ববির আহমেদ, বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি: বান্দরবান সদর উপজেলায় দুলাভাই ধর্ষণ করেছে ১১ বছরের শ্যালিকাকে। বুধবার(১১ জুন) সন্ধায় তালুকদার পাড়া পর্যটন চাকমা পাড়া এলাকায় নিজ বাগান বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত ধর্ষক আয়াসকে (১৮) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আয়াস আলীকদম উপজেলার পান বাজার এলাকায় বৌদি আলমের ছেলে।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, ওই দিন মা-বাবা মেয়েটিকে একা রেখে বাড়ির বাইরে যায়। এ সুযোগে একা পেয়ে তার আপন দুলাভাই তাকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। সন্ধ্যায় মা-বাবা বাড়িতে ফিরে আসলে তারা শিশুটি রক্তাক্ত দেখেন এবং জিজ্ঞাসা করলে ঘটনাটি জানতে পারে। স্থানীয়রা ধর্ষক আয়াসকে গোণধোলাই দিয়ে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছে।

ধর্ষিত শিশুর বাবা সৈয়দ আলম জানান, তারা গতকাল দিনের বেলায় বড় মেয়েকে নিয়ে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে যান। বাড়িতে তার ছোট মেয়ে ও বড় মেয়ের জামাই ছিল। এসে মেয়েটিকে তারা রক্তাক্ত অবস্থায় পান এবং সাথে সাথে শিশুটিকে সদর হাসপাতালে ভর্তি করান।

বান্দরবান সদর থানার উপপরিদর্শক ত্রিরতন বড়ুয়া বলেন, গতকাল অভিযুক্তকে স্থানীয়রা ধরে পুলিশে সোর্পদ করেছে। বর্তমানে মেয়েটি সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে। আসামীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলায় আইনী প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।

ববির আহমেদ, বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি: বান্দরবান সদর উপজেলায় দুলাভাই ধর্ষণ করেছে ১১ বছরের শ্যালিকাকে। বুধবার(১১ জুন) সন্ধায় তালুকদার পাড়া পর্যটন চাকমা পাড়া এলাকায় নিজ বাগান বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত ধর্ষক আয়াসকে (১৮) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আয়াস আলীকদম উপজেলার পান বাজার এলাকায় বৌদি আলমের ছেলে।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, ওই দিন মা-বাবা মেয়েটিকে একা রেখে বাড়ির বাইরে যায়। এ সুযোগে একা পেয়ে তার আপন দুলাভাই তাকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। সন্ধ্যায় মা-বাবা বাড়িতে ফিরে আসলে তারা শিশুটি রক্তাক্ত দেখেন এবং জিজ্ঞাসা করলে ঘটনাটি জানতে পারে। স্থানীয়রা ধর্ষক আয়াসকে গোণধোলাই দিয়ে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছে।

ধর্ষিত শিশুর বাবা সৈয়দ আলম জানান, তারা গতকাল দিনের বেলায় বড় মেয়েকে নিয়ে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে যান। বাড়িতে তার ছোট মেয়ে ও বড় মেয়ের জামাই ছিল। এসে মেয়েটিকে তারা রক্তাক্ত অবস্থায় পান এবং সাথে সাথে শিশুটিকে সদর হাসপাতালে ভর্তি করান।

বান্দরবান সদর থানার উপপরিদর্শক ত্রিরতন বড়ুয়া বলেন, গতকাল অভিযুক্তকে স্থানীয়রা ধরে পুলিশে সোর্পদ করেছে। বর্তমানে মেয়েটি সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে। আসামীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলায় আইনী প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।