বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি: বান্দরবানে পার্বত্য জেলা পরিষদের আয়োজনে সন্ত্রাসবিরোধী সম্প্রীতির মিছিল করেছে বসবাসকারী ১২টি সম্প্রদায়।আজ বৃহস্পতিবার (০২ জানুয়ারি) সকাল হতেই পার্বত্য জেলা পরিষদের আয়োজনে সকল উপজেলা হতে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের হাজার হাজার মানুষ প্লে কার্ড, ব্যানার হাতে রাজার মাঠে একত্রিত হন।

দুপুর আড়াইটায় সেখান হতে সম্প্রীতির মিছিল শুরু হয়ে বিভিন্ন এলাকা প্রদক্ষিন করে প্রেস ক্লাব চত্ত্বরে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ হয়। সেখানে একটি পথ নাটক অনুষ্ঠিত হয়।

সমাবেশে বক্তরা চাঁদাবাজি, গুম, হত্যাসহ সকল সন্ত্রাসী কার্যক্রম বেড়েছে, ফলে রুমা, রোয়াংছড়ি, থানচি উপজেলায় পর্যটকদের জন্যে বন্ধ রয়েছে। আতংকে অনেক পর্যটক বান্দরবানে আসতে চান না।

সমাবেশে পাহাড়ে সম্প্রীতি অটুট রেখে বান্দরবানে উন্নয়নের ধারা বজায় রাখতে সকল সম্প্রদায়ের সকলের প্রতি আহবান এবং অনতিবিলম্বে রুমা, রোয়াংছড়ি এবং থানচি উপজেলার পর্যটন কেন্দ্রগুলো খুলে দেওয়ার দাবী জানানো হয়।

সমাবেশে বক্তব্য প্রদান করেন বাংলাদেশ ম্রো স্টুডেন্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি তনয়া ম্রো, হোটেল রির্সোট এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. জসীম উদ্দিন, শিক্ষাবীদ খোকা, হেডম্যান এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক উনিহ্লা মারমা, বম সোশ্যাল কাউন্সিলরের সভাপতি লাল মুন থাং বমসহ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী এবং বিভিন্ন সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দ।

রাজার মাঠে আয়োজন করা হয় সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা। এতে সংগীত পরিবেশন করেন দেশ বরেণ্য শিল্পীবৃন্দ।

বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি: বান্দরবানে পার্বত্য জেলা পরিষদের আয়োজনে সন্ত্রাসবিরোধী সম্প্রীতির মিছিল করেছে বসবাসকারী ১২টি সম্প্রদায়।আজ বৃহস্পতিবার (০২ জানুয়ারি) সকাল হতেই পার্বত্য জেলা পরিষদের আয়োজনে সকল উপজেলা হতে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের হাজার হাজার মানুষ প্লে কার্ড, ব্যানার হাতে রাজার মাঠে একত্রিত হন।

দুপুর আড়াইটায় সেখান হতে সম্প্রীতির মিছিল শুরু হয়ে বিভিন্ন এলাকা প্রদক্ষিন করে প্রেস ক্লাব চত্ত্বরে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ হয়। সেখানে একটি পথ নাটক অনুষ্ঠিত হয়।

সমাবেশে বক্তরা চাঁদাবাজি, গুম, হত্যাসহ সকল সন্ত্রাসী কার্যক্রম বেড়েছে, ফলে রুমা, রোয়াংছড়ি, থানচি উপজেলায় পর্যটকদের জন্যে বন্ধ রয়েছে। আতংকে অনেক পর্যটক বান্দরবানে আসতে চান না।

সমাবেশে পাহাড়ে সম্প্রীতি অটুট রেখে বান্দরবানে উন্নয়নের ধারা বজায় রাখতে সকল সম্প্রদায়ের সকলের প্রতি আহবান এবং অনতিবিলম্বে রুমা, রোয়াংছড়ি এবং থানচি উপজেলার পর্যটন কেন্দ্রগুলো খুলে দেওয়ার দাবী জানানো হয়।

সমাবেশে বক্তব্য প্রদান করেন বাংলাদেশ ম্রো স্টুডেন্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি তনয়া ম্রো, হোটেল রির্সোট এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. জসীম উদ্দিন, শিক্ষাবীদ খোকা, হেডম্যান এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক উনিহ্লা মারমা, বম সোশ্যাল কাউন্সিলরের সভাপতি লাল মুন থাং বমসহ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী এবং বিভিন্ন সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দ।

রাজার মাঠে আয়োজন করা হয় সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা। এতে সংগীত পরিবেশন করেন দেশ বরেণ্য শিল্পীবৃন্দ।