বশির আহাম্মদ, বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি: বান্দরবানের লামায় আজিজনগর ইউনিয়নে ছাত্র ও জনসাধারণের উপর হামলার ঘটনায় আজিজনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো: জসিম উদ্দিনসহ ২৩ জনের নাম এজাহারভুক্ত ও অজ্ঞাত ১০০-১২০ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

আজ সোমবার (১৯ আগস্ট) মোহামুদুল হাসান বাদী হয়ে লামা থানায় মামলাটি দায়ের করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো: শামীম শেখ।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, গতকাল ১৮ আগস্ট আনুমানিক ২ টার থেকে ৩ টার সময় চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন এলাকায় প্রভাব বিস্তার করার জন্য বহিরাগত অজ্ঞাতনামা ১০০ থেকে ১২০ জন সন্ত্রাসী বাহিনী ধারালো দা, কিরিছ, রামদা ও দেশীয় অস্ত্রসহ ভাড়া করে আনে। পরে আজিজনগর ইউনিয়নে চেয়ারম্যানপাড়া এলাকার ইউনিয়ন পরিষদ এর সামনে থাকা মাঠে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র ও এলাকার জনসাধারণদের দেখতে পেলে অতর্কিত এলোপাথারি মারধর করতে থাকে। চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিনের নেতৃত্বে বহিরাগত সন্ত্রাসী, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের পেটুয়া বাহিনী জনসাধারণ ও শিক্ষার্থীদের ওপর দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে হামলা চালায়। লামা উপজেলার আজিজনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিনের ছেলে মাইন উদ্দিন হাসান নিহালের হাতে থাকা ধারালো অস্ত্র ছেনি দিয়ে শিক্ষার্থী ও জনসাধারণের।

এসময় ঘটনা স্থলে মো: মোহামুদুল হাসান (২০), মো: সামিন (১৮), মো: মহিম উদ্দিন (২০), কোরবান আলী (১৮), মিজানুর রহমান(২৮), মাহামুদুল হক মাহি(২৫), আবুল খায়ের(৪৫)সহ অনেকেই আহত হয়। অন্যান্য আসামিদের হামলায় বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী ও জনসাধারণ গুরুতর আহত হয়।

পরে শিক্ষার্থী ও জনসাধারণ আহত হওয়ার পরে আসামিরা তাদেরকে মামলা মোকদ্দমা করলে আমাদেরকে হত্যা করে লাশ গুম করার হুমকি দেন।

মামলার বিষয়ে লামা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো: শামীম শেখ বলেন, গতকাল ১৮ আগস্টের ঘটনায় মোহামুদুল হাসান বাদী হয়ে লামা থানায় মামলাটি দায়ের করেন। মামলাটি তদন্ত অবস্থায় রয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে আসামিদেরকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হবে।

বশির আহাম্মদ, বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি: বান্দরবানের লামায় আজিজনগর ইউনিয়নে ছাত্র ও জনসাধারণের উপর হামলার ঘটনায় আজিজনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো: জসিম উদ্দিনসহ ২৩ জনের নাম এজাহারভুক্ত ও অজ্ঞাত ১০০-১২০ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

আজ সোমবার (১৯ আগস্ট) মোহামুদুল হাসান বাদী হয়ে লামা থানায় মামলাটি দায়ের করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো: শামীম শেখ।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, গতকাল ১৮ আগস্ট আনুমানিক ২ টার থেকে ৩ টার সময় চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন এলাকায় প্রভাব বিস্তার করার জন্য বহিরাগত অজ্ঞাতনামা ১০০ থেকে ১২০ জন সন্ত্রাসী বাহিনী ধারালো দা, কিরিছ, রামদা ও দেশীয় অস্ত্রসহ ভাড়া করে আনে। পরে আজিজনগর ইউনিয়নে চেয়ারম্যানপাড়া এলাকার ইউনিয়ন পরিষদ এর সামনে থাকা মাঠে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র ও এলাকার জনসাধারণদের দেখতে পেলে অতর্কিত এলোপাথারি মারধর করতে থাকে। চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিনের নেতৃত্বে বহিরাগত সন্ত্রাসী, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের পেটুয়া বাহিনী জনসাধারণ ও শিক্ষার্থীদের ওপর দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে হামলা চালায়। লামা উপজেলার আজিজনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিনের ছেলে মাইন উদ্দিন হাসান নিহালের হাতে থাকা ধারালো অস্ত্র ছেনি দিয়ে শিক্ষার্থী ও জনসাধারণের।

এসময় ঘটনা স্থলে মো: মোহামুদুল হাসান (২০), মো: সামিন (১৮), মো: মহিম উদ্দিন (২০), কোরবান আলী (১৮), মিজানুর রহমান(২৮), মাহামুদুল হক মাহি(২৫), আবুল খায়ের(৪৫)সহ অনেকেই আহত হয়। অন্যান্য আসামিদের হামলায় বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী ও জনসাধারণ গুরুতর আহত হয়।

পরে শিক্ষার্থী ও জনসাধারণ আহত হওয়ার পরে আসামিরা তাদেরকে মামলা মোকদ্দমা করলে আমাদেরকে হত্যা করে লাশ গুম করার হুমকি দেন।

মামলার বিষয়ে লামা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো: শামীম শেখ বলেন, গতকাল ১৮ আগস্টের ঘটনায় মোহামুদুল হাসান বাদী হয়ে লামা থানায় মামলাটি দায়ের করেন। মামলাটি তদন্ত অবস্থায় রয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে আসামিদেরকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হবে।