বশির আহমেদ, বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি: পাহাড় কাটা শেষে এবার অবৈধ বালু উত্তোলনের মাধ্যমে গ্রীড নির্মাণের জায়গা ভরাট করতে সাঙ্গু নদী ঘেষে অবৈধ বালু উত্তোলনের অভিযোগ উঠেছে নাজিম উদ্দিন নামের এক ব্যাক্তির বিরুদ্ধে। এই বালু উত্তোলনের কারণে হুমকির মুখে পড়েছে কুহালং হেডম্যান পাড়ার খালের পাড় ও শত বছরের পুরানা শশ্মান।

অভিযোগ আছে, মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে পাওয়ার গ্রীড নির্মাণের জায়গায় মাটি ভরাট কন্ট্রাক নিয়েছেন নাজিম উদ্দিন নামের এক ব্যক্তি। প্রশাসনের নাকের ডগায় প্রকাশ্যে চলছে বালু উত্তোলনের মহোৎসব। এর আগেও থোয়াইগ্য পাড়া, লেমুঝিড়ি, চড়ুই পাড়াসহ বিভিন্ন এলাকায় পাহাড় কেটে সাবাড় করে ফেলেছেন। মাটির পর এবার অবৈধ বালু উত্তোলনের হিড়িক জমিয়েছেন বিএনপি’র এই নেতারা।

স্থানীয়দের অভিযোগ , ভোর সকাল থেকে স্কেভেটর এর সাহায্যে প্রতিযোগিতা দিয়ে অবৈধভাবে বালু তোলা হচ্ছে। এসবের কাজে জড়িত রয়েছে নাজিম উদ্দিনসহ আরো বেশ কয়েকজন। অবৈধ এই বালু উত্তোলনের কারণে শশ্মান ঘাট আর বাড়িঘর হুমকির মুখে পড়েছে। তাদের হুমকি ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করায় স্থানীরা কেউ ভয়ে মুখ খুলছে না। অবৈধ বালু উত্তোলনের বন্ধ হোক সেটি চান এলাকাবাসীরা।

সরেজমিনে দেখা গেছে, পাহাড় কাটা আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কুহালং ইউনিয়নের হেডম্যান পাড়ার সামনে সাঙ্গু নদীর চর থেকে প্রকাশ্যেই তোলা হচ্ছে অবৈধ বালু। সেখানে ব্যবহার করা হচ্ছে দু’টি স্কেভেটর আর মাটি সরবরাহ করতে ৮টি ডাম্পার ট্রাক। এসব ট্রাক দিয়ে স্বর্ণ মন্দির সংলগ্ন নব নির্মিত পাওয়ার গ্রীড মাঠে বালু ভরাট করা হচ্ছে। এই বালু তোলায় হুমকিতে পড়েছে পাশে থাকার কবরস্থান ও ঘরবাড়ি।

অভিযুক্ত নাজিম উদ্দিনের মুঠোফোনে বালু উত্তোলন বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলে তিনি তা অস্বীকার করেছেন।

জেলা পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক রেজাউল করিম বলেন, এখন ছুটিতে আছি। অফিস খুললে বালু উত্তোলন স্থান পরিদর্শন করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

এবিষয়ে সদর উপজেলার নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মারুফা সুলতানা খান হীরামনি বলেন, বালু উত্তোলনের বিষয়ে খবর পেয়েছি। বালু উত্তোলনকারীর বিরুদ্ধে বিধি মোতাবেক পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে বলে জানান তিনি।

বশির আহমেদ, বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি: পাহাড় কাটা শেষে এবার অবৈধ বালু উত্তোলনের মাধ্যমে গ্রীড নির্মাণের জায়গা ভরাট করতে সাঙ্গু নদী ঘেষে অবৈধ বালু উত্তোলনের অভিযোগ উঠেছে নাজিম উদ্দিন নামের এক ব্যাক্তির বিরুদ্ধে। এই বালু উত্তোলনের কারণে হুমকির মুখে পড়েছে কুহালং হেডম্যান পাড়ার খালের পাড় ও শত বছরের পুরানা শশ্মান।

অভিযোগ আছে, মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে পাওয়ার গ্রীড নির্মাণের জায়গায় মাটি ভরাট কন্ট্রাক নিয়েছেন নাজিম উদ্দিন নামের এক ব্যক্তি। প্রশাসনের নাকের ডগায় প্রকাশ্যে চলছে বালু উত্তোলনের মহোৎসব। এর আগেও থোয়াইগ্য পাড়া, লেমুঝিড়ি, চড়ুই পাড়াসহ বিভিন্ন এলাকায় পাহাড় কেটে সাবাড় করে ফেলেছেন। মাটির পর এবার অবৈধ বালু উত্তোলনের হিড়িক জমিয়েছেন বিএনপি’র এই নেতারা।

স্থানীয়দের অভিযোগ , ভোর সকাল থেকে স্কেভেটর এর সাহায্যে প্রতিযোগিতা দিয়ে অবৈধভাবে বালু তোলা হচ্ছে। এসবের কাজে জড়িত রয়েছে নাজিম উদ্দিনসহ আরো বেশ কয়েকজন। অবৈধ এই বালু উত্তোলনের কারণে শশ্মান ঘাট আর বাড়িঘর হুমকির মুখে পড়েছে। তাদের হুমকি ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করায় স্থানীরা কেউ ভয়ে মুখ খুলছে না। অবৈধ বালু উত্তোলনের বন্ধ হোক সেটি চান এলাকাবাসীরা।

সরেজমিনে দেখা গেছে, পাহাড় কাটা আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কুহালং ইউনিয়নের হেডম্যান পাড়ার সামনে সাঙ্গু নদীর চর থেকে প্রকাশ্যেই তোলা হচ্ছে অবৈধ বালু। সেখানে ব্যবহার করা হচ্ছে দু’টি স্কেভেটর আর মাটি সরবরাহ করতে ৮টি ডাম্পার ট্রাক। এসব ট্রাক দিয়ে স্বর্ণ মন্দির সংলগ্ন নব নির্মিত পাওয়ার গ্রীড মাঠে বালু ভরাট করা হচ্ছে। এই বালু তোলায় হুমকিতে পড়েছে পাশে থাকার কবরস্থান ও ঘরবাড়ি।

অভিযুক্ত নাজিম উদ্দিনের মুঠোফোনে বালু উত্তোলন বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলে তিনি তা অস্বীকার করেছেন।

জেলা পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক রেজাউল করিম বলেন, এখন ছুটিতে আছি। অফিস খুললে বালু উত্তোলন স্থান পরিদর্শন করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

এবিষয়ে সদর উপজেলার নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মারুফা সুলতানা খান হীরামনি বলেন, বালু উত্তোলনের বিষয়ে খবর পেয়েছি। বালু উত্তোলনকারীর বিরুদ্ধে বিধি মোতাবেক পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে বলে জানান তিনি।