মিজবাউল হক, চকরিয়া : চকরিয়ার কৈয়ারবিলে ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত খাইরুদ্দিনও মারা গেছেন। আজ শনিবার (২৪ মে) রাত ৮টার দিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। গত ২০ মে জায়গা জমির বিরোধ নিয়ে ছুরিকাঘাতে আরিফুল ইসলাম (৩৫) মারা যান। ওইসময় গুরুতর আহত হয়েছিলো তার চাচাতো ভাই খাইরুদ্দিন সিকদার (৪০)।

মামলার আসামীরা হলেন- উপজেলার কৈয়ারবিল ইউনিয়নের হাসিমারকাটা সিকদার পাড়ার জয়নাল আবেদীনের ছেলে সাজ্জাদ হোসেন সুজন, তার মা ফাতেমা বেগম, বোন রেশমি আক্তার, রচনা আক্তার ও সাজ্জাদ হোসেনের স্ত্রী জাকিয়া সুলতানা সুমাইয়া।  এদিকে হত্যাকান্ডের পর মঙ্গলবার আসামী সাজ্জাদ হোসেন সুজন, তার মা, বোন ও স্ত্রী সহ চার আসামী গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, নিহত আরিফ ও তার চাচাতো ভাই খাইরুদ্দিন স্থানীয় ছোয়ালিয়াপাড়া স্টেশন থেকে বাজার নিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন। ২০ মে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কৈয়ারবিল ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে সড়কে পৌঁছলে পূর্ব থেকে উৎপেতে থাকা একই এলাকার জয়নাল আবেদীনের ছেলে সাজ্জাদ হোসেন সুজন ও অপরাপর আসামীরা আরিফ ও খাইরুদ্দিনকে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। পরে আহত খাইরুদ্দিনকে চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে আরিফকে মৃত ঘোষণা করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক। আহত খাইরুদ্দিনকে চমেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিলো। ২৪ মে রাত ৮টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুরকুলে ঢলে পড়েন।

কক্সবাজারের চকরিয়ায় জায়গার বিরোধ নিয়ে ছুরিকাঘাতে স্থানীয় জামায়াত নেতা মো. আরিফ হোসেন নিহতের ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। গত বুধবার (২১ মে) সকালে নিহতের ছোট ভাই আরমান হোসেন বাদী হয়ে চকরিয়া থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় ৫ জনের নাম উল্লেখপূর্বক ২-৩ জনকে অজ্ঞাতনামা দেখানো হয়েছে।

মিজবাউল হক, চকরিয়া : চকরিয়ার কৈয়ারবিলে ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত খাইরুদ্দিনও মারা গেছেন। আজ শনিবার (২৪ মে) রাত ৮টার দিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। গত ২০ মে জায়গা জমির বিরোধ নিয়ে ছুরিকাঘাতে আরিফুল ইসলাম (৩৫) মারা যান। ওইসময় গুরুতর আহত হয়েছিলো তার চাচাতো ভাই খাইরুদ্দিন সিকদার (৪০)।

মামলার আসামীরা হলেন- উপজেলার কৈয়ারবিল ইউনিয়নের হাসিমারকাটা সিকদার পাড়ার জয়নাল আবেদীনের ছেলে সাজ্জাদ হোসেন সুজন, তার মা ফাতেমা বেগম, বোন রেশমি আক্তার, রচনা আক্তার ও সাজ্জাদ হোসেনের স্ত্রী জাকিয়া সুলতানা সুমাইয়া।  এদিকে হত্যাকান্ডের পর মঙ্গলবার আসামী সাজ্জাদ হোসেন সুজন, তার মা, বোন ও স্ত্রী সহ চার আসামী গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, নিহত আরিফ ও তার চাচাতো ভাই খাইরুদ্দিন স্থানীয় ছোয়ালিয়াপাড়া স্টেশন থেকে বাজার নিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন। ২০ মে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কৈয়ারবিল ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে সড়কে পৌঁছলে পূর্ব থেকে উৎপেতে থাকা একই এলাকার জয়নাল আবেদীনের ছেলে সাজ্জাদ হোসেন সুজন ও অপরাপর আসামীরা আরিফ ও খাইরুদ্দিনকে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। পরে আহত খাইরুদ্দিনকে চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে আরিফকে মৃত ঘোষণা করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক। আহত খাইরুদ্দিনকে চমেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিলো। ২৪ মে রাত ৮টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুরকুলে ঢলে পড়েন।

কক্সবাজারের চকরিয়ায় জায়গার বিরোধ নিয়ে ছুরিকাঘাতে স্থানীয় জামায়াত নেতা মো. আরিফ হোসেন নিহতের ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। গত বুধবার (২১ মে) সকালে নিহতের ছোট ভাই আরমান হোসেন বাদী হয়ে চকরিয়া থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় ৫ জনের নাম উল্লেখপূর্বক ২-৩ জনকে অজ্ঞাতনামা দেখানো হয়েছে।