাণ করা নিয়ে যে কোনো মুহূর্তে অপ্রীতিকর ঘটনার আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।

জানা যায়, শত শত বছরের পুরনো বড়ছড়া কবরস্থান সংলগ্ন ছড়াটি উজান থেকে নেমে আসা পানি নিস্কাশনের একমাত্র পথ। এই ছড়াটি অবৈধভাবে দখল করে ভবন নির্মাণ করছেন ছৈয়দ আলম। ফলে চলমান বর্ষা মৌসুমে সামান্য বৃষ্টিপাতে এলাকা প্লাবিত হয়ে ব্যাপক জনদুর্ভোগ সৃষ্টি হয়।
প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে স্থানীয় সমাজপতিদের ম্যানেজ করে ছৈয়দ আলম কিভাবে শ্রমিক দিয়ে নির্মাণকাজ অব্যাহত রাখেন।

এলাকাবাসী অভিযোগ করে জানান, শত শত বছরের পুরনো ছড়াটি কেউ পাহাড় কেটে মাটি ফেলে আবার কেউ সীমানা পিলার দিয়ে দখল করে সংকুচিত করে ফেলেছেন। এতে পানি চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি হচ্ছে।

জানতে চাইলে ছড়া দখল করে ভবন নির্মাণকারী ছৈয়দ আলম বলেন, আমি তো ছড়া দখল করেনি। এটি স্থানীয় কয়েকজন পূর্ব শত্রুতার জের ধরে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য দিয়েছেন। এদিকে ছড়া দখল করে ভবণ নির্মাণ করছি কিনা না সমাজের সবাই অবগত আছে।

কক্সবাজার বন ও পরিবেশ সংরক্ষণ পরিষদের সভাপতি দীপক শর্মা দীপু বলেন, সংরক্ষিত বনাঞ্চল নিষেধ সেখানে গড়ে উঠছে বিভিন্ন স্থাপনা। এর চেয়ে বড় দুঃখজনক হচ্ছে পাহাড়ি ছড়াতে ইট কংক্রিট দিয়ে স্থাপনা নির্মাণ করে পানি চলাচল বন্ধ করে দেন। সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তর ও প্রশাসনের অবহেলার কারণে প্রতিদিন এভাবে পাহাড় ও ছড়া দখল হচ্ছে।

পরিবেশ অধিদপ্তর কক্সবাজার কার্যালয়ের উপপরিচালক শেখ মোঃ নাজমুল হুদা জানান, পাহাড় কেটে মাটি ফেলে ছড়া ভরাট করে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণের বিষয়ে এখনো অভিযোগ দেয়নি। তারপরেও তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা নেয়া হবে।

এ ব্যাপারে কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) আমিন আল পারভেজ বলেন, ছড়া দখল করে এবং অবৈধভাবে স্থাপনা নির্মাণের বিষয়টি জানা নেই। তদন্তপূর্বক দ্রুত অভিযান পরিচালনা করা হবে।

কক্সবাজার প্রতিনিধি: কক্সবাজার সদরের ঝিলংজা ইউনিয়নের কলাতলী দরিয়া নগরের বড়ছড়া কবরস্থান সংলগ্ন শত শত বছরের পুরনো ছড়া ভরাট করে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করছে। ছৈয়দ আলম নামের এক ব্যক্তি গত এক মাস ধরে পাহাড় কেটে ছড়া ভরাট করে তাতে ভবন নির্মাণের কাজ করছেন। অভিযোগ উঠছে, সমাজের সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক ম্যানেজ করে করে এই ভবণ নির্মাণ করছে ছৈয়দ আলম। এতে এলাকার মানুষ চরম ক্ষোভ প্রকাশ করছেন।

উজান থেকে নেমে আসা পানি নিস্কাশনের একমাত্র এ ছড়াটি নতুন করে দখলের কারণে চলতি বর্ষা মৌসুমে আবারও জলাবদ্ধতার আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।

পানি চলাচলের ছড়া দখল করে এই ভবন নির্মাণ করা নিয়ে যে কোনো মুহূর্তে অপ্রীতিকর ঘটনার আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।

জানা যায়, শত শত বছরের পুরনো বড়ছড়া কবরস্থান সংলগ্ন ছড়াটি উজান থেকে নেমে আসা পানি নিস্কাশনের একমাত্র পথ। এই ছড়াটি অবৈধভাবে দখল করে ভবন নির্মাণ করছেন ছৈয়দ আলম। ফলে চলমান বর্ষা মৌসুমে সামান্য বৃষ্টিপাতে এলাকা প্লাবিত হয়ে ব্যাপক জনদুর্ভোগ সৃষ্টি হয়।
প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে স্থানীয় সমাজপতিদের ম্যানেজ করে ছৈয়দ আলম কিভাবে শ্রমিক দিয়ে নির্মাণকাজ অব্যাহত রাখেন।

এলাকাবাসী অভিযোগ করে জানান, শত শত বছরের পুরনো ছড়াটি কেউ পাহাড় কেটে মাটি ফেলে আবার কেউ সীমানা পিলার দিয়ে দখল করে সংকুচিত করে ফেলেছেন। এতে পানি চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি হচ্ছে।

জানতে চাইলে ছড়া দখল করে ভবন নির্মাণকারী ছৈয়দ আলম বলেন, আমি তো ছড়া দখল করেনি। এটি স্থানীয় কয়েকজন পূর্ব শত্রুতার জের ধরে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য দিয়েছেন। এদিকে ছড়া দখল করে ভবণ নির্মাণ করছি কিনা না সমাজের সবাই অবগত আছে।

কক্সবাজার বন ও পরিবেশ সংরক্ষণ পরিষদের সভাপতি দীপক শর্মা দীপু বলেন, সংরক্ষিত বনাঞ্চল নিষেধ সেখানে গড়ে উঠছে বিভিন্ন স্থাপনা। এর চেয়ে বড় দুঃখজনক হচ্ছে পাহাড়ি ছড়াতে ইট কংক্রিট দিয়ে স্থাপনা নির্মাণ করে পানি চলাচল বন্ধ করে দেন। সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তর ও প্রশাসনের অবহেলার কারণে প্রতিদিন এভাবে পাহাড় ও ছড়া দখল হচ্ছে।

পরিবেশ অধিদপ্তর কক্সবাজার কার্যালয়ের উপপরিচালক শেখ মোঃ নাজমুল হুদা জানান, পাহাড় কেটে মাটি ফেলে ছড়া ভরাট করে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণের বিষয়ে এখনো অভিযোগ দেয়নি। তারপরেও তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা নেয়া হবে।

এ ব্যাপারে কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) আমিন আল পারভেজ বলেন, ছড়া দখল করে এবং অবৈধভাবে স্থাপনা নির্মাণের বিষয়টি জানা নেই। তদন্তপূর্বক দ্রুত অভিযান পরিচালনা করা হবে।