গাইবান্ধা প্রতিনিধিঃ গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে স্বাধীন দেশের নাগরিকের মত হোটেল-রেস্টুরেন্টে প্রবেশ ও খাবার গ্রহণ এবং শত শত বছর ধরে বসবাসরত স্থানে হরিজন জনগোষ্ঠীর ভূমি অধিকার প্রতিষ্ঠার দাবীতে সংবাদ সম্মেলন করেছে বাংলাদেশ হরিজন ঐক্য পরিষদ।

আজ রবিবার (১৯ অক্টোবর) দুপুর ১টায় উপজেলার মহিমাগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ হল রুমে উপজেলা হরিজন ঐক্য পরিষদের সভাপতি সন্তোষ বাসফোড়ের সভাপত্বিতে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন রাজেস বাসফোড়।

সংবাদ সম্মেলন শেষে উপস্থিত হরিজন জনগোষ্ঠীর উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখেন গণফোরাম নেতা ও মহিমাগঞ্জ কলেজের প্রভাষক নুরুল ইসলাম সরকার, মহিমাগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ও জেলা বিএনপির শ্রম বিষয়ক সম্পাদক আবু সুফিয়ান সুজা,মহিমাগঞ্জ ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামীর আমীর ছামছুল হক, মানবাধিকার কর্মী ও অবলম্বনের নির্বাহী পরিচালক প্রবীর চক্রবর্তী, আদিবাসী বাঙালী সংহতি পরিষদের গাইবান্ধা সদরের আহবায়ক গোলাম রব্বানী মুসা, বিশিষ্ট লেখক ও সাংবাদিক কায়সার রহমান রোমেল, সাঘাটা বাসফোড় কল্যাণ পরিষদের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বাসফোর প্রমুখ।

এসময় বক্তারা বলেন, হরিজন জনগোষ্ঠী দীর্ঘ ৫৪ বছর ধরে অর্থনৈতিক, সামাজিক, রাজনৈতিক এবং সাংস্কৃতিকভাবে বৈষম্যের শিকার। স্বাধীনতার পরেও হরিজন জনগোষ্ঠী মানবসৃষ্ট নানা সংকটে পড়েছে। তাদের পেশা, বর্ণ এবং জন্মগত পরিচয়ের কারণে সমাজে আজও হরিজন জনগোষ্ঠীর স্থান মেনে নেওয়া হয়নি।

তারা আরও বলেন, বিগত সময়ে রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বৈষম্য দূরীকরণের জন্য বড় বড় প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে, তবে তা কখনো বাস্তবায়ন হয়নি। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে অন্তবর্তীকালীন সরকারের মূলমন্ত্র রাষ্ট্র সংস্কার করে এক নতুন সমতাভিত্তিক সাম্যের বাংলাদেশ গড়বে, যেখানে হরিজন জনগোষ্ঠীর শতভাগ অধিকার নিশ্চিত হবে বলে তারা আশা করেন।

গাইবান্ধা প্রতিনিধিঃ গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে স্বাধীন দেশের নাগরিকের মত হোটেল-রেস্টুরেন্টে প্রবেশ ও খাবার গ্রহণ এবং শত শত বছর ধরে বসবাসরত স্থানে হরিজন জনগোষ্ঠীর ভূমি অধিকার প্রতিষ্ঠার দাবীতে সংবাদ সম্মেলন করেছে বাংলাদেশ হরিজন ঐক্য পরিষদ।

আজ রবিবার (১৯ অক্টোবর) দুপুর ১টায় উপজেলার মহিমাগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ হল রুমে উপজেলা হরিজন ঐক্য পরিষদের সভাপতি সন্তোষ বাসফোড়ের সভাপত্বিতে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন রাজেস বাসফোড়।

সংবাদ সম্মেলন শেষে উপস্থিত হরিজন জনগোষ্ঠীর উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখেন গণফোরাম নেতা ও মহিমাগঞ্জ কলেজের প্রভাষক নুরুল ইসলাম সরকার, মহিমাগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ও জেলা বিএনপির শ্রম বিষয়ক সম্পাদক আবু সুফিয়ান সুজা,মহিমাগঞ্জ ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামীর আমীর ছামছুল হক, মানবাধিকার কর্মী ও অবলম্বনের নির্বাহী পরিচালক প্রবীর চক্রবর্তী, আদিবাসী বাঙালী সংহতি পরিষদের গাইবান্ধা সদরের আহবায়ক গোলাম রব্বানী মুসা, বিশিষ্ট লেখক ও সাংবাদিক কায়সার রহমান রোমেল, সাঘাটা বাসফোড় কল্যাণ পরিষদের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বাসফোর প্রমুখ।

এসময় বক্তারা বলেন, হরিজন জনগোষ্ঠী দীর্ঘ ৫৪ বছর ধরে অর্থনৈতিক, সামাজিক, রাজনৈতিক এবং সাংস্কৃতিকভাবে বৈষম্যের শিকার। স্বাধীনতার পরেও হরিজন জনগোষ্ঠী মানবসৃষ্ট নানা সংকটে পড়েছে। তাদের পেশা, বর্ণ এবং জন্মগত পরিচয়ের কারণে সমাজে আজও হরিজন জনগোষ্ঠীর স্থান মেনে নেওয়া হয়নি।

তারা আরও বলেন, বিগত সময়ে রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বৈষম্য দূরীকরণের জন্য বড় বড় প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে, তবে তা কখনো বাস্তবায়ন হয়নি। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে অন্তবর্তীকালীন সরকারের মূলমন্ত্র রাষ্ট্র সংস্কার করে এক নতুন সমতাভিত্তিক সাম্যের বাংলাদেশ গড়বে, যেখানে হরিজন জনগোষ্ঠীর শতভাগ অধিকার নিশ্চিত হবে বলে তারা আশা করেন।