দি ক্রাইম ডেস্ক: রাউজানে বিশেষ অভিযান চালিয়ে দেশীয় তৈরি এলজি, গুলি ও ইয়াবাসহ একাধিক মামলার আসামি ও চিহ্নিত সন্ত্রাসী আবু সাইদ প্রকাশ রিপন (৩৭)–কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তার বিরুদ্ধে রাউজানসহ বিভিন্ন থানায় মোট ১৫টি মামলা রয়েছে।

রোববার (২৩ নভেম্বর) সকাল ১১টায় থানা কম্পাউন্ডে অনুষ্ঠিত প্রেস ব্রিফিংয়ে রাউজান থানার ওসি মনিরুল ইসলাম ভুঁইয়া এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, গত শনিবার বিকেল আড়াইটায় এসআই কাউছার হামিদের নেতৃত্বে সুলতানপুর সরকারপাড়া এলাকায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালানো হয়। সেখানে খালি একটি স্থান থেকে রিপনের হেফাজতে থাকা ৫ রাউন্ড পিস্তলের গুলি, ২০ পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয় এবং ঘটনাস্থলেই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার পর রিপনের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী পুলিশ একই দিন সুলতানপুর এলাকার একটি গরুর ফার্মে অভিযান চালায়। সেখানে পাওয়া যায়— কাঠের বাটযুক্ত একটি দেশীয় এলজি, ৪ রাউন্ড শটগানের কার্তুজ।

এর আগে ২০ নভেম্বর ভোর ৩টা ৪০ মিনিটে রিপনের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে পুলিশ আরও একটি দেশীয় এলজি, ২ রাউন্ড কার্তুজ, একটি ধারালো কিরিচ ও একটি তলোয়ার উদ্ধার করেছিল।

সাম্প্রতিক দুই অভিযানে উদ্ধার হওয়া অস্ত্র, গুলি ও মাদকদ্রব্যের ঘটনায় রিপনের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইন ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে পৃথক মামলা রুজু করা হয়েছে।

পুলিশ জানায়, রিপন দীর্ঘদিন ধরে মাদক ব্যবসা ও অস্ত্র বহনে সক্রিয় ছিল। তাকে গ্রেফতার করায় এলাকায় অপরাধ দমনে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হবে বলে তারা আশা প্রকাশ করে।

দি ক্রাইম ডেস্ক: রাউজানে বিশেষ অভিযান চালিয়ে দেশীয় তৈরি এলজি, গুলি ও ইয়াবাসহ একাধিক মামলার আসামি ও চিহ্নিত সন্ত্রাসী আবু সাইদ প্রকাশ রিপন (৩৭)–কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তার বিরুদ্ধে রাউজানসহ বিভিন্ন থানায় মোট ১৫টি মামলা রয়েছে।

রোববার (২৩ নভেম্বর) সকাল ১১টায় থানা কম্পাউন্ডে অনুষ্ঠিত প্রেস ব্রিফিংয়ে রাউজান থানার ওসি মনিরুল ইসলাম ভুঁইয়া এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, গত শনিবার বিকেল আড়াইটায় এসআই কাউছার হামিদের নেতৃত্বে সুলতানপুর সরকারপাড়া এলাকায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালানো হয়। সেখানে খালি একটি স্থান থেকে রিপনের হেফাজতে থাকা ৫ রাউন্ড পিস্তলের গুলি, ২০ পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয় এবং ঘটনাস্থলেই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার পর রিপনের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী পুলিশ একই দিন সুলতানপুর এলাকার একটি গরুর ফার্মে অভিযান চালায়। সেখানে পাওয়া যায়— কাঠের বাটযুক্ত একটি দেশীয় এলজি, ৪ রাউন্ড শটগানের কার্তুজ।

এর আগে ২০ নভেম্বর ভোর ৩টা ৪০ মিনিটে রিপনের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে পুলিশ আরও একটি দেশীয় এলজি, ২ রাউন্ড কার্তুজ, একটি ধারালো কিরিচ ও একটি তলোয়ার উদ্ধার করেছিল।

সাম্প্রতিক দুই অভিযানে উদ্ধার হওয়া অস্ত্র, গুলি ও মাদকদ্রব্যের ঘটনায় রিপনের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইন ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে পৃথক মামলা রুজু করা হয়েছে।

পুলিশ জানায়, রিপন দীর্ঘদিন ধরে মাদক ব্যবসা ও অস্ত্র বহনে সক্রিয় ছিল। তাকে গ্রেফতার করায় এলাকায় অপরাধ দমনে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হবে বলে তারা আশা প্রকাশ করে।