বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি: বান্দরবান সদরে অবৈধ কাঠ চোরাচালান প্রতিরোধে বান্দরবান সেনা জোন একটি বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে। ওই অভিযানে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ অবৈধ কাঠ জব্দ হওয়ার পর চক্রটি চরম চাপের মুখে পড়ে। অভিযানের পরের দিনই আবারো অবৈধ কাঠ স্থানান্তরের চেষ্টা করতে গিয়ে চক্রটি সেনাবাহিনীর টহল দলের হাতে ধরা পড়ে।

চিহ্নিত কাঠ ব্যবসায়ী কামাল সওদাগর টাইগার পাড়া, এলাকার ফানুস রিসোর্টের নিকট কথিত ফিল্ড থেকে কাঠ সংগ্রহ করে গোপনে কানা পাড়া, লাল মোহন বাগান, এলাকায় ট্রাকে করে স্থানান্তরের চেষ্টা করে। ট্রাক থেকে কাঠ আনলোড করার ঠিক সেই মুহূর্তে বান্দরবান সেনা জোনের টহল দল ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে তাদের হাতেনাতে আটক করে এবং ডাম্পিংয়ের পুরো কার্যক্রম ভেস্তে দেয়।

পরবর্তীতে ঘটনাটি তাৎক্ষণিকভাবে বান্দরবান সদর বন বিভাগকে অবহিত করা হয়। বন বিভাগের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে এসে জব্দকৃত কাঠ যাচাই-বাছাই করেন এবং প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া শুরু করেন।

“দেশের প্রাকৃতিক সম্পদ রক্ষায় ও অবৈধ কাঠ চোরাচালান দমনে সেনাবাহিনীর অভিযান ও নজরদারি অব্যাহত থাকবে। কোনো চক্রকেই ছাড় দেওয়া হবে না।”

স্থানীয় জনগণ সেনাবাহিনীর দ্রুত পদক্ষেপ ও ধারাবাহিক তৎপরতার প্রশংসা জানিয়ে বলেন, এসব অভিযান পাহাড়ি এলাকার বনসম্পদ রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি: বান্দরবান সদরে অবৈধ কাঠ চোরাচালান প্রতিরোধে বান্দরবান সেনা জোন একটি বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে। ওই অভিযানে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ অবৈধ কাঠ জব্দ হওয়ার পর চক্রটি চরম চাপের মুখে পড়ে। অভিযানের পরের দিনই আবারো অবৈধ কাঠ স্থানান্তরের চেষ্টা করতে গিয়ে চক্রটি সেনাবাহিনীর টহল দলের হাতে ধরা পড়ে।

চিহ্নিত কাঠ ব্যবসায়ী কামাল সওদাগর টাইগার পাড়া, এলাকার ফানুস রিসোর্টের নিকট কথিত ফিল্ড থেকে কাঠ সংগ্রহ করে গোপনে কানা পাড়া, লাল মোহন বাগান, এলাকায় ট্রাকে করে স্থানান্তরের চেষ্টা করে। ট্রাক থেকে কাঠ আনলোড করার ঠিক সেই মুহূর্তে বান্দরবান সেনা জোনের টহল দল ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে তাদের হাতেনাতে আটক করে এবং ডাম্পিংয়ের পুরো কার্যক্রম ভেস্তে দেয়।

পরবর্তীতে ঘটনাটি তাৎক্ষণিকভাবে বান্দরবান সদর বন বিভাগকে অবহিত করা হয়। বন বিভাগের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে এসে জব্দকৃত কাঠ যাচাই-বাছাই করেন এবং প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া শুরু করেন।

“দেশের প্রাকৃতিক সম্পদ রক্ষায় ও অবৈধ কাঠ চোরাচালান দমনে সেনাবাহিনীর অভিযান ও নজরদারি অব্যাহত থাকবে। কোনো চক্রকেই ছাড় দেওয়া হবে না।”

স্থানীয় জনগণ সেনাবাহিনীর দ্রুত পদক্ষেপ ও ধারাবাহিক তৎপরতার প্রশংসা জানিয়ে বলেন, এসব অভিযান পাহাড়ি এলাকার বনসম্পদ রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।