ঈদগাঁও প্রতিনিধি, কক্সবাজার: কক্সবাজারের শিশুকন্যা ধর্ষণ মামলায় পিতার যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে এক লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরো ছয় মাসের দণ্ড দেওয়া হয়েছে। সোমবার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক মোহাম্মদ মোসলেহ উদ্দিন এ রায় দেন।

দণ্ডপ্রাপ্ত আসামির নাম কামাল হোসেন (৩৫)। তিনি কক্সবাজার সদর উপজেলার বাসিন্দা। বর্তমানে তিনি পূর্ব কলাতলী এলাকায় ভাড়া থাকেন। রায় ঘোষণার সময় আসামি কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন।

অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর নুরুল ইসলাম সায়েম তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, কক্সবাজারে পিতা কর্তৃক শিশু ধর্ষণের ঘটনায় আদালত ১০ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য নেন। যুক্তিতর্ক শেষে আসামির বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় আদালত এ রায় দেন।

রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করে তিনি বলেন, এ রায়ের মাধ্যমে ধর্ষকদের মাঝে ভীতির সঞ্চার হবে।

তবে রায়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে বাদী পক্ষের আইনজীবী ইমরুল কায়েস মানিক বলেন, আমরা উচ্চ আদালতে যাব।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০২১ সালের ১০ এপ্রিল রাত ১১টার দিকে ১৩ বছরের শিশু কন্যাকে ধর্ষণ করে পিতা। এরপর কন্যাকে ভয় দেখিয়ে আরো একাধিকবার ধর্ষণ করে। কয়েক মাস পর কন্যা অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে। বিষয়টি জানতে পেরে পিতাকে আসামি করে ধর্ষিতার মা বাদী হয়ে কক্সবাজার মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। একই বছর ১১ নভেম্বর তদন্তকারী কর্মকর্তা আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন।

ঈদগাঁও প্রতিনিধি, কক্সবাজার: কক্সবাজারের শিশুকন্যা ধর্ষণ মামলায় পিতার যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে এক লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরো ছয় মাসের দণ্ড দেওয়া হয়েছে। সোমবার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক মোহাম্মদ মোসলেহ উদ্দিন এ রায় দেন।

দণ্ডপ্রাপ্ত আসামির নাম কামাল হোসেন (৩৫)। তিনি কক্সবাজার সদর উপজেলার বাসিন্দা। বর্তমানে তিনি পূর্ব কলাতলী এলাকায় ভাড়া থাকেন। রায় ঘোষণার সময় আসামি কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন।

অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর নুরুল ইসলাম সায়েম তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, কক্সবাজারে পিতা কর্তৃক শিশু ধর্ষণের ঘটনায় আদালত ১০ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য নেন। যুক্তিতর্ক শেষে আসামির বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় আদালত এ রায় দেন।

রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করে তিনি বলেন, এ রায়ের মাধ্যমে ধর্ষকদের মাঝে ভীতির সঞ্চার হবে।

তবে রায়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে বাদী পক্ষের আইনজীবী ইমরুল কায়েস মানিক বলেন, আমরা উচ্চ আদালতে যাব।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০২১ সালের ১০ এপ্রিল রাত ১১টার দিকে ১৩ বছরের শিশু কন্যাকে ধর্ষণ করে পিতা। এরপর কন্যাকে ভয় দেখিয়ে আরো একাধিকবার ধর্ষণ করে। কয়েক মাস পর কন্যা অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে। বিষয়টি জানতে পেরে পিতাকে আসামি করে ধর্ষিতার মা বাদী হয়ে কক্সবাজার মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। একই বছর ১১ নভেম্বর তদন্তকারী কর্মকর্তা আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন।