নিজস্ব প্রতিবেদক: নগরীর বক্সিরহাট ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সহ -সভাপতি সালাউদ্দীন মাঝিকে গ্রেফতারের পর ছেড়ে নিতে ইসলামী আন্দোলনের সিনিয়র নেতারা দিনভর থানায় অবস্থান করেন। অনেক নাটকীয়তার পর গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় আদালতে প্রেরণ করতে বাধ্যহন পাঁচলাইশ থানা পুলিশ।

আওয়ামী লীগ নেতা সালাউদ্দীন মাঝির বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের দলীয় প্রভাব খাটিয়ে বিগত ১৭ বছর ধরে কোতোয়ালী ও বাকলিয়া এলাকায় বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, জামায়াত-শিবিরের শতশত নেতা কর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়ারনির অভিযোগ রয়েছে।

২০২৪ সালের জুলাই আন্দোলনে ছাত্র জনতার বিরুদ্ধে দেশীয় অস্ত্র সস্ত্র নিয়ে আওয়ামী লীগের মিটিং মিছিলে প্রকাশ্যে অংশ নিয়েছিল বলে সালাউদ্দীন মাঝি ও তার ছেলে যুবলীগ নেতা আব্দুল্লাহ আল ইসলাম সোহাগ। এর অংশ হিসেবে নগরীর বিভিন্ন থানায় আওয়ামী লীগ নেতা সালাউদ্দীন মাঝির বিরুদ্ধে মামলা হয়। জুলাই আন্দোলনে ছাত্র জনতার উপর হামলা মামলা আসামি হওয়ার পর মামলা থেকে বাঁচতে কৌশলে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে ইসলামী আন্দোলন চরমোনাইন পীরের ইসলামী আন্দোলনের রাতারাতি নেতা বনে যাওয়ার চেষ্টা করে আওয়ামী লীগ নেতা সালাউদ্দীন মাঝি ও তার ছেলে যুবলীগের রাজনীতি করলেও ৫ আগস্টেও পর ইসলামী যুব আন্দোলনের নেতা পরিচয় দেয়ার চেষ্টা করেন।

শুক্রবার ৩১ অক্টেবার রাতে নগরীর নাসিরাবাদ হাউজিং সোসাইটি থেকে আওয়ামী লীগ নেতা সালাউদ্দীন মাঝিকে গ্রেফতার করে পাঁচলাইশ থানা পুলিশ। আওয়ামী লীগ নেতা সালা উদ্দীন মাঝি গ্রেফতার হওয়ার পর তার ছেলে যুবলীগ নেতা আব্দুল্লাহ আল ইসলাম সোহাগ ইসলামী আন্দোলনের নেতা কর্মীদের বিভিন্ন এলাকা থেকে ঝড়ো করে পুলিশের উপর চাপ সৃষ্ঠি করে। আওয়ামী লীগ সালাউদ্দীন মাঝি নগরীর বক্সিরহাট ওয়ার্ডের রাজাখালী এলাকার ফায়ার সার্ভিসের সামনে ফাইভ স্টার গলির চাক্তাই বাকলিয়া এলাকার মুজিবুল হকের পুত্র।

সালাউদ্দীন চাক্তাই এলাকায় এক সময়ে দিনমজুরের কাছ করলেও বিগত ১৭ বছর আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে চাক্তাই-খাতুনগঞ্জে বিভিন্ন অবৈধ ব্যবসা বাণিজ্য করে রাতারাতি কোটিপতি বনে যান। বক্সিরহাট ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ফয়েজুল্লাহ বাহাদুরের ক্যাডার হিসেবে বক্সিরহাট এলাকায় কাজ করতেন বলে স্থানীয়দের অভিযোগ। বাকলিয়া ফ্লওয়ার মিলের এক সময়ে শ্রমিকের কাজ করলেও আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর দলীয় প্রভাব খাটিয়ে বাকলিয়া মোহাম্মদ মিয়া রোডের ফাইভ স্টার গলির মোহাম্মদ শাহজাহান রাজু ও মোহাম্মদ শাহীনের কয়েক কোটি টাকার জায়গা জোর পুর্বক দখলে নেয় আওয়ামী লীগ নেতা সালাউদ্দীন।

এ বিষয়ে দোকানের মালিক মোহাম্মদ শাহজাহান রাজু বলেন, আওয়ামী লীগের প্রভাব খাটিয়ে এলাকায় বিভিন্ন ধরণের সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে জড়িত সালাউদ্দীন, প্রথমে আমাদের দিনমজুর শ্রমিক পড়ে একটা পানের দোকান দিতে সহযোগিতা করি এরপর আওয়ামী লীগের পদ পদবী ব্যবহার করে আমাদের উপর নির্যাতন ও হয়রানি শুরু করে তার অত্যচারে অতিষ্ট এলাকাবাসী।

আওয়ামী লীগ নেতা সালাউদ্দীন মাঝির বিষয়ে ইসলামী আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগর সভাপতি ও চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক জান্নতুল ইসলাম জানান, সালাউদ্দীন আমাদের পার্টির সাথে যোগাযোগ ছিল তবে উনি চাপে পড়ে ব্যবসা বাণিজ্য রক্ষা করার জন্য আজম নাছিরের ভয়ে আওয়ামী লীগের পদ পদবী নিয়েছিল।

সিএমপি কমিশনারের সাথে কথা বলে উনাকে থানা থেকে ছাড়িয়ে নেয়ার চেষ্টা করছি আমাদের সেক্রেটারীকে কশিনারের কাছে পাঠিয়েছি উনি এখনো কোন তথ্য দেয়নি।

এ বিষয়ে পাঁচলাইশ থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ সোলায়মান বলেন, সালাউদ্দীনের বিরুদ্ধে যে মামলা রয়েছে এ মামলাটি হচ্ছে সুন্নিদের সাথে যে ঘটনা ঘটেছে এই ঘটনায় মামলা উনাকে ছেড়ে নিতে উপরস্থ বিভিন্ন মহল চাপ সৃষ্টি করছিল। যেহেতু মামলা আছে এবং আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে সরাসরি যুক্ত থাকার প্রমান পাওয়া গেছে তাকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

নিজস্ব প্রতিবেদক: নগরীর বক্সিরহাট ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সহ -সভাপতি সালাউদ্দীন মাঝিকে গ্রেফতারের পর ছেড়ে নিতে ইসলামী আন্দোলনের সিনিয়র নেতারা দিনভর থানায় অবস্থান করেন। অনেক নাটকীয়তার পর গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় আদালতে প্রেরণ করতে বাধ্যহন পাঁচলাইশ থানা পুলিশ।

আওয়ামী লীগ নেতা সালাউদ্দীন মাঝির বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের দলীয় প্রভাব খাটিয়ে বিগত ১৭ বছর ধরে কোতোয়ালী ও বাকলিয়া এলাকায় বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, জামায়াত-শিবিরের শতশত নেতা কর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়ারনির অভিযোগ রয়েছে।

২০২৪ সালের জুলাই আন্দোলনে ছাত্র জনতার বিরুদ্ধে দেশীয় অস্ত্র সস্ত্র নিয়ে আওয়ামী লীগের মিটিং মিছিলে প্রকাশ্যে অংশ নিয়েছিল বলে সালাউদ্দীন মাঝি ও তার ছেলে যুবলীগ নেতা আব্দুল্লাহ আল ইসলাম সোহাগ। এর অংশ হিসেবে নগরীর বিভিন্ন থানায় আওয়ামী লীগ নেতা সালাউদ্দীন মাঝির বিরুদ্ধে মামলা হয়। জুলাই আন্দোলনে ছাত্র জনতার উপর হামলা মামলা আসামি হওয়ার পর মামলা থেকে বাঁচতে কৌশলে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে ইসলামী আন্দোলন চরমোনাইন পীরের ইসলামী আন্দোলনের রাতারাতি নেতা বনে যাওয়ার চেষ্টা করে আওয়ামী লীগ নেতা সালাউদ্দীন মাঝি ও তার ছেলে যুবলীগের রাজনীতি করলেও ৫ আগস্টেও পর ইসলামী যুব আন্দোলনের নেতা পরিচয় দেয়ার চেষ্টা করেন।

শুক্রবার ৩১ অক্টেবার রাতে নগরীর নাসিরাবাদ হাউজিং সোসাইটি থেকে আওয়ামী লীগ নেতা সালাউদ্দীন মাঝিকে গ্রেফতার করে পাঁচলাইশ থানা পুলিশ। আওয়ামী লীগ নেতা সালা উদ্দীন মাঝি গ্রেফতার হওয়ার পর তার ছেলে যুবলীগ নেতা আব্দুল্লাহ আল ইসলাম সোহাগ ইসলামী আন্দোলনের নেতা কর্মীদের বিভিন্ন এলাকা থেকে ঝড়ো করে পুলিশের উপর চাপ সৃষ্ঠি করে। আওয়ামী লীগ সালাউদ্দীন মাঝি নগরীর বক্সিরহাট ওয়ার্ডের রাজাখালী এলাকার ফায়ার সার্ভিসের সামনে ফাইভ স্টার গলির চাক্তাই বাকলিয়া এলাকার মুজিবুল হকের পুত্র।

সালাউদ্দীন চাক্তাই এলাকায় এক সময়ে দিনমজুরের কাছ করলেও বিগত ১৭ বছর আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে চাক্তাই-খাতুনগঞ্জে বিভিন্ন অবৈধ ব্যবসা বাণিজ্য করে রাতারাতি কোটিপতি বনে যান। বক্সিরহাট ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ফয়েজুল্লাহ বাহাদুরের ক্যাডার হিসেবে বক্সিরহাট এলাকায় কাজ করতেন বলে স্থানীয়দের অভিযোগ। বাকলিয়া ফ্লওয়ার মিলের এক সময়ে শ্রমিকের কাজ করলেও আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর দলীয় প্রভাব খাটিয়ে বাকলিয়া মোহাম্মদ মিয়া রোডের ফাইভ স্টার গলির মোহাম্মদ শাহজাহান রাজু ও মোহাম্মদ শাহীনের কয়েক কোটি টাকার জায়গা জোর পুর্বক দখলে নেয় আওয়ামী লীগ নেতা সালাউদ্দীন।

এ বিষয়ে দোকানের মালিক মোহাম্মদ শাহজাহান রাজু বলেন, আওয়ামী লীগের প্রভাব খাটিয়ে এলাকায় বিভিন্ন ধরণের সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে জড়িত সালাউদ্দীন, প্রথমে আমাদের দিনমজুর শ্রমিক পড়ে একটা পানের দোকান দিতে সহযোগিতা করি এরপর আওয়ামী লীগের পদ পদবী ব্যবহার করে আমাদের উপর নির্যাতন ও হয়রানি শুরু করে তার অত্যচারে অতিষ্ট এলাকাবাসী।

আওয়ামী লীগ নেতা সালাউদ্দীন মাঝির বিষয়ে ইসলামী আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগর সভাপতি ও চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক জান্নতুল ইসলাম জানান, সালাউদ্দীন আমাদের পার্টির সাথে যোগাযোগ ছিল তবে উনি চাপে পড়ে ব্যবসা বাণিজ্য রক্ষা করার জন্য আজম নাছিরের ভয়ে আওয়ামী লীগের পদ পদবী নিয়েছিল।

সিএমপি কমিশনারের সাথে কথা বলে উনাকে থানা থেকে ছাড়িয়ে নেয়ার চেষ্টা করছি আমাদের সেক্রেটারীকে কশিনারের কাছে পাঠিয়েছি উনি এখনো কোন তথ্য দেয়নি।

এ বিষয়ে পাঁচলাইশ থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ সোলায়মান বলেন, সালাউদ্দীনের বিরুদ্ধে যে মামলা রয়েছে এ মামলাটি হচ্ছে সুন্নিদের সাথে যে ঘটনা ঘটেছে এই ঘটনায় মামলা উনাকে ছেড়ে নিতে উপরস্থ বিভিন্ন মহল চাপ সৃষ্টি করছিল। যেহেতু মামলা আছে এবং আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে সরাসরি যুক্ত থাকার প্রমান পাওয়া গেছে তাকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।