নিজস্ব প্রতিবেদক: দেশের কৃষিপণ্যের ৮০ ভাগ আমদানি-রপ্তানি হয় চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে। তাই চট্টগ্রামেই আন্তর্জাতিকমানের কৃষিপণ্য পরীক্ষাগার স্থাপন জরুরি বলে মন্তব্য করেছেন বক্তারা। আজ বুধবার (২৩ ফেব্রুয়ারী) জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি (ফাও) ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্যােগে চট্টগ্রাম বন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক পরামর্শ সভায় বক্তারা এই মন্তব্য করেন।
কৃষিপণ্য আমদানি-রপ্তানিতে আন্তর্জাতিকমানের পরীক্ষাগার স্থাপন এবং প্যাকিং হাউস তৈরি বিষয়ে এই পরামর্শ সভার আয়োজন করা হয়। বেসরকারি পর্যায়ে আমদানি-রপ্তানিকারকদের নিয়ে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তর্য রাখেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর চট্টগ্রাম অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক মোফাজ্জল করিম, ফাও কর্মকর্তা মি. বেনেট, ড. আশিষ রতন সেন, ডিএই’র উপ-পরিচালক রিতা দে, উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের উপ-পরিচালক মো. নাসির উদ্দিনসহ ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ।
বক্তারা আরও বলেন, ফাও ও সরকার ঢাকার পূর্বাচলে দুই একর জায়গায় আন্তর্জাতিকমানের কৃষিপণ্য ল্যাবরেটরি ও প্যাকিং হাউস তৈরি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যেখানেই ল্যাবরেটরি স্থাপন হোক না কেন এটি একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। পরবর্তীতে চট্টগ্রামেও এই ধরনের ল্যাব স্থাপন হবে। কৃষিপ্রধান দেশের জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এতে দেশের কৃষি ও কৃষক লাভবান হবে।
নিজস্ব প্রতিবেদক: দেশের কৃষিপণ্যের ৮০ ভাগ আমদানি-রপ্তানি হয় চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে। তাই চট্টগ্রামেই আন্তর্জাতিকমানের কৃষিপণ্য পরীক্ষাগার স্থাপন জরুরি বলে মন্তব্য করেছেন বক্তারা। আজ বুধবার (২৩ ফেব্রুয়ারী) জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি (ফাও) ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্যােগে চট্টগ্রাম বন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক পরামর্শ সভায় বক্তারা এই মন্তব্য করেন।
কৃষিপণ্য আমদানি-রপ্তানিতে আন্তর্জাতিকমানের পরীক্ষাগার স্থাপন এবং প্যাকিং হাউস তৈরি বিষয়ে এই পরামর্শ সভার আয়োজন করা হয়। বেসরকারি পর্যায়ে আমদানি-রপ্তানিকারকদের নিয়ে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তর্য রাখেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর চট্টগ্রাম অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক মোফাজ্জল করিম, ফাও কর্মকর্তা মি. বেনেট, ড. আশিষ রতন সেন, ডিএই’র উপ-পরিচালক রিতা দে, উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের উপ-পরিচালক মো. নাসির উদ্দিনসহ ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ।
বক্তারা আরও বলেন, ফাও ও সরকার ঢাকার পূর্বাচলে দুই একর জায়গায় আন্তর্জাতিকমানের কৃষিপণ্য ল্যাবরেটরি ও প্যাকিং হাউস তৈরি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যেখানেই ল্যাবরেটরি স্থাপন হোক না কেন এটি একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। পরবর্তীতে চট্টগ্রামেও এই ধরনের ল্যাব স্থাপন হবে। কৃষিপ্রধান দেশের জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এতে দেশের কৃষি ও কৃষক লাভবান হবে।



