দি ক্রাইম ডেস্ক: চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে চিকিৎসা শেষে বাড়ি ফিরছিলেন চাচা-ভাতিজা ইফতেখার রাহাত (৩০) ও আবিদুল হাসান (৩৫)। ভোরের স্তব্ধ নীরবতাকে ভেঙে এক ডাম্প ট্রাকের বেপরোয়া গতিই নিভিয়ে দিল তাদের জীবন।

রোববার (২৩ নভেম্বর) ভোর সাড়ে ৪টার দিকে চিকনদণ্ডী ইউনিয়নের লালিয়ারহাটস্থ মিস্ত্রি ঘাটা এলাকায় এ মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত রাহাত ছিলেন হাটহাজারী পার্বতী মডেল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র শিক্ষক মো. ইউসুফের কনিষ্ঠ ছেলে। আর আবিদুল হাসান ছিলেন মরহুম নুর আহমদ চৌধুরীর কনিষ্ঠ ছেলে।

স্থানীয়রা জানান, রাতের কোনো এক সময় আবিদুল হাসান হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে দ্রুত হাটহাজারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে নিয়ে যান তার ভাতিজা ইফতেখার রাহাত। জরুরি বিভাগের চিকিৎসক প্রাথমিক সেবা দিয়ে রোগীকে দ্রুত উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে পাঠান।

পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, রাতভর চিকিৎসার পর অবস্থার কিছুটা উন্নতি হলে তারা ভোরের দিকে অটোরিকশা যোগে বাড়ি ফিরছিলেন।

ফেরার পথে লালিয়ারহাট এলাকায় পৌঁছালে মাটি বোঝাই একটি ডাম্প ট্রাক বেপরোয়া গতিতে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তাদের বহনকারী সিএনজি চালিত অটোরিকশা (চট্ট মেট্টো-থ ১৩-৮২৮৪) কে সজোরে ধাক্কা দেয়। ধাক্কা এতটাই ভয়াবহ ছিল যে অটোরিকশাটি মুহূর্তেই দুমড়ে-মুচড়ে যায়।

দুর্ঘটনায় ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান ইফতেখার রাহাত। গুরুতর অবস্থায় আবিদুল হাসানকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনিও মারা যান। অটোরিকশায় থাকা আরেক যাত্রী রাশেদ চৌধুরী গুরুতর আহত হয়ে বর্তমানে চমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

রাউজান হাইওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ উল্লাহ বলেন, দুর্ঘটনাকবলিত অটোরিকশাটি জব্দ করা হয়েছে। ঘাতক ট্রাক শনাক্তে কাজ চলছে। আইনগত পদক্ষেপ প্রক্রিয়াধীন আছে।

দি ক্রাইম ডেস্ক: চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে চিকিৎসা শেষে বাড়ি ফিরছিলেন চাচা-ভাতিজা ইফতেখার রাহাত (৩০) ও আবিদুল হাসান (৩৫)। ভোরের স্তব্ধ নীরবতাকে ভেঙে এক ডাম্প ট্রাকের বেপরোয়া গতিই নিভিয়ে দিল তাদের জীবন।

রোববার (২৩ নভেম্বর) ভোর সাড়ে ৪টার দিকে চিকনদণ্ডী ইউনিয়নের লালিয়ারহাটস্থ মিস্ত্রি ঘাটা এলাকায় এ মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত রাহাত ছিলেন হাটহাজারী পার্বতী মডেল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র শিক্ষক মো. ইউসুফের কনিষ্ঠ ছেলে। আর আবিদুল হাসান ছিলেন মরহুম নুর আহমদ চৌধুরীর কনিষ্ঠ ছেলে।

স্থানীয়রা জানান, রাতের কোনো এক সময় আবিদুল হাসান হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে দ্রুত হাটহাজারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে নিয়ে যান তার ভাতিজা ইফতেখার রাহাত। জরুরি বিভাগের চিকিৎসক প্রাথমিক সেবা দিয়ে রোগীকে দ্রুত উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে পাঠান।

পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, রাতভর চিকিৎসার পর অবস্থার কিছুটা উন্নতি হলে তারা ভোরের দিকে অটোরিকশা যোগে বাড়ি ফিরছিলেন।

ফেরার পথে লালিয়ারহাট এলাকায় পৌঁছালে মাটি বোঝাই একটি ডাম্প ট্রাক বেপরোয়া গতিতে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তাদের বহনকারী সিএনজি চালিত অটোরিকশা (চট্ট মেট্টো-থ ১৩-৮২৮৪) কে সজোরে ধাক্কা দেয়। ধাক্কা এতটাই ভয়াবহ ছিল যে অটোরিকশাটি মুহূর্তেই দুমড়ে-মুচড়ে যায়।

দুর্ঘটনায় ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান ইফতেখার রাহাত। গুরুতর অবস্থায় আবিদুল হাসানকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনিও মারা যান। অটোরিকশায় থাকা আরেক যাত্রী রাশেদ চৌধুরী গুরুতর আহত হয়ে বর্তমানে চমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

রাউজান হাইওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ উল্লাহ বলেন, দুর্ঘটনাকবলিত অটোরিকশাটি জব্দ করা হয়েছে। ঘাতক ট্রাক শনাক্তে কাজ চলছে। আইনগত পদক্ষেপ প্রক্রিয়াধীন আছে।