চকরিয়া অফিস : চকরিয়া উপজেলার সুরাজপুর-মানিকপুর ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডে জমি দখলে বাধা দেওয়ায় পিতাপুত্রকে কুপিয়ে জখম করেছে সন্ত্রাসীরা। এসময় পুত্র এহেসানুল হকের একটি বাম হাত ভেঙ্গে যায়।গতকাল বৃহস্পতিবার(০৮ আগষ্ট)বিকাল চারটার দিকে এ হামলার ঘটনা ঘটে।

আহত এহেসানুল হক জানান, চকরিয়া উপজেলার সুরাজপুর-মানিকপুর ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের মধ্যম সুরাজপুর এলাকায় নানার বাড়ির ৪০ শতক তার মা ও মামা ওয়ারিশসূত্রে জমির মালিক । বর্তমানে ওই জমি আশেক আহমদের নামে জমাভাগ খতিয়ান (নং১৯৮) খতিয়ান সৃজিত রয়েছে। তার পরিবার দীর্ঘদিন ধরে ওই জমি চাষবাস করে ভোগদখলে রয়েছেন। ভোগদখলে থাকা অবস্থায় সম্প্রতি স্থানীয় দেলোয়ার হোসেনের নেতৃত্বে একটি দখলবাজ চক্র দীর্ঘদিন ধরে দখল নিতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। ইতোমধ্যে একাধিকবার দখলের চেষ্ঠা করলেও তা বাধার মুখে পারেনি।

হঠাৎ করে দেশের বিরাজমান সমস্যার সুযোগ নিয়ে কক্মবাজার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট কক্সবাজার আদালতের দেয়া ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে দখলবাজ দেলোয়ার হোসেন ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা আমাদের জমি দখল নিতে যায়। ওইসময় আমার বাবা আবদুল মতলব ও আমি বাধা দেওয়ার চেষ্ঠা করলে দখলবাজ চক্রটি দা কিরিচ নিয়ে হামলা করে। এসময় আমার বাবা আবদুল মতলব মারাত্মকভাবে আহত হন। এসময় আমি এগিয়ে আসলে আমাকেও প্রাণে হত্যার চেষ্ঠা চালিয়ে কিরিচ দিয়ে কুপিয়ে জখম করে। কিরিচের আঘাতে আমার বাম হাত সম্পূর্ন ভেঙ্গে যায় এবং আমার শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে কামড় ও ধারালো অস্ত্র দিয়ে একাধিক আঘাত করেছে। তাদের মোবাইল, নগদ টাকাও লুট করে নিয়ে যায় সন্ত্রাসীরা।

পরে স্থানীয় লোকজন উদ্ধার করে চকরিয়া সরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এঘটনার পর একেরপরএক সন্ত্রাসীরা প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছেন। বর্তমানে পরিবার পরিজন নিয়ে চরম আতঙ্কে রয়েছি বলে জানান এহেসানুল হক।

এঘটনায় মামা মো: আলী বাদী হয়ে চকরিয়া আর্মি ক্যাম্পের অধিনায়ক বরাবর লিখিত অভিযোগ দাখিল করেন।

চকরিয়া অফিস : চকরিয়া উপজেলার সুরাজপুর-মানিকপুর ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডে জমি দখলে বাধা দেওয়ায় পিতাপুত্রকে কুপিয়ে জখম করেছে সন্ত্রাসীরা। এসময় পুত্র এহেসানুল হকের একটি বাম হাত ভেঙ্গে যায়।গতকাল বৃহস্পতিবার(০৮ আগষ্ট)বিকাল চারটার দিকে এ হামলার ঘটনা ঘটে।

আহত এহেসানুল হক জানান, চকরিয়া উপজেলার সুরাজপুর-মানিকপুর ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের মধ্যম সুরাজপুর এলাকায় নানার বাড়ির ৪০ শতক তার মা ও মামা ওয়ারিশসূত্রে জমির মালিক । বর্তমানে ওই জমি আশেক আহমদের নামে জমাভাগ খতিয়ান (নং১৯৮) খতিয়ান সৃজিত রয়েছে। তার পরিবার দীর্ঘদিন ধরে ওই জমি চাষবাস করে ভোগদখলে রয়েছেন। ভোগদখলে থাকা অবস্থায় সম্প্রতি স্থানীয় দেলোয়ার হোসেনের নেতৃত্বে একটি দখলবাজ চক্র দীর্ঘদিন ধরে দখল নিতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। ইতোমধ্যে একাধিকবার দখলের চেষ্ঠা করলেও তা বাধার মুখে পারেনি।

হঠাৎ করে দেশের বিরাজমান সমস্যার সুযোগ নিয়ে কক্মবাজার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট কক্সবাজার আদালতের দেয়া ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে দখলবাজ দেলোয়ার হোসেন ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা আমাদের জমি দখল নিতে যায়। ওইসময় আমার বাবা আবদুল মতলব ও আমি বাধা দেওয়ার চেষ্ঠা করলে দখলবাজ চক্রটি দা কিরিচ নিয়ে হামলা করে। এসময় আমার বাবা আবদুল মতলব মারাত্মকভাবে আহত হন। এসময় আমি এগিয়ে আসলে আমাকেও প্রাণে হত্যার চেষ্ঠা চালিয়ে কিরিচ দিয়ে কুপিয়ে জখম করে। কিরিচের আঘাতে আমার বাম হাত সম্পূর্ন ভেঙ্গে যায় এবং আমার শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে কামড় ও ধারালো অস্ত্র দিয়ে একাধিক আঘাত করেছে। তাদের মোবাইল, নগদ টাকাও লুট করে নিয়ে যায় সন্ত্রাসীরা।

পরে স্থানীয় লোকজন উদ্ধার করে চকরিয়া সরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এঘটনার পর একেরপরএক সন্ত্রাসীরা প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছেন। বর্তমানে পরিবার পরিজন নিয়ে চরম আতঙ্কে রয়েছি বলে জানান এহেসানুল হক।

এঘটনায় মামা মো: আলী বাদী হয়ে চকরিয়া আর্মি ক্যাম্পের অধিনায়ক বরাবর লিখিত অভিযোগ দাখিল করেন।