নিজস্ব প্রতিবেদক: চট্টগ্রাম জেলায় ৫ লাখ ৩৫ হাজার ৭২ পরিবারের মাঝে নায্যমূল্যে টিসিবি’র পণ্য বিতরণ করা হবে। পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে আজ রোববার থেকে ৮৪ জন ডিলারের মাধ্যমে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের ৪১ টি ওয়ার্ড, ১৫ উপজেলার ১৯১ টি ইউনিয়ন, ১৫ টি পৌরসভায় একযোগে শুরু হবে টিসিবির এ কার্যক্রম। আজ শনিবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মমিনুর রহমান।

তিনি জানান, চট্টগ্রাম জেলায় ৮৪ জন ডিলারের মাধ্যমে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের ৪১ টি ওয়ার্ড, ১৫ উপজেলার ১৯১ টি ইউনিয়ন, ১৫ টি পৌরসভায় মোট ৫ লাখ ৩৫ হাজার ৮২ জন উপকারভোগীর কাছে রমযানের পূর্বে প্রথম পর্যায়ে স্বল্পমূল্যে প্রতিজনকে ২ কেজি চিনি, ২ কেজি মসুর ডাল, ২ লিটার সয়াবিন তেল এবং ২য় পর্যায়ে রমযানের শুরুর পর ২ কেজি বিতরণ ২ কেজি ছোলা বিতরণ করা হবে। প্রতি উপকারভোগীর জন্য দুই ধাপে পণ্য বিতরণ করা হবে।

যার ১ম ধাপ শুরু হবে আগামীকাল  ২০ মার্চ থেকে। প্রতি উপকারভোগী দুই কেজি হারে চিনি, মশুর ডাল এবং দুই লিটার সয়াবিন তেল সরকার নির্ধারিত মূল্যে ক্রয় করতে পারবেন। এক্ষেত্রে চিনি প্রতি কেজি ৫৫ টাকা, মশুর ডাল প্রতি কেজি ৬৫ টাকা এবং সয়াবিন তেল প্রতি লিটার ১১০ টাকা হারে নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রথম পর্যায়ে চিনি, মসুর ডাল ও সয়াবিন তেল বিতরণে ৪৬০ টাকা লাগবে ফ্যামিলি কার্ডধারীদের। যারা পণ্য ক্রয়ে অনুপস্থিত থাকবে এবং আগ্রহী না হলে উপস্থিত যারা আছেন তাদেরকে অগ্রাধিকার দিয়ে প্যাকেজগুলো বিক্রয় করা হবে। বিতরণ কার্যক্রম পরবর্তী ১০ দিনের মধ্যে সম্পন্ন করা হবে।

টিসিবি’র কার্যক্রম পরিচালনায় জেলা পর্যায়ে মনিটরিং কমিটি, পৌরসভা ও উপজেলা পর্যায়ে বাস্তবায়ন কমিটি এবং ইউনিয়ন পর্যায়ে ট্যাগ টিম জনপ্রতিনিধিদের সম্পৃক্ত করে উপকারভোগী নির্বাচন করেছে। আসন্ন পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) কর্তৃক সারাদেশে এক কোটি নিম্ন আয়ের মানুষের নিকট ভর্তুকি মূল্যে পণ্য সামগ্রী বিতরণের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মমিনুর রহমান জানান, খাদ্য গুদামাগারে রাত-দিন দুই শিফটে শ্রমিক নিয়োগ করে পণ্য বিতরণের লক্ষ্যে প্যাকেটজাত করা হচ্ছে। প্যাকেজিং প্রক্রিয়া যথাযথ ও স্বচ্ছ হচ্ছে কিনা তা তদারকি করার জন্য জেলা প্রশাসনের ৬ জন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এবং ১৫ টি উপজেলার কার্যক্রম মনিটরিং করছেন। উপজেলা পর্যায়েও সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীসহ মনিটরিং টিম স্থানীয়ভাবে টিসিবি’র কার্যক্রম তদারকি করছেন।

নিজস্ব প্রতিবেদক: চট্টগ্রাম জেলায় ৫ লাখ ৩৫ হাজার ৭২ পরিবারের মাঝে নায্যমূল্যে টিসিবি’র পণ্য বিতরণ করা হবে। পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে আজ রোববার থেকে ৮৪ জন ডিলারের মাধ্যমে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের ৪১ টি ওয়ার্ড, ১৫ উপজেলার ১৯১ টি ইউনিয়ন, ১৫ টি পৌরসভায় একযোগে শুরু হবে টিসিবির এ কার্যক্রম। আজ শনিবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মমিনুর রহমান।

তিনি জানান, চট্টগ্রাম জেলায় ৮৪ জন ডিলারের মাধ্যমে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের ৪১ টি ওয়ার্ড, ১৫ উপজেলার ১৯১ টি ইউনিয়ন, ১৫ টি পৌরসভায় মোট ৫ লাখ ৩৫ হাজার ৮২ জন উপকারভোগীর কাছে রমযানের পূর্বে প্রথম পর্যায়ে স্বল্পমূল্যে প্রতিজনকে ২ কেজি চিনি, ২ কেজি মসুর ডাল, ২ লিটার সয়াবিন তেল এবং ২য় পর্যায়ে রমযানের শুরুর পর ২ কেজি বিতরণ ২ কেজি ছোলা বিতরণ করা হবে। প্রতি উপকারভোগীর জন্য দুই ধাপে পণ্য বিতরণ করা হবে।

যার ১ম ধাপ শুরু হবে আগামীকাল  ২০ মার্চ থেকে। প্রতি উপকারভোগী দুই কেজি হারে চিনি, মশুর ডাল এবং দুই লিটার সয়াবিন তেল সরকার নির্ধারিত মূল্যে ক্রয় করতে পারবেন। এক্ষেত্রে চিনি প্রতি কেজি ৫৫ টাকা, মশুর ডাল প্রতি কেজি ৬৫ টাকা এবং সয়াবিন তেল প্রতি লিটার ১১০ টাকা হারে নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রথম পর্যায়ে চিনি, মসুর ডাল ও সয়াবিন তেল বিতরণে ৪৬০ টাকা লাগবে ফ্যামিলি কার্ডধারীদের। যারা পণ্য ক্রয়ে অনুপস্থিত থাকবে এবং আগ্রহী না হলে উপস্থিত যারা আছেন তাদেরকে অগ্রাধিকার দিয়ে প্যাকেজগুলো বিক্রয় করা হবে। বিতরণ কার্যক্রম পরবর্তী ১০ দিনের মধ্যে সম্পন্ন করা হবে।

টিসিবি’র কার্যক্রম পরিচালনায় জেলা পর্যায়ে মনিটরিং কমিটি, পৌরসভা ও উপজেলা পর্যায়ে বাস্তবায়ন কমিটি এবং ইউনিয়ন পর্যায়ে ট্যাগ টিম জনপ্রতিনিধিদের সম্পৃক্ত করে উপকারভোগী নির্বাচন করেছে। আসন্ন পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) কর্তৃক সারাদেশে এক কোটি নিম্ন আয়ের মানুষের নিকট ভর্তুকি মূল্যে পণ্য সামগ্রী বিতরণের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মমিনুর রহমান জানান, খাদ্য গুদামাগারে রাত-দিন দুই শিফটে শ্রমিক নিয়োগ করে পণ্য বিতরণের লক্ষ্যে প্যাকেটজাত করা হচ্ছে। প্যাকেজিং প্রক্রিয়া যথাযথ ও স্বচ্ছ হচ্ছে কিনা তা তদারকি করার জন্য জেলা প্রশাসনের ৬ জন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এবং ১৫ টি উপজেলার কার্যক্রম মনিটরিং করছেন। উপজেলা পর্যায়েও সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীসহ মনিটরিং টিম স্থানীয়ভাবে টিসিবি’র কার্যক্রম তদারকি করছেন।