মিরসরাই প্রতিনিধি: মিরসরাই উপজেলায় বিএনপির দুই পক্ষের বিরোধ প্রকাশ্য রূপ নিয়েছে। সম্প্রতি উপজেলা বিএনপির নতুন আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণার পর বিরোধ গড়িয়েছে সংঘাতে। কমিটি ঘিরে সংঘর্ষ, বিক্ষোভ ও খুনের পর সেই তিন কমিটির কার্যক্রম স্থগিত ঘোষণা করেছে দলটি।

রোববার (৩০ মার্চ) সকালে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম আকবর খোন্দকার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে কার্যক্রম সাময়িক স্থগিত করার বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া গেছে।

চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম আকবর খোন্দকার জানান, সাম্প্রতিক পরিস্থিতিতে মিরসরাইয়ের জনগণের পাশে থাকার লক্ষ্যে অনুমোদিত ৩টি কমিটির কার্যক্রম সাময়িক স্থগিত করা হয়েছে। এছাড়া কমিটি ঘোষণাকে কেন্দ্র করে যারা সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালিয়েছে তাদের শাস্তি নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত আমি নিজে এবং আমার দল সচেষ্ট থাকবে।

এর আগে ২৪ মার্চ চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির আহবায়ক গোলাম আকবর খোন্দকার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিএনপির মিরসরাই উপজেলা আহ্বায়ক কমিটি, মিরসরাই পৌরসভা আহ্বায়ক কমিটি এবং বারইয়ারহাট পৌরসভা আহ্বায়ক অনুমোদন দেওয়া হয়।

এই ঘোষণার পর মিরসরাইয়ের বিভিন্ন এলাকায় বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। ২৫ মার্চ ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করে বিএনপির একপক্ষ। সহিংসতা এড়াতে ২৬ মার্চ উপজেলা প্রশাসন কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারকে কেন্দ্র করে ৫ শত গজের মধ্যে উপজেলা চত্ত্বরে ১৪৪ ধারা জারি করে। চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুল আমিন চেয়ারম্যান গ্রুপের গাজী নিজাম উদ্দিনের নেতৃত্বে বিএনপির একটি পক্ষ ১৪৪ ধারা ভেঙ্গে পুস্পস্তবক অর্পন করেন। ওইদিন বারইয়ারহাট পৌরসভা বিএনপির আহ্বায়ক মাঈন উদ্দিন লিটন ও সাবেক আহ্বায়ক দিদারুল আলম মিয়াজীর গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষে জাবেদ নামে এক যুবক নিহত হয় এবং ৩০ নেতাকর্মী আহত হয়।

মিরসরাই প্রতিনিধি: মিরসরাই উপজেলায় বিএনপির দুই পক্ষের বিরোধ প্রকাশ্য রূপ নিয়েছে। সম্প্রতি উপজেলা বিএনপির নতুন আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণার পর বিরোধ গড়িয়েছে সংঘাতে। কমিটি ঘিরে সংঘর্ষ, বিক্ষোভ ও খুনের পর সেই তিন কমিটির কার্যক্রম স্থগিত ঘোষণা করেছে দলটি।

রোববার (৩০ মার্চ) সকালে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম আকবর খোন্দকার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে কার্যক্রম সাময়িক স্থগিত করার বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া গেছে।

চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম আকবর খোন্দকার জানান, সাম্প্রতিক পরিস্থিতিতে মিরসরাইয়ের জনগণের পাশে থাকার লক্ষ্যে অনুমোদিত ৩টি কমিটির কার্যক্রম সাময়িক স্থগিত করা হয়েছে। এছাড়া কমিটি ঘোষণাকে কেন্দ্র করে যারা সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালিয়েছে তাদের শাস্তি নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত আমি নিজে এবং আমার দল সচেষ্ট থাকবে।

এর আগে ২৪ মার্চ চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির আহবায়ক গোলাম আকবর খোন্দকার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিএনপির মিরসরাই উপজেলা আহ্বায়ক কমিটি, মিরসরাই পৌরসভা আহ্বায়ক কমিটি এবং বারইয়ারহাট পৌরসভা আহ্বায়ক অনুমোদন দেওয়া হয়।

এই ঘোষণার পর মিরসরাইয়ের বিভিন্ন এলাকায় বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। ২৫ মার্চ ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করে বিএনপির একপক্ষ। সহিংসতা এড়াতে ২৬ মার্চ উপজেলা প্রশাসন কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারকে কেন্দ্র করে ৫ শত গজের মধ্যে উপজেলা চত্ত্বরে ১৪৪ ধারা জারি করে। চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুল আমিন চেয়ারম্যান গ্রুপের গাজী নিজাম উদ্দিনের নেতৃত্বে বিএনপির একটি পক্ষ ১৪৪ ধারা ভেঙ্গে পুস্পস্তবক অর্পন করেন। ওইদিন বারইয়ারহাট পৌরসভা বিএনপির আহ্বায়ক মাঈন উদ্দিন লিটন ও সাবেক আহ্বায়ক দিদারুল আলম মিয়াজীর গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষে জাবেদ নামে এক যুবক নিহত হয় এবং ৩০ নেতাকর্মী আহত হয়।