দি ক্রাইম, ঢাকা: রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমির নাট্যশালা মিলনায়তনে আজ শুক্রবার (৪ মাচ) সন্ধ্যায় বাংলাদেশ শর্ট ফিল্ম ফোরাম আয়োজিত ষোড়শ আন্তর্জাতিক স্বল্পদৈর্ঘ্য ও মুক্ত চলচ্চিত্র উৎসব সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে বিজয়ী চলচ্চিত্রকারদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়ার প্রাক্কালে দেয়া বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘জাতি হিসেবে ভাষা আর সংস্কৃতি দু’টি আমাদের গর্বের বিষয়। বাঙালিরা মেধাবীও। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত হওয়ার পথে আমরা আজ মধ্যম আয়ের দেশ ও উন্নয়নশীল রাষ্ট্রগুলোর সামনে অনন্য উদাহরণ।
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণে তরুণদের এগিয়ে আসাকে সাধুবাদ জানিয়ে ও তরুণ সৃষ্টিশীল প্রতিভা বিকাশে সংস্কৃতিচর্চার গুরুত্ব তুলে ধরে তিনি বলেন, দেশময় সাংস্কৃতিক বিপ্লব হলে জঙ্গি-মাদকাসক্তি সব ভেসে যেতো।
উৎসব আয়োজক পরিষদের সভাপতি নাসির উদ্দীন ইউসুফ বাচ্চু, শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী, উৎসব পরিচালক সৈয়দ ইমরান হোসাইন কিরমানী, চলচ্চিত্রকার মানজারেহাসীন মুরাদ, জাহিদুর রহিম অঞ্জন, জুনায়েদ আহমেদ হালিম, জহিরুল ইসলাম কচি প্রমুখ অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন।
‘মুক্ত চলচ্চিত্র, মুক্ত প্রকাশ’ স্লোগান নিয়ে ২৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ৪ মার্চ প্রদর্শিত ১৩০টি দেশের চারশতাধিক স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রগুলোর মধ্যে তুরস্কের ‘আ’ম এফ্রেইড টু ফরগেট ইয়োর ফেইস’ ও ‘আল-সিট’ এবং বাংলাদেশের ‘চক্রবূহ্য’ তিনটিকে শ্রেষ্ঠ পুরস্কার ও বিশিষ্ট চলচ্চিত্র নির্মাতা তানভীর মোকাম্মেল এবং মানজারেহাসীন মুরাদকে ‘হীরালাল সেন আজীবন সম্মাননা পুরস্কারে’ ভূষিত করেন অতিথিবৃন্দ।
দি ক্রাইম, ঢাকা: রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমির নাট্যশালা মিলনায়তনে আজ শুক্রবার (৪ মাচ) সন্ধ্যায় বাংলাদেশ শর্ট ফিল্ম ফোরাম আয়োজিত ষোড়শ আন্তর্জাতিক স্বল্পদৈর্ঘ্য ও মুক্ত চলচ্চিত্র উৎসব সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে বিজয়ী চলচ্চিত্রকারদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়ার প্রাক্কালে দেয়া বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘জাতি হিসেবে ভাষা আর সংস্কৃতি দু’টি আমাদের গর্বের বিষয়। বাঙালিরা মেধাবীও। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত হওয়ার পথে আমরা আজ মধ্যম আয়ের দেশ ও উন্নয়নশীল রাষ্ট্রগুলোর সামনে অনন্য উদাহরণ।
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণে তরুণদের এগিয়ে আসাকে সাধুবাদ জানিয়ে ও তরুণ সৃষ্টিশীল প্রতিভা বিকাশে সংস্কৃতিচর্চার গুরুত্ব তুলে ধরে তিনি বলেন, দেশময় সাংস্কৃতিক বিপ্লব হলে জঙ্গি-মাদকাসক্তি সব ভেসে যেতো।
উৎসব আয়োজক পরিষদের সভাপতি নাসির উদ্দীন ইউসুফ বাচ্চু, শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী, উৎসব পরিচালক সৈয়দ ইমরান হোসাইন কিরমানী, চলচ্চিত্রকার মানজারেহাসীন মুরাদ, জাহিদুর রহিম অঞ্জন, জুনায়েদ আহমেদ হালিম, জহিরুল ইসলাম কচি প্রমুখ অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন।
‘মুক্ত চলচ্চিত্র, মুক্ত প্রকাশ’ স্লোগান নিয়ে ২৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ৪ মার্চ প্রদর্শিত ১৩০টি দেশের চারশতাধিক স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রগুলোর মধ্যে তুরস্কের ‘আ’ম এফ্রেইড টু ফরগেট ইয়োর ফেইস’ ও ‘আল-সিট’ এবং বাংলাদেশের ‘চক্রবূহ্য’ তিনটিকে শ্রেষ্ঠ পুরস্কার ও বিশিষ্ট চলচ্চিত্র নির্মাতা তানভীর মোকাম্মেল এবং মানজারেহাসীন মুরাদকে ‘হীরালাল সেন আজীবন সম্মাননা পুরস্কারে’ ভূষিত করেন অতিথিবৃন্দ।