সাতকানিয়া প্রতিনিধি: কেন্দ্রীয় সরকারি খাদ্য সংরক্ষণাগার (সিএসডি) এর ব্যবস্থাপক চন্দ্র শেখর মল্লিক বলেছেন, ধর্ম মানুষকে নৈতিক শিক্ষা দেয়। আর যে ধর্ম সমাজের উপকারে আসবে না, সে ধর্ম কল্যাণমুখী হবে না। তিনি গত রবিবার (২০ ফেব্রুয়ারী) রাতে সাতকানিয়া উপজেলার দক্ষিণ কাঞ্চনা পাল পাড়া কাঞ্চনা সার্বজনীন শ্রী শ্রী কৃষ্ণ মন্দির প্রতিষ্ঠার ১৯ তম বর্ষ উদ্যাপন উপলক্ষে মহতী ধর্ম সভা, শীত বস্ত্র বিতরণ ও ভক্তিমূলক সঙ্গীতাঞ্জালী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখছিলেন।

চন্দ্র শেখর মল্লিক আরও বলেন, নিজ সন্তানের ভেতর ধর্মীয়ানুভূতি জাগাতে পারিবারিক শিক্ষায় প্রধান। সে জন্য সন্তানকে দৈনিক ভাল কাজ করতে ও সৎ কথা বলার শিক্ষা দেয়া জরুরী। কারণ আপনার সন্তান লেখাপড়া শিখে যতই শিক্ষিত হউক না কেন, তার মধ্যে যদি মানবিক গুনাবলী না থাকে, সে কর্মক্ষেত্রে গিয়ে সফল হবে না। আর মানবিক গুনাবলী সম্পন্ন সন্তানরাই নিজের দায়িত্ববোধ মনে করে সামাজিক কাজে যুক্ত হওয়ার পাশাপাশি একদিন সোনার ছেলে হিসেবে আবির্ভূত হয়ে দেশ গড়তে মনোনিবেশ করবে। তখনই মা-বাবারা তাঁর সন্তান নিয়ে গর্ববোধ করবে, উপকৃত হবে সমাজ তথা দেশের মানুষ।

কাঞ্চনা শ্রী শ্রী দুর্গা ও কৃষ্ণ মন্দির পরিচালনা কমিটির সভাপতি বিশিষ্ট ব্যাংকার প্রণব পাল এর সভাপতিত্বে ধর্ম সভায় প্রধান বক্তা ছিলেন, পটিয়ার পাঁচরিয়া তপোবন আশ্রমের অধ্যক্ষ শ্রীমৎ স্বামী রবিশ্বরানন্দপুরী মহারাজ। বিশেষ ও সম্পাদকীয় বক্তা ছিলেন, বিশিষ্ট সমাজসেবী ঝর্ণা মল্লিক ও মন্দির পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক প্রবীর পাল।

স্বাগত বক্তব্য রাখেন, মন্দির পরিচালনা কমিটির সহ-সভাপতি ভুপাল পাল। মাষ্টার রূম্পা ভট্টাচার্য্য ও মাষ্টার অপু দত্তের সঞ্চালনায় ধর্ম সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন, সাতকানিয়া উপজেলা বাগিশীক সভাপতি চন্দন দাশ, আন্তর্জাতিক রেডক্রস ফেডারেশনের প্রোগাম ম্যানেজার ম্যানেজার (স্বাস্থ্য) ডা. সৌমেন পালিত, বিজয় কুমার নন্দী সাগর, অনুপ পাল, কাজল দাশ ও খোকন দাশ। ধর্মসভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, শ্রীধাম পাল ও অসিম পাল। ধর্মসভা শেষে বিতরণ করা হয় শীতবস্ত্র ও পরিবেশন করা হয় ভক্তিমূলক সঙ্গীতাঞ্জলী। এছাড়া সোমবার (২১ ফেব্রুয়ারী) সম্পন্ন হয় অষ্টপ্রহরব্যাপী মহানামযজ্ঞ অনুষ্ঠান।

 

সাতকানিয়া প্রতিনিধি: কেন্দ্রীয় সরকারি খাদ্য সংরক্ষণাগার (সিএসডি) এর ব্যবস্থাপক চন্দ্র শেখর মল্লিক বলেছেন, ধর্ম মানুষকে নৈতিক শিক্ষা দেয়। আর যে ধর্ম সমাজের উপকারে আসবে না, সে ধর্ম কল্যাণমুখী হবে না। তিনি গত রবিবার (২০ ফেব্রুয়ারী) রাতে সাতকানিয়া উপজেলার দক্ষিণ কাঞ্চনা পাল পাড়া কাঞ্চনা সার্বজনীন শ্রী শ্রী কৃষ্ণ মন্দির প্রতিষ্ঠার ১৯ তম বর্ষ উদ্যাপন উপলক্ষে মহতী ধর্ম সভা, শীত বস্ত্র বিতরণ ও ভক্তিমূলক সঙ্গীতাঞ্জালী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখছিলেন।

চন্দ্র শেখর মল্লিক আরও বলেন, নিজ সন্তানের ভেতর ধর্মীয়ানুভূতি জাগাতে পারিবারিক শিক্ষায় প্রধান। সে জন্য সন্তানকে দৈনিক ভাল কাজ করতে ও সৎ কথা বলার শিক্ষা দেয়া জরুরী। কারণ আপনার সন্তান লেখাপড়া শিখে যতই শিক্ষিত হউক না কেন, তার মধ্যে যদি মানবিক গুনাবলী না থাকে, সে কর্মক্ষেত্রে গিয়ে সফল হবে না। আর মানবিক গুনাবলী সম্পন্ন সন্তানরাই নিজের দায়িত্ববোধ মনে করে সামাজিক কাজে যুক্ত হওয়ার পাশাপাশি একদিন সোনার ছেলে হিসেবে আবির্ভূত হয়ে দেশ গড়তে মনোনিবেশ করবে। তখনই মা-বাবারা তাঁর সন্তান নিয়ে গর্ববোধ করবে, উপকৃত হবে সমাজ তথা দেশের মানুষ।

কাঞ্চনা শ্রী শ্রী দুর্গা ও কৃষ্ণ মন্দির পরিচালনা কমিটির সভাপতি বিশিষ্ট ব্যাংকার প্রণব পাল এর সভাপতিত্বে ধর্ম সভায় প্রধান বক্তা ছিলেন, পটিয়ার পাঁচরিয়া তপোবন আশ্রমের অধ্যক্ষ শ্রীমৎ স্বামী রবিশ্বরানন্দপুরী মহারাজ। বিশেষ ও সম্পাদকীয় বক্তা ছিলেন, বিশিষ্ট সমাজসেবী ঝর্ণা মল্লিক ও মন্দির পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক প্রবীর পাল।

স্বাগত বক্তব্য রাখেন, মন্দির পরিচালনা কমিটির সহ-সভাপতি ভুপাল পাল। মাষ্টার রূম্পা ভট্টাচার্য্য ও মাষ্টার অপু দত্তের সঞ্চালনায় ধর্ম সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন, সাতকানিয়া উপজেলা বাগিশীক সভাপতি চন্দন দাশ, আন্তর্জাতিক রেডক্রস ফেডারেশনের প্রোগাম ম্যানেজার ম্যানেজার (স্বাস্থ্য) ডা. সৌমেন পালিত, বিজয় কুমার নন্দী সাগর, অনুপ পাল, কাজল দাশ ও খোকন দাশ। ধর্মসভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, শ্রীধাম পাল ও অসিম পাল। ধর্মসভা শেষে বিতরণ করা হয় শীতবস্ত্র ও পরিবেশন করা হয় ভক্তিমূলক সঙ্গীতাঞ্জলী। এছাড়া সোমবার (২১ ফেব্রুয়ারী) সম্পন্ন হয় অষ্টপ্রহরব্যাপী মহানামযজ্ঞ অনুষ্ঠান।