দি ক্রাইম ডেস্ক: কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং রেজিস্টার্ড ক্যাম্পে দু’পক্ষের গোলাগুলিতে এক রোহিঙ্গা গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। পরে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেছে।

সোমবার ভোরে উখিয়ার কুতুপালং রেজিস্টার্ড রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ই ব্লক সংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার পর থেকে রোহিঙ্গা ক্যাম্প এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। নিহত হলো উখিয়ার কুতুপালং রেজিস্টার্ড ক্যাম্পের সি ব্লকের বাসিন্দা বশির আহম্মদের ছেলে দেলোয়ার হোসেন।নিহত যুবক মুন্না গ্রুপের সক্রিয় সদস্য বলে জানা গেছে।

ক্যাম্প সুত্রে জানা যায়, রোববার গভীররাতে উখিয়ার কুতুপালং রেজিস্টার্ড ক্যাম্পের সি ব্লকে আরএসও ও মুন্না গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। উভয় পক্ষের মধ্যে প্রায় দশ রাউন্ড গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটে। এতে মুন্না গ্রুপের সদস্য মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেনকে লক্ষ্য করে ২ রাউন্ড গুলি করেন। এতে দেলোয়ার হোসেনের ডান উরুতে লাগে। আহত অবস্থায় স্থানীয় রোহিঙ্গারা প্রথমে তাকে ক্যাম্পসংলগ্ন জিকে হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে তাকে উখিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রেফার করা হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

সূত্র জানায়, ঘটনার দুই দিন আগে শফিকের ছেলেকে ফরিদ গ্রুপের কয়েকজন সদস্য মারধর করে। সেই ঘটনার জের ধরেই শফিক ও তার ৬–৭ জন সহযোগী মিলে মুন্না গ্রুপের সদস্য—মাতু, ফরিদ, দেলোয়ার ও আড্ডাকে লক্ষ্য করে এলোপাতাড়ি ৫–৬ রাউন্ড গুলি করে। এতে দেলোয়ার গুরুতরভাবে আহত হন এবং পরে মারা যান।গোলাগুলির শব্দ শুনে কুতুপালং পুলিশ ক্যাম্পের টহল টিম দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। তবে হামলাকারীরা আগেই পালিয়ে যায়, ফলে কাউকে আটক করা যায়নি।

এ ব্যাপারে উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি জিয়াউল হক নিহতের সত্যতা নিশ্চিত করেন। হাসপাতাল থেকে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ক্যাম্প এলাকায় গুলির ঘটনায় আতঙ্ক বিরাজ করছে এবং ক্যাম্পের অভ্যন্তরীণ সন্ত্রাসী গ্রুপগুলোর প্রভাব নিয়ে নতুন করে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে।

দি ক্রাইম ডেস্ক: কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং রেজিস্টার্ড ক্যাম্পে দু’পক্ষের গোলাগুলিতে এক রোহিঙ্গা গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। পরে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেছে।

সোমবার ভোরে উখিয়ার কুতুপালং রেজিস্টার্ড রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ই ব্লক সংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার পর থেকে রোহিঙ্গা ক্যাম্প এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। নিহত হলো উখিয়ার কুতুপালং রেজিস্টার্ড ক্যাম্পের সি ব্লকের বাসিন্দা বশির আহম্মদের ছেলে দেলোয়ার হোসেন।নিহত যুবক মুন্না গ্রুপের সক্রিয় সদস্য বলে জানা গেছে।

ক্যাম্প সুত্রে জানা যায়, রোববার গভীররাতে উখিয়ার কুতুপালং রেজিস্টার্ড ক্যাম্পের সি ব্লকে আরএসও ও মুন্না গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। উভয় পক্ষের মধ্যে প্রায় দশ রাউন্ড গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটে। এতে মুন্না গ্রুপের সদস্য মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেনকে লক্ষ্য করে ২ রাউন্ড গুলি করেন। এতে দেলোয়ার হোসেনের ডান উরুতে লাগে। আহত অবস্থায় স্থানীয় রোহিঙ্গারা প্রথমে তাকে ক্যাম্পসংলগ্ন জিকে হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে তাকে উখিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রেফার করা হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

সূত্র জানায়, ঘটনার দুই দিন আগে শফিকের ছেলেকে ফরিদ গ্রুপের কয়েকজন সদস্য মারধর করে। সেই ঘটনার জের ধরেই শফিক ও তার ৬–৭ জন সহযোগী মিলে মুন্না গ্রুপের সদস্য—মাতু, ফরিদ, দেলোয়ার ও আড্ডাকে লক্ষ্য করে এলোপাতাড়ি ৫–৬ রাউন্ড গুলি করে। এতে দেলোয়ার গুরুতরভাবে আহত হন এবং পরে মারা যান।গোলাগুলির শব্দ শুনে কুতুপালং পুলিশ ক্যাম্পের টহল টিম দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। তবে হামলাকারীরা আগেই পালিয়ে যায়, ফলে কাউকে আটক করা যায়নি।

এ ব্যাপারে উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি জিয়াউল হক নিহতের সত্যতা নিশ্চিত করেন। হাসপাতাল থেকে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ক্যাম্প এলাকায় গুলির ঘটনায় আতঙ্ক বিরাজ করছে এবং ক্যাম্পের অভ্যন্তরীণ সন্ত্রাসী গ্রুপগুলোর প্রভাব নিয়ে নতুন করে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে।