সুকান্ত বিকাশ ধর, সাতকানিয়া : চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় সেগুন গাছের সাথে গলায় গামছা পেঁচিয়ে মো. মামুন (২৩) নামে এক যুবক আত্মহত্যা করেছেন।আজ বুধবার (১১ জুন) সকালে উপজেলার পুরানগড় ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের বৈতরণী গ্রামের সাঙ্গু নদী সংলগ্ন একটি সেগুন বাগান থেকে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। মামুন উল্লিখিত এলাকার ছিদ্দিক আহমদের ছেলে।

নিহতের পরিবারের লোকজন ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, নিহত মো. মামুন পেশায় একজন দিনমজুর। মঙ্গলবার তার মা চট্টগ্রাম শহরে এক নিকটাত্মীয়ের বাড়িতে বেড়াতে যান। তখন মামুন বাড়িতে ছিল না। সে বাইরে থেকে বাড়িতে এসে তার মাকে খুঁজতে শুরু করে। এ সময় তার বড়বোন তাদের মা চট্টগ্রাম শহরে গেছে বলে মামুনকে জানান। তখন মামুন রাগান্বিত হয়ে বাসা থেকে বেরিয়ে যায়। কিছুক্ষণ পর সে পুনরায় বাড়িতে ফিরে এসে উতপ্ত আচরণ শুরু করে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। একই দিন রাতে সে বাড়িতে ফিরে না আসলে পরিবারের সবাই তাকে অনেক খোঁজাখুঁজি করেন। পরে তাকে না পেয়ে তার বাবা ছিদ্দিক আহমদ বুধবার সকালে পুনরায় তাকে খুঁজতে বের হন। খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে সাঙ্গু নদী সংলগ্ন একটি বাগানে সেগুন গাছে গলায় গামছা প্যাঁচানো অবস্থায় মামুনকে ঝুলতে দেখা যায়। পরে তাকে (মামুন) মৃত অবস্থায় গাছ থেকে নামানো হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করেন।

মৃত মামুনের বাবা ছিদ্দিক আহমদ বলেন, আমার ছেলে এভাবে আমাদেরকে ছেড়ে চলে যাবে এটা আমরা ভাবতে পারিনি। তবে কেন বা কি কারণে সে আত্মহত্যা করেছে তা আমি জানি না।

সাতকানিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) সুদীপ্ত রেজা জয়ন্ত বলেন, লাশ উদ্ধার করে মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। মৃত্যুর কারণ তাৎক্ষণিকভাবে বলা যাচ্ছে না। ময়নাতদন্ত রিপোর্ট হাতে পেলে ঘটনার প্রকৃত কারণ জানা যাবে। এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।

সুকান্ত বিকাশ ধর, সাতকানিয়া : চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় সেগুন গাছের সাথে গলায় গামছা পেঁচিয়ে মো. মামুন (২৩) নামে এক যুবক আত্মহত্যা করেছেন।আজ বুধবার (১১ জুন) সকালে উপজেলার পুরানগড় ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের বৈতরণী গ্রামের সাঙ্গু নদী সংলগ্ন একটি সেগুন বাগান থেকে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। মামুন উল্লিখিত এলাকার ছিদ্দিক আহমদের ছেলে।

নিহতের পরিবারের লোকজন ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, নিহত মো. মামুন পেশায় একজন দিনমজুর। মঙ্গলবার তার মা চট্টগ্রাম শহরে এক নিকটাত্মীয়ের বাড়িতে বেড়াতে যান। তখন মামুন বাড়িতে ছিল না। সে বাইরে থেকে বাড়িতে এসে তার মাকে খুঁজতে শুরু করে। এ সময় তার বড়বোন তাদের মা চট্টগ্রাম শহরে গেছে বলে মামুনকে জানান। তখন মামুন রাগান্বিত হয়ে বাসা থেকে বেরিয়ে যায়। কিছুক্ষণ পর সে পুনরায় বাড়িতে ফিরে এসে উতপ্ত আচরণ শুরু করে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। একই দিন রাতে সে বাড়িতে ফিরে না আসলে পরিবারের সবাই তাকে অনেক খোঁজাখুঁজি করেন। পরে তাকে না পেয়ে তার বাবা ছিদ্দিক আহমদ বুধবার সকালে পুনরায় তাকে খুঁজতে বের হন। খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে সাঙ্গু নদী সংলগ্ন একটি বাগানে সেগুন গাছে গলায় গামছা প্যাঁচানো অবস্থায় মামুনকে ঝুলতে দেখা যায়। পরে তাকে (মামুন) মৃত অবস্থায় গাছ থেকে নামানো হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করেন।

মৃত মামুনের বাবা ছিদ্দিক আহমদ বলেন, আমার ছেলে এভাবে আমাদেরকে ছেড়ে চলে যাবে এটা আমরা ভাবতে পারিনি। তবে কেন বা কি কারণে সে আত্মহত্যা করেছে তা আমি জানি না।

সাতকানিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) সুদীপ্ত রেজা জয়ন্ত বলেন, লাশ উদ্ধার করে মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। মৃত্যুর কারণ তাৎক্ষণিকভাবে বলা যাচ্ছে না। ময়নাতদন্ত রিপোর্ট হাতে পেলে ঘটনার প্রকৃত কারণ জানা যাবে। এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।