নুরুল ইসলাম, লোহাগাড়া প্রতিনিধি : দক্ষিণ চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় আমন ধান কাটা ও মাড়াই শেষ হলো মাসের অধিক পূর্বে। এলাকার কৃষকরা এবার শুরু করেছে বোরো ফসলের চাষাবাদের কাজ। প্রস্তুতির পাশাপাশি চারা রোপনও শুরু হয়েছে। বাজারে ধানের দামও ভালো পাওয়া যাচ্ছে। লোহাগাড়া উপজেলার পদুয়া, চরম্বা, কলাউজান, পুটিবিলা, চুনতি ও বড়হাতিয়ায় বোরো ধানের বীজতলার কাজ শেষ করা হয়েছে। বড় হয়েছে চারা। বোরো চাষের ব্যাপারে চাষিদের মাঝেও আগ্রহ পরিলক্ষিত হচ্ছে।
লোহাগাড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মনিরুল ইসলাম জানান, এ মৌসুমে এলাকায় ৩ হাজার ৮৪৫ হেক্টর জমিতে বোরো ধান চাষাবাদের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। গত সনেও একই পরিমাণ লক্ষ্যমাত্রা ছিল। তবে, অর্জন ছিল ১০ হেক্টর বেশী জমিতে।

তিনি আরো জানান, বোরো কৃষকদের আগ্রহী করে তুলতে ৩৩শত কৃষককে হাইব্রীড ধানের বীজ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৬শত জনের নিকট সারও বিতরণ করা হয়েছে। বীজ ও সার পেয়ে কৃষকরা আরও অধিক উৎসাহী হচ্ছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়। বোরো ধান চাষাবাদের উপযুক্ত সময় পৌষ মাস বলে জানান চাষীরা।
জানা যায়, বেরো চাষের কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন চাষীরা। জমি প্রস্তুতকরণ ও বীজ রোপনের সময় দিতে অবহেলার সুযোগ নেই কারো। বোরো ধানের বীজ বড় হয়েছে। জমির প্রস্তুতিও প্রায় শেষ। দ্রুত সময়ের মধ্যে চারা রোপন শেষ হবে বলে জানিয়েছেন কৃষকরা। উপজেলা কৃষি অফিস জানান, ইতোমধ্যে ২২০ হেক্টর জমিতে চারা রোপন করা হয়েছে। কৃষকরা কাজ করছে দ্রুত। বীজের মধ্যে হাইব্রীড ও উফশী ২৮,২৯,৬৭,৭৪.৮৯ ও ৯২ ইত্যাদি ধানের বীজ রয়েছে।
উপজেলা কৃষি অফিস থেকে পাওয়া তথ্যমতে, বোরো চাষের জন্য ৪টি রাবারড্যাম জলসেচন করা হচ্ছে। এর মধ্যে টংকাবতি রাবার ড্যাম, চাম্বি রাবার ড্যাম, সড়ই রাবার ড্যাম ও হাঙ্গর রাবার ড্যাম। এছাড়াও এলাকার বিভিন্ন ছড়া এবং বিভিন্ন স্থানে নলকূপ থেকে জলসেচনের মাধ্যমে চাষা করা হচ্ছে।

নুরুল ইসলাম, লোহাগাড়া প্রতিনিধি : দক্ষিণ চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় আমন ধান কাটা ও মাড়াই শেষ হলো মাসের অধিক পূর্বে। এলাকার কৃষকরা এবার শুরু করেছে বোরো ফসলের চাষাবাদের কাজ। প্রস্তুতির পাশাপাশি চারা রোপনও শুরু হয়েছে। বাজারে ধানের দামও ভালো পাওয়া যাচ্ছে। লোহাগাড়া উপজেলার পদুয়া, চরম্বা, কলাউজান, পুটিবিলা, চুনতি ও বড়হাতিয়ায় বোরো ধানের বীজতলার কাজ শেষ করা হয়েছে। বড় হয়েছে চারা। বোরো চাষের ব্যাপারে চাষিদের মাঝেও আগ্রহ পরিলক্ষিত হচ্ছে।
লোহাগাড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মনিরুল ইসলাম জানান, এ মৌসুমে এলাকায় ৩ হাজার ৮৪৫ হেক্টর জমিতে বোরো ধান চাষাবাদের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। গত সনেও একই পরিমাণ লক্ষ্যমাত্রা ছিল। তবে, অর্জন ছিল ১০ হেক্টর বেশী জমিতে।

তিনি আরো জানান, বোরো কৃষকদের আগ্রহী করে তুলতে ৩৩শত কৃষককে হাইব্রীড ধানের বীজ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৬শত জনের নিকট সারও বিতরণ করা হয়েছে। বীজ ও সার পেয়ে কৃষকরা আরও অধিক উৎসাহী হচ্ছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়। বোরো ধান চাষাবাদের উপযুক্ত সময় পৌষ মাস বলে জানান চাষীরা।
জানা যায়, বেরো চাষের কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন চাষীরা। জমি প্রস্তুতকরণ ও বীজ রোপনের সময় দিতে অবহেলার সুযোগ নেই কারো। বোরো ধানের বীজ বড় হয়েছে। জমির প্রস্তুতিও প্রায় শেষ। দ্রুত সময়ের মধ্যে চারা রোপন শেষ হবে বলে জানিয়েছেন কৃষকরা। উপজেলা কৃষি অফিস জানান, ইতোমধ্যে ২২০ হেক্টর জমিতে চারা রোপন করা হয়েছে। কৃষকরা কাজ করছে দ্রুত। বীজের মধ্যে হাইব্রীড ও উফশী ২৮,২৯,৬৭,৭৪.৮৯ ও ৯২ ইত্যাদি ধানের বীজ রয়েছে।
উপজেলা কৃষি অফিস থেকে পাওয়া তথ্যমতে, বোরো চাষের জন্য ৪টি রাবারড্যাম জলসেচন করা হচ্ছে। এর মধ্যে টংকাবতি রাবার ড্যাম, চাম্বি রাবার ড্যাম, সড়ই রাবার ড্যাম ও হাঙ্গর রাবার ড্যাম। এছাড়াও এলাকার বিভিন্ন ছড়া এবং বিভিন্ন স্থানে নলকূপ থেকে জলসেচনের মাধ্যমে চাষা করা হচ্ছে।