দি ক্রাইম ডেস্ক: ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার রানাপাশা ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামের সভাপতি নুরুল্লাহর বিরুদ্ধে অনৈতিক কর্মকাণ্ডের অভিযোগ পাওয়ায় তার পদ স্থগিত করেছে সংগঠনটি।

জানা যায়, তার বিরুদ্ধে নারী কেলেঙ্কারি ও ভুয়া পরিচয় ব্যবহারসহ অন্যান্য অভিযোগ ওঠে। দলের শৃঙ্খলাবিরোধী কর্মকাণ্ড প্রমাণিত হওয়ায় জামায়াত তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

নুরুল্লাহ উপজেলার তেঁতুলবাড়িয়া গ্রামের মাওলানা আমজাদ হোসেনের ছেলে। তিনি ঝালকাঠি সদর উপজেলার কৃষ্ণকাঠি এলাকার একটি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসার শিক্ষক।

স্থানীয়রা জানান, কয়েক মাস আগে এক অচেনা নারীর সঙ্গে আপত্তিকর ভিডিও কলের একটি ক্লিপ সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এছাড়াও নুরুল্লাহ কৃষ্ণকাঠী এলাকার একটি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদরাসায় কর্মরত অবস্থায় সেখানে এক ছাত্রের মায়ের মোবাইলে নিয়মিত কুপ্রস্তাব পাঠানোর অভিযোগ ওঠে। ঘটনাটি জানাজানি হলে ছাত্রের প্রবাসী বাবার স্বজনরা তাকে শারীরিকভাবে হেনস্তা করেন।

বিভিন্ন অভিযোগের প্রেক্ষিতে ঝালকাঠি জেলা ও নলছিটি উপজেলা জামায়াত তদন্ত কমিটি গঠন করে। তদন্তে নারী হয়রানি, নৈতিক অসঙ্গতি এবং দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের বিষয়গুলো প্রমাণিত হয়। প্রতিবেদনের ভিত্তিতে তাকে রানাপাশা ইউনিয়ন জামায়াত সভাপতির পদ থেকে স্থগিত করা হয়।

অভিযুক্ত জামায়াত নেতা মো. নুরুল্লাহর সঙ্গে যোগাযোগ করতে মুঠোফোনে একাধিকবার কল দেওয়া হলেও তিনি তা রিসিভ করেননি।

ঝালকাঠি জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মো. ফরিদুল হক বলেন, জামায়াতে ইসলামী নৈতিকতা ও শৃঙ্খলার বাইরে কোনো আচরণ বরদাশত করে না। দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে তার পদ স্থগিত করা হয়েছে।

দি ক্রাইম ডেস্ক: ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার রানাপাশা ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামের সভাপতি নুরুল্লাহর বিরুদ্ধে অনৈতিক কর্মকাণ্ডের অভিযোগ পাওয়ায় তার পদ স্থগিত করেছে সংগঠনটি।

জানা যায়, তার বিরুদ্ধে নারী কেলেঙ্কারি ও ভুয়া পরিচয় ব্যবহারসহ অন্যান্য অভিযোগ ওঠে। দলের শৃঙ্খলাবিরোধী কর্মকাণ্ড প্রমাণিত হওয়ায় জামায়াত তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

নুরুল্লাহ উপজেলার তেঁতুলবাড়িয়া গ্রামের মাওলানা আমজাদ হোসেনের ছেলে। তিনি ঝালকাঠি সদর উপজেলার কৃষ্ণকাঠি এলাকার একটি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসার শিক্ষক।

স্থানীয়রা জানান, কয়েক মাস আগে এক অচেনা নারীর সঙ্গে আপত্তিকর ভিডিও কলের একটি ক্লিপ সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এছাড়াও নুরুল্লাহ কৃষ্ণকাঠী এলাকার একটি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদরাসায় কর্মরত অবস্থায় সেখানে এক ছাত্রের মায়ের মোবাইলে নিয়মিত কুপ্রস্তাব পাঠানোর অভিযোগ ওঠে। ঘটনাটি জানাজানি হলে ছাত্রের প্রবাসী বাবার স্বজনরা তাকে শারীরিকভাবে হেনস্তা করেন।

বিভিন্ন অভিযোগের প্রেক্ষিতে ঝালকাঠি জেলা ও নলছিটি উপজেলা জামায়াত তদন্ত কমিটি গঠন করে। তদন্তে নারী হয়রানি, নৈতিক অসঙ্গতি এবং দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের বিষয়গুলো প্রমাণিত হয়। প্রতিবেদনের ভিত্তিতে তাকে রানাপাশা ইউনিয়ন জামায়াত সভাপতির পদ থেকে স্থগিত করা হয়।

অভিযুক্ত জামায়াত নেতা মো. নুরুল্লাহর সঙ্গে যোগাযোগ করতে মুঠোফোনে একাধিকবার কল দেওয়া হলেও তিনি তা রিসিভ করেননি।

ঝালকাঠি জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মো. ফরিদুল হক বলেন, জামায়াতে ইসলামী নৈতিকতা ও শৃঙ্খলার বাইরে কোনো আচরণ বরদাশত করে না। দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে তার পদ স্থগিত করা হয়েছে।