মুন্নি আক্তার,নগর প্রতিবেদক: দেশের অর্থনীতিতে প্রবাসী কর্মীদের অবদান অনস্বীকার্য। তাদের সমস্যাসমূহ সমাধান এবং অধিকার নিশ্চিত করতে সরকারের পাশাপাশি ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড নিয়মিতভাবে কাজ করছে। বিশেষ করে RAISE প্রকল্পের মাধ্যমে বিদেশফেরত কর্মীদের পুনর্বাসন, দক্ষতা উন্নয়ন এবং কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়ানো হবে।

আজ বৃহস্পতিবার(২০ নভেম্বর) নগরের সার্কিট হাউস সম্মেলন কক্ষে ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড কর্তৃক আর্থিক অনুদান, মৃত্যুজনিত ক্ষতিপূরণ, বকেয়া বেতন, চিকিৎসা সহায়তা, শিক্ষাবৃত্তি, প্রতিবন্ধী ভাতা ও বীমা সুবিধার চেক বিতরণ এবং RAISE প্রকল্প সংক্রান্ত বিভাগীয় সমন্বয় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের ওয়েজ আর্নাস কল্যাণ বোর্ডের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) ব্যারিস্টার মোঃ গোলাম সরওয়ার ভুঁইয়া এই সব কথা বলেন।

মহাপরিচালক বলেন, প্রবাসী কর্মীরা বিদেশে পরিশ্রম করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। তাদের অধিকার রক্ষা এবং পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকারের পাশাপাশি কল্যাণ বোর্ড সর্বদা কাজ করে যাচ্ছে।

তিনি বলেন,রেইজ প্রকল্প ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন Recovery and Advancement of Informal Sector Employment (RAISE) Reintegration of Returning Migrants প্রকল্পটি বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক গৃহীত প্রথম এবং বিশ্বের সবচেয়ে বড় রিইন্টিগ্রেশন প্রকল্প। এ প্রকল্পের মাধ্যমে প্রবাস ফেরত ২.৫৩ লক্ষ কর্মীকে নিবন্ধন, ওরিয়েন্টেশন এবং কাউন্সেলিংসহ এককালীন প্রণোদনা দেওয়া হচ্ছে।

তিনি আরো বলেন, প্রবাস ফেরত কর্মীদেরকে সমাজে পুনঃপ্রতিষ্ঠায় সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান প্রদত্ত সেবা প্রাপ্তিতে সহযোগিতা করা হয়। এ লক্ষ্যে ৩৫ টি প্রবাসী কল্যাণ সেন্টার এর মাধ্যমে সারাদেশে প্রকল্প কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। এছাড়া দক্ষ হয়ে ফেরত আসা কর্মীদের আরপিএল সনদ প্রদানের ব্যবস্থাও রয়েছে। মূলত কর্মীদের উদ্যোক্তা সৃষ্টি, প্রশিক্ষণ এবং আয়বর্ধনমূলক কর্মকান্ডে সম্পৃক্তকরণের মাধ্যমে কর্মসংস্থানে সম্পৃক্ত করাই এ প্রকল্পের অন্যতম উদ্দেশ্য।

চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার ড. মোঃ জিয়াউদ্দীন এর সভাপতিত্বে সভায় জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ের সংশ্লিষ্ট সরকারি কর্মকর্তা, এনজিও প্রতিনিধি, RAISE প্রকল্পের সমন্বয়কারী এবং উপকারভোগীরা উপস্থিত ছিলেন। সভায় প্রকল্পের অগ্রগতি, প্রতিবন্ধকতা, এবং ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করা হয়।

মুন্নি আক্তার,নগর প্রতিবেদক: দেশের অর্থনীতিতে প্রবাসী কর্মীদের অবদান অনস্বীকার্য। তাদের সমস্যাসমূহ সমাধান এবং অধিকার নিশ্চিত করতে সরকারের পাশাপাশি ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড নিয়মিতভাবে কাজ করছে। বিশেষ করে RAISE প্রকল্পের মাধ্যমে বিদেশফেরত কর্মীদের পুনর্বাসন, দক্ষতা উন্নয়ন এবং কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়ানো হবে।

আজ বৃহস্পতিবার(২০ নভেম্বর) নগরের সার্কিট হাউস সম্মেলন কক্ষে ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড কর্তৃক আর্থিক অনুদান, মৃত্যুজনিত ক্ষতিপূরণ, বকেয়া বেতন, চিকিৎসা সহায়তা, শিক্ষাবৃত্তি, প্রতিবন্ধী ভাতা ও বীমা সুবিধার চেক বিতরণ এবং RAISE প্রকল্প সংক্রান্ত বিভাগীয় সমন্বয় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের ওয়েজ আর্নাস কল্যাণ বোর্ডের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) ব্যারিস্টার মোঃ গোলাম সরওয়ার ভুঁইয়া এই সব কথা বলেন।

মহাপরিচালক বলেন, প্রবাসী কর্মীরা বিদেশে পরিশ্রম করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। তাদের অধিকার রক্ষা এবং পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকারের পাশাপাশি কল্যাণ বোর্ড সর্বদা কাজ করে যাচ্ছে।

তিনি বলেন,রেইজ প্রকল্প ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন Recovery and Advancement of Informal Sector Employment (RAISE) Reintegration of Returning Migrants প্রকল্পটি বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক গৃহীত প্রথম এবং বিশ্বের সবচেয়ে বড় রিইন্টিগ্রেশন প্রকল্প। এ প্রকল্পের মাধ্যমে প্রবাস ফেরত ২.৫৩ লক্ষ কর্মীকে নিবন্ধন, ওরিয়েন্টেশন এবং কাউন্সেলিংসহ এককালীন প্রণোদনা দেওয়া হচ্ছে।

তিনি আরো বলেন, প্রবাস ফেরত কর্মীদেরকে সমাজে পুনঃপ্রতিষ্ঠায় সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান প্রদত্ত সেবা প্রাপ্তিতে সহযোগিতা করা হয়। এ লক্ষ্যে ৩৫ টি প্রবাসী কল্যাণ সেন্টার এর মাধ্যমে সারাদেশে প্রকল্প কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। এছাড়া দক্ষ হয়ে ফেরত আসা কর্মীদের আরপিএল সনদ প্রদানের ব্যবস্থাও রয়েছে। মূলত কর্মীদের উদ্যোক্তা সৃষ্টি, প্রশিক্ষণ এবং আয়বর্ধনমূলক কর্মকান্ডে সম্পৃক্তকরণের মাধ্যমে কর্মসংস্থানে সম্পৃক্ত করাই এ প্রকল্পের অন্যতম উদ্দেশ্য।

চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার ড. মোঃ জিয়াউদ্দীন এর সভাপতিত্বে সভায় জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ের সংশ্লিষ্ট সরকারি কর্মকর্তা, এনজিও প্রতিনিধি, RAISE প্রকল্পের সমন্বয়কারী এবং উপকারভোগীরা উপস্থিত ছিলেন। সভায় প্রকল্পের অগ্রগতি, প্রতিবন্ধকতা, এবং ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করা হয়।