প্রেস বিজ্ঞপ্তি: সাম্প্রতিক সময়ে সহিংস হত্যাকাণ্ড ও সংখ্যালঘু নির্যাতনের প্রতিবাদে আজ শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর)নগরের চেরাগী পাহাড় মোড়ে দেশে একের পর এক মর্মান্তিক সহিংসতার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভ প্রকাশ করে মৌন মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়।
ময়মনসিংহের ভালুকায় ধর্ম অবমাননার কথিত অভিযোগে পোশাক শ্রমিক দিপু চন্দ্র দাসকে নির্মমভাবে হত্যা, রাজবাড়ীর পাংশায় চাঁদাবাজির অপবাদ দিয়ে অমৃত মন্ডলকে পিটিয়ে হত্যা এবং রাউজানেরনের পরপর পাঁচ দিনে চারটি হিন্দু বাড়িতে অগ্নিসংযোগের ঘটনা দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও সংখ্যালঘু নাগরিকদের নিরাপত্তা নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন তৈরি করেছে।
মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীরা বলেন, “আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার প্রবণতা ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। গুজব, অপবাদ ও সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষের ভিত্তিতে মানুষকে হত্যা বা নির্যাতন কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।”
বক্তারা অবিলম্বে ঘটনার নিরপেক্ষ ও দ্রুত তদন্ত,জড়িতদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি, সংখ্যালঘু নাগরিকদের জীবন ও সম্পদের নিরাপত্তা নিশ্চিত,
এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা রোধে কার্যকর রাষ্ট্রীয় পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানান।
বক্তারা আরও বলেন, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা ও মানবাধিকারের সুরক্ষা নিশ্চিত না হলে সমাজে সহিংসতা ও অসহিষ্ণুতা আরও বাড়বে। একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে ধর্ম, পরিচয় বা অভিযোগের ভিত্তিতে কাউকে হত্যা করার কোনো সুযোগ থাকতে পারে না।
কর্মসূচি শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয় এবং অংশগ্রহণকারীরা দেশে সব নাগরিককে মানবিকতা, সহনশীলতা ও আইনের শাসনের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি: সাম্প্রতিক সময়ে সহিংস হত্যাকাণ্ড ও সংখ্যালঘু নির্যাতনের প্রতিবাদে আজ শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর)নগরের চেরাগী পাহাড় মোড়ে দেশে একের পর এক মর্মান্তিক সহিংসতার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভ প্রকাশ করে মৌন মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়।
ময়মনসিংহের ভালুকায় ধর্ম অবমাননার কথিত অভিযোগে পোশাক শ্রমিক দিপু চন্দ্র দাসকে নির্মমভাবে হত্যা, রাজবাড়ীর পাংশায় চাঁদাবাজির অপবাদ দিয়ে অমৃত মন্ডলকে পিটিয়ে হত্যা এবং রাউজানেরনের পরপর পাঁচ দিনে চারটি হিন্দু বাড়িতে অগ্নিসংযোগের ঘটনা দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও সংখ্যালঘু নাগরিকদের নিরাপত্তা নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন তৈরি করেছে।
মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীরা বলেন, “আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার প্রবণতা ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। গুজব, অপবাদ ও সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষের ভিত্তিতে মানুষকে হত্যা বা নির্যাতন কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।”
বক্তারা অবিলম্বে ঘটনার নিরপেক্ষ ও দ্রুত তদন্ত,জড়িতদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি, সংখ্যালঘু নাগরিকদের জীবন ও সম্পদের নিরাপত্তা নিশ্চিত,
এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা রোধে কার্যকর রাষ্ট্রীয় পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানান।
বক্তারা আরও বলেন, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা ও মানবাধিকারের সুরক্ষা নিশ্চিত না হলে সমাজে সহিংসতা ও অসহিষ্ণুতা আরও বাড়বে। একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে ধর্ম, পরিচয় বা অভিযোগের ভিত্তিতে কাউকে হত্যা করার কোনো সুযোগ থাকতে পারে না।
কর্মসূচি শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয় এবং অংশগ্রহণকারীরা দেশে সব নাগরিককে মানবিকতা, সহনশীলতা ও আইনের শাসনের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান।