নিউজ ডেস্ক: অধিকাংশ বীর মুক্তিযোদ্ধা আজ বয়োবৃদ্ধ। এক সময়কার টগবগে যুবকরা বঙ্গবন্ধুর আহবানে সাড়া দিয়ে দেশ মাতৃকার টানে জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করেছেন। শত্রুকে পরাজিত করে দেশ স্বাধীন করেছেন। যুদ্ধোত্তর বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়ে দেশ গড়েছেন। সেই বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ আজ কালের নিয়মে প্রবীণ হয়েছেন। কিন্তু তাদের বীরত্বের কাহিনী প্রবীণ হয়নি। আজো জীবন্ত সেই গল্প। মুক্তিযুদ্ধের কথা বলার সময় আজো তাঁদের রক্ত গরম হয়ে ওঠে। পাক বাহিনীর প্রতি ঘৃণার সে কঠিন চাহনী আজো ভেসে ওঠে তাঁদের চোখে-মুখে। দেখলে মনে হয় – পাক বাহিনী, রাজাকার, শান্তি বাহিনী, আলবদর আর আলশামস্দের হাতের কাছে পেলে এখনই পিষে মারবে।
গণযোগাযোগ অধিদপ্তর তাদের নিয়মিত কার্যক্রম “এসো মুক্তিযুদ্ধের গল্প শুনি” এর মাধ্যমে তরুন প্রজন্মকে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বয়ানে যুদ্ধকালীন গল্প শোনাচ্ছে। তারই অংশ হিসেবে পটিয়া তথ্য অফিস আজ সোমবার (১০ জানুয়ারী) সকালে পটিয়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে “এসো মুক্তিযুদ্ধের গল্প শুনি” অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
এমনি সব বীরত্বের কথা আর যুদ্ধকালীন বীর মুক্তিযোদ্ধাদের রক্তগরম অঙ্গভঙ্গি দেখলো পটিয়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। বীর মুক্তিযোদ্ধা আ.ক.ম শামসুজ্জামান চৌধুরী তরুন প্রজন্মের নিকট মুক্তিযুদ্ধের কথা ও গল্প এভাবেই তুলে ধরলেন। তাঁর কথা শুনে শিক্ষার্থীরা হলো উদ্দীপ্ত। তারাও তাদের কল্পনার চোখে যুদ্ধকালীন অবস্থা বোঝার চেষ্টা করলো।
উপজেলা চেয়ারম্যান মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন। সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. রাজিব হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন স্কুলের প্রধান শিক্ষক সুনীল কুমার বড়ুয়া, সহকারী তথ্য অফিসার দীপক চন্দ্র দাস প্রমূখ।
আলোচনাসভা শেষে বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্মের ওপর কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
নিউজ ডেস্ক: অধিকাংশ বীর মুক্তিযোদ্ধা আজ বয়োবৃদ্ধ। এক সময়কার টগবগে যুবকরা বঙ্গবন্ধুর আহবানে সাড়া দিয়ে দেশ মাতৃকার টানে জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করেছেন। শত্রুকে পরাজিত করে দেশ স্বাধীন করেছেন। যুদ্ধোত্তর বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়ে দেশ গড়েছেন। সেই বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ আজ কালের নিয়মে প্রবীণ হয়েছেন। কিন্তু তাদের বীরত্বের কাহিনী প্রবীণ হয়নি। আজো জীবন্ত সেই গল্প। মুক্তিযুদ্ধের কথা বলার সময় আজো তাঁদের রক্ত গরম হয়ে ওঠে। পাক বাহিনীর প্রতি ঘৃণার সে কঠিন চাহনী আজো ভেসে ওঠে তাঁদের চোখে-মুখে। দেখলে মনে হয় – পাক বাহিনী, রাজাকার, শান্তি বাহিনী, আলবদর আর আলশামস্দের হাতের কাছে পেলে এখনই পিষে মারবে।
গণযোগাযোগ অধিদপ্তর তাদের নিয়মিত কার্যক্রম “এসো মুক্তিযুদ্ধের গল্প শুনি” এর মাধ্যমে তরুন প্রজন্মকে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বয়ানে যুদ্ধকালীন গল্প শোনাচ্ছে। তারই অংশ হিসেবে পটিয়া তথ্য অফিস আজ সোমবার (১০ জানুয়ারী) সকালে পটিয়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে “এসো মুক্তিযুদ্ধের গল্প শুনি” অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
এমনি সব বীরত্বের কথা আর যুদ্ধকালীন বীর মুক্তিযোদ্ধাদের রক্তগরম অঙ্গভঙ্গি দেখলো পটিয়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। বীর মুক্তিযোদ্ধা আ.ক.ম শামসুজ্জামান চৌধুরী তরুন প্রজন্মের নিকট মুক্তিযুদ্ধের কথা ও গল্প এভাবেই তুলে ধরলেন। তাঁর কথা শুনে শিক্ষার্থীরা হলো উদ্দীপ্ত। তারাও তাদের কল্পনার চোখে যুদ্ধকালীন অবস্থা বোঝার চেষ্টা করলো।
উপজেলা চেয়ারম্যান মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন। সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. রাজিব হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন স্কুলের প্রধান শিক্ষক সুনীল কুমার বড়ুয়া, সহকারী তথ্য অফিসার দীপক চন্দ্র দাস প্রমূখ।
আলোচনাসভা শেষে বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্মের ওপর কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।