রাউজান প্রতিনিধি: চট্টগ্রাম জেলার রাউজান উপজেলার ১৪টি ইউনিয়ন ও পৌর এলাকায় শুস্ক মৌসুমে ফসলী জমিতে সেচের মাধ্যমে বোরো ধানের চাষাবাদ করেন । ফসলী জমিতে বোরো ধানের ফলন ভাল হওয়ায় কৃষকেরা আনন্দের মধ্যে দিয়ে পাকা বোরো ধান জমি থেকে কেটে ঘরে তুলছেন।

ঈদের সময়ে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা কৃষি শ্রমিক তাদের বাড়ীতে চলে যাওয়ায় ধান কাটার জন্য কৃষি শ্রমিকের সংকট দেখা দিলে ও ঈদের পর দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে কৃষি শ্রমিকেরা আসা শুরু হয়েছে । প্রতিজন কৃষি শ্রমিক দৈনিক ৮শত টাকা করে নিয়ে গিয়ে কৃষকেরা তাদের ফসলী জমি থেকে ধান কাটার কাজ করছেন ।

রাউজান উপজেলার হলদিয়া ইউনিয়নের মধ্যে বৃকবানপুর, বৃন্দ্বাবনপুর, জনি পাথর, বানারস, গলাচিপা, এয়াসিন নগর, গর্জনিয়া, হলদিয়া, দক্ষিণ ক্ষিরাম, উত্তর সর্তা।

ডাবুয়া ইউনিয়নের পশ্চিম ডাবুয়া, লাঠিছড়ি, পুর্ব ডাবুয়া, কেউকদাইর, হাসান খীল, হিংগলা, সুড়ঙ্গা, দক্ষিণ হিংগলা, কলমপতি, চিকদাইর ইউনিয়নের দক্ষিন সর্তা, পাঠান পাড়া, নোয়াজিশপুর ইউনিয়নের ফতেহ নগর, নদীম পুর।

গহিরা ইউনিয়নের দলই নগর, কোতায়ালী ঘোনা, রাউজান পৌরসভার পুর্ব রাউজান, ঢালার মুখ, কাজী পাড়া, আইলী খীল, ওয়াহেদের খীল, পশ্চিম রাউজান, ঢেউয়া পাড়া, সাপলঙ্গা, সাহানগর, দলিলাবাদ, ছত্র পাড়া, হাজী পাড়া, শরীফ পাড়া, ছিটিয়া পাড়া, সুলতানপুর কাজী পাড়া, পশ্চিম সুলতানপুর, পুর্ব গহিরা, গহিরা মোবারকখীল, দক্ষিন গহিরা, পশ্চিম গহিরা, বিনাজুরী ইউনিয়নের লেলাঙ্গারা, জাম্বইন, ইদিলপুর, পশ্চিম বিনাজুরী।

রাউজান ইউনিয়নের পুর্ব রাউজান, জয়নগর, রশিদার পাড়া, শমশের নগর, রাণী পাড়া, ভোমরঢালা, কেউটিয়া, খলিলাবাদ, মঙ্গলখালী, পশ্চিম রাউজান,

কদলপুর ইউনিয়নের কালকাতর পাড়া, শমমের পাড়া দক্ষিণ শমশের পাড়া ভোমর পাড়া, পশ্চিম কদলপুর বড়ুয়া পাড়া, পশ্চিম কদলপুর।

পাহাড়তলী ইউনিয়নের উনসত্তর পাড়া, দেওয়ানপুর, খৈয়াখালী, বদু পাড়া, মহামুনি।

পুর্ব গুজরা ইউনিয়নের আধার মানিক, পশ্চিম আধার মানিক, হোয়ারা পাড়া, বড়ঠাকুর পাড়া, সাতবাড়িয়া, হামজার পাড়া।

পশ্চিম গুজরা ইউনিয়নের কাগতিয়া, মগদাই, বদু মুন্সি পাড়া, আবুর খীল।

উরকিরচর ইউনিয়নের উরকিরচর, পশ্চিম আবুল খীল, খলিফার ঘোনা।

নোয়াপাড়া ইউনিয়নের কচুখাইন, উভলং, শেখ পাড়া।

বাগোয়ান ইউনিয়নের গশ্চি, পাচঁখাইন, কোয়ে পাড়া এলাকার ফসলী জমিতে শুস্ক মৌসুমে সেচের মাধ্যমে বোরো ধানের চাষাবাদ করে কৃষকেরা ।

রাউজানের কলমপতি এলাকার কৃষক সেলিম উদ্দিন চৌধুরী বলেন, শুস্ক মৌসুমে ১০ একর তার পৈতৃক জমিতে বোরো ধানের চাষাবাদ করেছি। জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের দেওয়া গভীর নলকুপ থেকে বৈদ্যুতিক মোটর দিয়ে ভুগর্ভস্থ পানি উত্তোলন করে বোরো ধানের চাষাবাদের জমিতে সেচ দিয়েছি। ১০ একর জমিতে বোরো ধানের চাষাবাদ করতে কৃষক সেলিম উদ্দিন চৌধুরীর খারচ হয় দেড় লাখ টাকা। ১০ একর ফসলী জমিতে বোরো ধান কেটে যে পরিমাণ ধান পাওয়া যাবে ঐধানের মুল্য বর্তমান বাজার মুল্য হিসাবে ৫লাখ টাকা হবে বলে আশা করছি।

রাউজান উপজেলা কৃষি অফিসার ইমরান হোসাইন বলেন, শুস্ক মৌসুমে রাউজানে ৬ হাজার ২শত হেক্টর জমিতে বোরো ধানের চাষাবাদ হয়েছে। বোরো ধানের ফলন ভাল হয়েছে। কৃষকেরা তাদের ফসলী জমি থেকে পাকা বোরো ধান কাটা শুরু করেছে। এপর্যন্ত রাউজানে ২শত হেক্টও জমি থেকে পাকা বোরো ধান কেটে ঘরে তুলেছে কৃষকেরা।

রাউজান প্রতিনিধি: চট্টগ্রাম জেলার রাউজান উপজেলার ১৪টি ইউনিয়ন ও পৌর এলাকায় শুস্ক মৌসুমে ফসলী জমিতে সেচের মাধ্যমে বোরো ধানের চাষাবাদ করেন । ফসলী জমিতে বোরো ধানের ফলন ভাল হওয়ায় কৃষকেরা আনন্দের মধ্যে দিয়ে পাকা বোরো ধান জমি থেকে কেটে ঘরে তুলছেন।

ঈদের সময়ে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা কৃষি শ্রমিক তাদের বাড়ীতে চলে যাওয়ায় ধান কাটার জন্য কৃষি শ্রমিকের সংকট দেখা দিলে ও ঈদের পর দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে কৃষি শ্রমিকেরা আসা শুরু হয়েছে । প্রতিজন কৃষি শ্রমিক দৈনিক ৮শত টাকা করে নিয়ে গিয়ে কৃষকেরা তাদের ফসলী জমি থেকে ধান কাটার কাজ করছেন ।

রাউজান উপজেলার হলদিয়া ইউনিয়নের মধ্যে বৃকবানপুর, বৃন্দ্বাবনপুর, জনি পাথর, বানারস, গলাচিপা, এয়াসিন নগর, গর্জনিয়া, হলদিয়া, দক্ষিণ ক্ষিরাম, উত্তর সর্তা।

ডাবুয়া ইউনিয়নের পশ্চিম ডাবুয়া, লাঠিছড়ি, পুর্ব ডাবুয়া, কেউকদাইর, হাসান খীল, হিংগলা, সুড়ঙ্গা, দক্ষিণ হিংগলা, কলমপতি, চিকদাইর ইউনিয়নের দক্ষিন সর্তা, পাঠান পাড়া, নোয়াজিশপুর ইউনিয়নের ফতেহ নগর, নদীম পুর।

গহিরা ইউনিয়নের দলই নগর, কোতায়ালী ঘোনা, রাউজান পৌরসভার পুর্ব রাউজান, ঢালার মুখ, কাজী পাড়া, আইলী খীল, ওয়াহেদের খীল, পশ্চিম রাউজান, ঢেউয়া পাড়া, সাপলঙ্গা, সাহানগর, দলিলাবাদ, ছত্র পাড়া, হাজী পাড়া, শরীফ পাড়া, ছিটিয়া পাড়া, সুলতানপুর কাজী পাড়া, পশ্চিম সুলতানপুর, পুর্ব গহিরা, গহিরা মোবারকখীল, দক্ষিন গহিরা, পশ্চিম গহিরা, বিনাজুরী ইউনিয়নের লেলাঙ্গারা, জাম্বইন, ইদিলপুর, পশ্চিম বিনাজুরী।

রাউজান ইউনিয়নের পুর্ব রাউজান, জয়নগর, রশিদার পাড়া, শমশের নগর, রাণী পাড়া, ভোমরঢালা, কেউটিয়া, খলিলাবাদ, মঙ্গলখালী, পশ্চিম রাউজান,

কদলপুর ইউনিয়নের কালকাতর পাড়া, শমমের পাড়া দক্ষিণ শমশের পাড়া ভোমর পাড়া, পশ্চিম কদলপুর বড়ুয়া পাড়া, পশ্চিম কদলপুর।

পাহাড়তলী ইউনিয়নের উনসত্তর পাড়া, দেওয়ানপুর, খৈয়াখালী, বদু পাড়া, মহামুনি।

পুর্ব গুজরা ইউনিয়নের আধার মানিক, পশ্চিম আধার মানিক, হোয়ারা পাড়া, বড়ঠাকুর পাড়া, সাতবাড়িয়া, হামজার পাড়া।

পশ্চিম গুজরা ইউনিয়নের কাগতিয়া, মগদাই, বদু মুন্সি পাড়া, আবুর খীল।

উরকিরচর ইউনিয়নের উরকিরচর, পশ্চিম আবুল খীল, খলিফার ঘোনা।

নোয়াপাড়া ইউনিয়নের কচুখাইন, উভলং, শেখ পাড়া।

বাগোয়ান ইউনিয়নের গশ্চি, পাচঁখাইন, কোয়ে পাড়া এলাকার ফসলী জমিতে শুস্ক মৌসুমে সেচের মাধ্যমে বোরো ধানের চাষাবাদ করে কৃষকেরা ।

রাউজানের কলমপতি এলাকার কৃষক সেলিম উদ্দিন চৌধুরী বলেন, শুস্ক মৌসুমে ১০ একর তার পৈতৃক জমিতে বোরো ধানের চাষাবাদ করেছি। জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের দেওয়া গভীর নলকুপ থেকে বৈদ্যুতিক মোটর দিয়ে ভুগর্ভস্থ পানি উত্তোলন করে বোরো ধানের চাষাবাদের জমিতে সেচ দিয়েছি। ১০ একর জমিতে বোরো ধানের চাষাবাদ করতে কৃষক সেলিম উদ্দিন চৌধুরীর খারচ হয় দেড় লাখ টাকা। ১০ একর ফসলী জমিতে বোরো ধান কেটে যে পরিমাণ ধান পাওয়া যাবে ঐধানের মুল্য বর্তমান বাজার মুল্য হিসাবে ৫লাখ টাকা হবে বলে আশা করছি।

রাউজান উপজেলা কৃষি অফিসার ইমরান হোসাইন বলেন, শুস্ক মৌসুমে রাউজানে ৬ হাজার ২শত হেক্টর জমিতে বোরো ধানের চাষাবাদ হয়েছে। বোরো ধানের ফলন ভাল হয়েছে। কৃষকেরা তাদের ফসলী জমি থেকে পাকা বোরো ধান কাটা শুরু করেছে। এপর্যন্ত রাউজানে ২শত হেক্টও জমি থেকে পাকা বোরো ধান কেটে ঘরে তুলেছে কৃষকেরা।