নিজস্ব প্রতিবেদক: আওয়ামী লীগের ত্যাগী নেতা জিতেন গুহের ওপর হামলার ঘটনা অত্যন্ত নিন্দনীয়, ন্যাক্কারজনক এবং দলের নাম ভাঙিয়ে যারা দলের পরীক্ষিত নেতাদের নিগৃহীত করে এমন দুর্বৃত্তদের জায়গা আওয়ামী লীগে নেই। পটিয়ার হাইদগাঁও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি জিতেন কান্তি গুহকে দুর্বৃত্তরা গত শুক্রবার বিকেলে ওই ইউনিয়নের ব্রাহ্মণঘাটায় গাছের সাথে বেঁধে বেধম মারধর করে। গুরুতর আহত হয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জিতেনকে আজ সোমবার (২ মে) দুপুরে দেখতে যান ও চিকিৎসার খোঁজখবর নেন। এসময় সাংবাদিকদের সাথে তথ্যমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘পটিয়ার হাইদগাঁও ইউনিয়নের যে জসিম চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে হামলা হয়েছে তাকে দল থেকে আগেই বহিস্কার করা হয়েছিল ইউপি নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থী হবার কারণে। তাকে ইতিমধ্যে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আশা করছি অন্যান্য আসামীরাও সহসা গ্রেপ্তার হবে।’
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, তিনি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন। ছাত্রলীগ থেকে শুরু করে অনেক দীর্ঘ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আজকের পর্যায়ে এসেছেন। তার ওপর যে হামলা হয়েছে সেটি শুধু নিন্দনীয়ই নয়, এটি জঘন্য। যারা হামলা করেছে তারা দল থেকে বহিস্কৃত।
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী বলেন, ‘অবশ্যই আমি এই ন্যাক্কারজনক ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই এবং আমাদের দলের সমস্ত নেতাকর্মীরা জিতেন গুহের সাথে আছে। এঘটনার অবশ্যই সুষ্ঠু বিচার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হবে। চেয়ারম্যান বিএম জসিমকে আগেই বহিস্কার করা হয়েছে। ইতিমধ্যে থানা আওয়ামী লীগ সিদ্ধান্ত নিয়েছে তাকে যেন আজীবনের জন্য বহিস্কার করা হয়।’
আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের প্রশাসক এম এ সালাম, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক প্রদীপ দাশ, উত্তর জেলা কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম, পটিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আ খ ম শামসুদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক হারুনুর রশিদ, সাংগঠনিক সম্পাদক মোরশেদ উল্লাহ, রাঙ্গুনিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা গিয়াস উদ্দিন খাঁন স্বপন, চেয়ারম্যান শেখ ফরিদ চৌধুরী, কাউছার নূর লিটন প্রমুখ মন্ত্রীর সাথে উপস্থিত ছিলেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক: আওয়ামী লীগের ত্যাগী নেতা জিতেন গুহের ওপর হামলার ঘটনা অত্যন্ত নিন্দনীয়, ন্যাক্কারজনক এবং দলের নাম ভাঙিয়ে যারা দলের পরীক্ষিত নেতাদের নিগৃহীত করে এমন দুর্বৃত্তদের জায়গা আওয়ামী লীগে নেই। পটিয়ার হাইদগাঁও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি জিতেন কান্তি গুহকে দুর্বৃত্তরা গত শুক্রবার বিকেলে ওই ইউনিয়নের ব্রাহ্মণঘাটায় গাছের সাথে বেঁধে বেধম মারধর করে। গুরুতর আহত হয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জিতেনকে আজ সোমবার (২ মে) দুপুরে দেখতে যান ও চিকিৎসার খোঁজখবর নেন। এসময় সাংবাদিকদের সাথে তথ্যমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘পটিয়ার হাইদগাঁও ইউনিয়নের যে জসিম চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে হামলা হয়েছে তাকে দল থেকে আগেই বহিস্কার করা হয়েছিল ইউপি নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থী হবার কারণে। তাকে ইতিমধ্যে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আশা করছি অন্যান্য আসামীরাও সহসা গ্রেপ্তার হবে।’
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, তিনি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন। ছাত্রলীগ থেকে শুরু করে অনেক দীর্ঘ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আজকের পর্যায়ে এসেছেন। তার ওপর যে হামলা হয়েছে সেটি শুধু নিন্দনীয়ই নয়, এটি জঘন্য। যারা হামলা করেছে তারা দল থেকে বহিস্কৃত।
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী বলেন, ‘অবশ্যই আমি এই ন্যাক্কারজনক ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই এবং আমাদের দলের সমস্ত নেতাকর্মীরা জিতেন গুহের সাথে আছে। এঘটনার অবশ্যই সুষ্ঠু বিচার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হবে। চেয়ারম্যান বিএম জসিমকে আগেই বহিস্কার করা হয়েছে। ইতিমধ্যে থানা আওয়ামী লীগ সিদ্ধান্ত নিয়েছে তাকে যেন আজীবনের জন্য বহিস্কার করা হয়।’
আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের প্রশাসক এম এ সালাম, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক প্রদীপ দাশ, উত্তর জেলা কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম, পটিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আ খ ম শামসুদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক হারুনুর রশিদ, সাংগঠনিক সম্পাদক মোরশেদ উল্লাহ, রাঙ্গুনিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা গিয়াস উদ্দিন খাঁন স্বপন, চেয়ারম্যান শেখ ফরিদ চৌধুরী, কাউছার নূর লিটন প্রমুখ মন্ত্রীর সাথে উপস্থিত ছিলেন।