ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি: আখাউড়া-আগরতলা রেললাইন প্রকল্পের অগ্রগতি নিয়ে হতাশা ব্যক্ত করেছেন রেলপথমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন। বৃহস্পতিবার (৭ ফেব্রুয়ারি) সকাল পৌনে ১১টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ার শিবনগর নোম্যানসল্যান্ডে রেলপথের কাজ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ হতাশার কথা ব্যক্ত করেন।

কাজের অগ্রগতিতে অসন্তোষ প্রকাশ করে রেলমন্ত্রী বলেন, এ বছরের জুনের মধ্যে বাংলাদেশ অংশে প্রকল্পের কাজ শেষ করার কথা। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে এই সময়ের মধ্যে সেটা হবে না। ঠিকাদার বলেছেন যে জুনের মধ্যে রেললাইন বসানোর কাজটা শেষ করবেন। স্টেশন নির্মাণ, সিগনালিংসহ অন্যান্য কাজ ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ করতে পারলেও আমরা খুশি হবো। তবে সেটাও না করলে ঠিকাদারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিবো।

এ সময় ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী বলেন, এ কাজ বাস্তবায়নের জন্য আমরাও চাপে আছি। সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কয়েকবার প্রকল্পটি পরিদর্শন করেছি। আসা করছি শিগগিরই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হবে।

এ সময় রেল মন্ত্রণালয়ের পরিচালক ধীরেন্দ্রনাথ মজুমদার, অতিরিক্ত মহাপরিচালক কামরুল আহসান, মন্ত্রীর একান্ত সচিব আতিকুর রহমান, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক মো. শাহগীর আলম, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আনিসুর রহমান, আখাউড়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আবুল কাশেম ভূঁইয়া, ইউএনও রুমানা আক্তার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি: আখাউড়া-আগরতলা রেললাইন প্রকল্পের অগ্রগতি নিয়ে হতাশা ব্যক্ত করেছেন রেলপথমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন। বৃহস্পতিবার (৭ ফেব্রুয়ারি) সকাল পৌনে ১১টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ার শিবনগর নোম্যানসল্যান্ডে রেলপথের কাজ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ হতাশার কথা ব্যক্ত করেন।

কাজের অগ্রগতিতে অসন্তোষ প্রকাশ করে রেলমন্ত্রী বলেন, এ বছরের জুনের মধ্যে বাংলাদেশ অংশে প্রকল্পের কাজ শেষ করার কথা। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে এই সময়ের মধ্যে সেটা হবে না। ঠিকাদার বলেছেন যে জুনের মধ্যে রেললাইন বসানোর কাজটা শেষ করবেন। স্টেশন নির্মাণ, সিগনালিংসহ অন্যান্য কাজ ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ করতে পারলেও আমরা খুশি হবো। তবে সেটাও না করলে ঠিকাদারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিবো।

এ সময় ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী বলেন, এ কাজ বাস্তবায়নের জন্য আমরাও চাপে আছি। সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কয়েকবার প্রকল্পটি পরিদর্শন করেছি। আসা করছি শিগগিরই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হবে।

এ সময় রেল মন্ত্রণালয়ের পরিচালক ধীরেন্দ্রনাথ মজুমদার, অতিরিক্ত মহাপরিচালক কামরুল আহসান, মন্ত্রীর একান্ত সচিব আতিকুর রহমান, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক মো. শাহগীর আলম, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আনিসুর রহমান, আখাউড়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আবুল কাশেম ভূঁইয়া, ইউএনও রুমানা আক্তার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।