রাউজান প্রতিনিধি: রাউজান উপজেলার ৭ নং ইউনিয়নের পাশ ঘেষে অবস্থিত শতাব্দীর প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী রাউজান আর্য্য মৈত্রেয় মহাপরিনির্বান কেন্দ্রীয় বৌদ্ধ বিহার। এ বিহারে আজ বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) চালু হয়েছে বৌদ্ধ ধর্ম্মা স্কুল। সকাল ১০ টায় ফিতা কেটে এ স্কুলটি উদ্ধোধন করেন রাউজান উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা বাবু অংক্যজ মারমা।
উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বৌদ্ধ কৃষ্টি প্রচার সংঘ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ভদন্ত বুদ্ধ প্রিয় মহাথেরো,উর্ধতন সহ-সভাপতি ভদন্ত জ্ঞানানন্দ মহাথেরো, রাজগুরু তদন্ত অভয়ানন্দ মহাথেরো, অধ্যাপক সুমেধানন্দ মহাথেরো, বিশিষ্ট চিকিৎসক অধ্যাপক ডা: চিরঞ্জীব চৌধুরী, বিশিষ্ট চিকিৎসক ডা: হিমাদ্রি বড়ুয়া, বিশিষ্ট চিকিৎসক ডা : চন্দ্র মল্লিকা চৌধুরী, প্রকৌশলী ত্রিথংকর বড়ুয়া, বিশিষ্ট সাংবাদিক ও শিক্ষাবিদ সমীরণ বড়ুয়া, সাংবাদিক নীল রতন বড়ুয়া, তরুন লেখক অনুপম বড়ুয়া পারু, প্রকৌশলী পংকজ বড়ুয়া, বাবু কাঞ্চন বড়ুয়া, বাবু অর্পন বড়ুয়া প্রমুখ।
এতে বাংলাদেশ বৌদ্ধ ভিক্ষু মহাসভার অর্ধ শতাধিক সিনিয়র ভিক্ষু সংঘ, সহ বিভিন্ন গ্রামীণ বৌদ্ধ জনপদের প্রায় এক সহস্রাধিক সন্মানিত অতিথি বৃন্দ ও এলাকার গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্বে সকাল সাড়ে ১০টায় বিশিষ্ট চিকিৎসক ও দানবীর ডা: হিমাদ্রি বড়ুয়ার স্বর্গীয় ঠাকুর দাদা শিক্ষাবিদ প্রকৃতি রঞ্জন বড়ুয়া, হিমাদ্রি বড়ুয়ার পিতৃদেব প্রয়াত প্রকৌশলী বাবু রুপায়ণ বড়ুয়া সহ সকল পরলোকগত পরম জ্ঞাতিদের উদ্দেশ্যে মহা সংঘদানের আয়োজন করা হয়।
মহা সংঘদান অনুষ্ঠানে অর্ধশতাধিক পুজনীয় ভিক্ষু সংঘ অংশগ্রহণ করেন।
তৃতীয় পর্বে দুপুর একটায় জ্ঞাতি ভোজের আযোজন করা হয়।
সমগ্র অনুষ্ঠানের আযোজক ও সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন বিশিষ্ট চিকিৎসক ডা : হিমাদ্রি বড়ুয়া ও তাঁর সহধর্মিণী ডা: চন্দ্র মল্লিকা চৌধুরী।




